এবার সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে হারের মুখ দেখেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। জয়ের বন্দরে পৌঁছাতে না পারলেও শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছে লিটন দাসের দল। শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য কুমিল্লার প্রয়োজন ছিল ৩৭ রান, উইকেটে ছিলেন আন্দ্রে রাসেল ও লিটন।
এই সময়ে স্বাভাবিকভাবেই রাসেলের ওপর বিশ্বাস ছিল লিটনের। এই ক্যারিবিয়ান হার্ডহিটারের সেই সামর্থ্য আছে। অনেক ম্যাচেই এমন পরিস্থিতিতে দলকে জিতিয়েছেন। তবে এবার ব্যর্থ হয়েছেন রাসেল।
এদিন ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে লিটন বলছিলেন, 'আমার বিশ্বাস ছিল রাসেলই ঐ ওভারে ম্যাচ কভার করে দিবে। হয় নাই! সব কিছু কি আপনি চাইলেই পাবেন? আমি যদি আউট হয়ে যেতাম হতেও তো পারত। হারলে নেগেটিভ পজিটিভ অনেক কিছু থাকে। অধিনায়ক হিসেবে আমি ঐ সময় বিশ্বাস করেছি আমার প্লেয়ার আমাকে ম্যাচ জেতাবে। পারেনি, পরের ম্যাচ জেতাবে। উইকেট একটু স্লো ছিল তো। আর গ্রিপ করছিল বিশেষ করে যারা বাঁহাতি তাদের খেলা ডানহাতি ব্যাটারের জন্য কঠিন ছিল।'
লিটন আরো বলেন, 'অধিনায়ক হিসেবে আমি মনে করি ভালোই হয়েছে। আপনি প্রতিদিন জয় নিয়ে গেলে বডি রিলাক্স হয়ে যায়। এটা আমাদের রিয়েলিটি চেক দিয়েছে। আপনার হাতে বড় খেলোয়াড় আছে, কিন্তু যদি পারফর্ম না করেন তাহলে ম্যাচ জিততে পারবেন না, আজকেই তার প্রমাণ।'
তিনি আরও বলেন, 'আমাদের যে ক্রিকেটাররা খেলছে, ৩-৪ বছর ধরে ওরা কুমিল্লায়ই খেলছে। আমিও একই দলে খেলি। তো তারা অনেকটা পরিবারের মতো। বিশ্ব জুড়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলে বেড়ায়। তাদের হ্যান্ডেল করা খুব সহজ। তারা নিজেদের রোল জানে। তাই কোনো সমস্যা নেই।'
এই সময়ে স্বাভাবিকভাবেই রাসেলের ওপর বিশ্বাস ছিল লিটনের। এই ক্যারিবিয়ান হার্ডহিটারের সেই সামর্থ্য আছে। অনেক ম্যাচেই এমন পরিস্থিতিতে দলকে জিতিয়েছেন। তবে এবার ব্যর্থ হয়েছেন রাসেল।
এদিন ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে লিটন বলছিলেন, 'আমার বিশ্বাস ছিল রাসেলই ঐ ওভারে ম্যাচ কভার করে দিবে। হয় নাই! সব কিছু কি আপনি চাইলেই পাবেন? আমি যদি আউট হয়ে যেতাম হতেও তো পারত। হারলে নেগেটিভ পজিটিভ অনেক কিছু থাকে। অধিনায়ক হিসেবে আমি ঐ সময় বিশ্বাস করেছি আমার প্লেয়ার আমাকে ম্যাচ জেতাবে। পারেনি, পরের ম্যাচ জেতাবে। উইকেট একটু স্লো ছিল তো। আর গ্রিপ করছিল বিশেষ করে যারা বাঁহাতি তাদের খেলা ডানহাতি ব্যাটারের জন্য কঠিন ছিল।'
লিটন আরো বলেন, 'অধিনায়ক হিসেবে আমি মনে করি ভালোই হয়েছে। আপনি প্রতিদিন জয় নিয়ে গেলে বডি রিলাক্স হয়ে যায়। এটা আমাদের রিয়েলিটি চেক দিয়েছে। আপনার হাতে বড় খেলোয়াড় আছে, কিন্তু যদি পারফর্ম না করেন তাহলে ম্যাচ জিততে পারবেন না, আজকেই তার প্রমাণ।'
তিনি আরও বলেন, 'আমাদের যে ক্রিকেটাররা খেলছে, ৩-৪ বছর ধরে ওরা কুমিল্লায়ই খেলছে। আমিও একই দলে খেলি। তো তারা অনেকটা পরিবারের মতো। বিশ্ব জুড়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলে বেড়ায়। তাদের হ্যান্ডেল করা খুব সহজ। তারা নিজেদের রোল জানে। তাই কোনো সমস্যা নেই।'