এবার ভর্তুকি বন্ধ করে উৎপাদন মূল্যের সঙ্গে সমন্বয় করতে বিদ্যুৎ এবং গ্যাসের দাম আরেক দফা বাড়াচ্ছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিলে আগামী ১ মার্চ থেকে কার্যকর হতে পারে বাড়তি দাম। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ মঙ্গলবার ইনডিপেনডেন্টকে জানিয়েছেন, সরকার আর কোনো ভতুর্কি দিতে চায় না। তাই পর্যায়ক্রমে গ্যাস এবং বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করা হবে।
এদিকে সরকারি সূত্র জানায়, শুধু গ্যাস এবং বিদ্যুতে সরকারের ভর্তুকি দিতে হচ্ছে বছরে ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি। বিদ্যুৎ উৎপাদকদের বকেয়া প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা দিতে সম্প্রতি সরকার বাজারে বন্ড ছেড়েছে। কিন্তু সেই বন্ড দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন। কারণ, প্রতিমাসে বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীদের বিল বকেয়া থেকে যাচ্ছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে বিদ্যুতের দাম কমপক্ষে ৩০ শতাংশ বাড়াতে বিদ্যুৎ বিভাগকে চিঠি দিয়েছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। অন্যদিকে সার, বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং সিএনজিস্টেশনে গ্যাসের দাম বাড়াতে জ্বালানি বিভাগকে প্রস্তাব দিয়েছে পেট্রোবাংলা।
এদিকে সরকারি কর্মকর্তারা জানান, উচ্চ দামের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বিভিন্ন কারণে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচ হয় ১২ টাকা ২০ পয়সার বেশি। আর বিক্রি মূল্য হচ্ছে ৬ টাকা ৫০ পয়সা। অর্থাৎ ক্রয়মূল্যের চেয়ে বিক্রয়মূল্য প্রায় অর্ধেক। অন্যদিকে বিতরণ খরচ যোগ করলে এ লোকসান আরও বাড়বে।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী জানান, ৪০০ ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে দাম বাড়তে পারে। তবে এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। গত বছরের মার্চে বিদ্যুতের দাম ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছিল। আর গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছিল গত জানুয়ারি মাসে।
জানা গেছে, গ্যাসের দাম প্রতি ইউনিট ২৮ টাকা হলেও বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীরা প্রতি ইউনিট ১৪ টাকা, সার কারখানা ১৬ টাকা দেয়। আর শিল্প গ্রাহকেরা দেন প্রতি ইউনিট ৩০ টাকা। তাই এবার বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং সার কারখানার গ্যাসের দাম বাড়াতে চায় পেট্রোবাংলা।
এদিকে আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী আগামী মাস থেকে মাসভিত্তিক জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে। নীতি নির্ধারকেরা বলেছেন, ১ মার্চ থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু হলেও মার্চে জ্বালানি তেলের দাম বাড়বে না।
এদিকে সরকারি সূত্র জানায়, শুধু গ্যাস এবং বিদ্যুতে সরকারের ভর্তুকি দিতে হচ্ছে বছরে ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি। বিদ্যুৎ উৎপাদকদের বকেয়া প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা দিতে সম্প্রতি সরকার বাজারে বন্ড ছেড়েছে। কিন্তু সেই বন্ড দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন। কারণ, প্রতিমাসে বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীদের বিল বকেয়া থেকে যাচ্ছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে বিদ্যুতের দাম কমপক্ষে ৩০ শতাংশ বাড়াতে বিদ্যুৎ বিভাগকে চিঠি দিয়েছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। অন্যদিকে সার, বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং সিএনজিস্টেশনে গ্যাসের দাম বাড়াতে জ্বালানি বিভাগকে প্রস্তাব দিয়েছে পেট্রোবাংলা।
এদিকে সরকারি কর্মকর্তারা জানান, উচ্চ দামের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বিভিন্ন কারণে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচ হয় ১২ টাকা ২০ পয়সার বেশি। আর বিক্রি মূল্য হচ্ছে ৬ টাকা ৫০ পয়সা। অর্থাৎ ক্রয়মূল্যের চেয়ে বিক্রয়মূল্য প্রায় অর্ধেক। অন্যদিকে বিতরণ খরচ যোগ করলে এ লোকসান আরও বাড়বে।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী জানান, ৪০০ ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে দাম বাড়তে পারে। তবে এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। গত বছরের মার্চে বিদ্যুতের দাম ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছিল। আর গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছিল গত জানুয়ারি মাসে।
জানা গেছে, গ্যাসের দাম প্রতি ইউনিট ২৮ টাকা হলেও বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীরা প্রতি ইউনিট ১৪ টাকা, সার কারখানা ১৬ টাকা দেয়। আর শিল্প গ্রাহকেরা দেন প্রতি ইউনিট ৩০ টাকা। তাই এবার বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং সার কারখানার গ্যাসের দাম বাড়াতে চায় পেট্রোবাংলা।
এদিকে আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী আগামী মাস থেকে মাসভিত্তিক জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে। নীতি নির্ধারকেরা বলেছেন, ১ মার্চ থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু হলেও মার্চে জ্বালানি তেলের দাম বাড়বে না।