দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসন থেকে এবার পাহাড় তথা তিন পার্বত্য জেলার (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান) মধ্যে রাঙামাটি থেকে একমাত্র এমপি হতে যাচ্ছেন জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যা। তিনি জেলা সদরের জীবতলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের নারী এমপি প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনে (ইসি)। ১৯ ফেব্রুয়ারি যাচাই বাছাই শেষে দলের অন্যান্য নারী প্রার্থীর মতো রাঙামাটির জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যার প্রার্থিতাও বৈধতা পেয়েছে। প্রার্থিতা বৈধ হওয়ায় তার এমপি হতে আর কোনো বাধা থাকছে না।
এ বিষয়ে জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, আমাকে মূল্যায়ন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। পাশাপাশি আমার দলের অভিভাবক জননেতা দীপংকর তালুকদারকে ধন্যবাদ জানাই, আমাকে সহযোগিতা করার জন্য।
এর আগে জ্বরতী একই ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার স্বামীও একই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি।
আইন অনুযায়ী সাধারণ নির্বাচনের ফলের গেজেট প্রকাশের ৯০ দিনের মধ্যে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনের নির্বাচন হতে হবে।
সংবিধান অনুসারে বর্তমানে ৫০টি সংরক্ষিত আসন রয়েছে।
সংসদের আসনের সংখ্যানুপাতে নির্ধারিত এ আসনে রাজনৈতিক দল বা জোটগুলো তাদের নির্ধারিত আসনের জন্য একক প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ায় তারা বিনা ভোটে নির্বাচিত হন।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের নারী এমপি প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনে (ইসি)। ১৯ ফেব্রুয়ারি যাচাই বাছাই শেষে দলের অন্যান্য নারী প্রার্থীর মতো রাঙামাটির জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যার প্রার্থিতাও বৈধতা পেয়েছে। প্রার্থিতা বৈধ হওয়ায় তার এমপি হতে আর কোনো বাধা থাকছে না।
এ বিষয়ে জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, আমাকে মূল্যায়ন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। পাশাপাশি আমার দলের অভিভাবক জননেতা দীপংকর তালুকদারকে ধন্যবাদ জানাই, আমাকে সহযোগিতা করার জন্য।
এর আগে জ্বরতী একই ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার স্বামীও একই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি।
আইন অনুযায়ী সাধারণ নির্বাচনের ফলের গেজেট প্রকাশের ৯০ দিনের মধ্যে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনের নির্বাচন হতে হবে।
সংবিধান অনুসারে বর্তমানে ৫০টি সংরক্ষিত আসন রয়েছে।
সংসদের আসনের সংখ্যানুপাতে নির্ধারিত এ আসনে রাজনৈতিক দল বা জোটগুলো তাদের নির্ধারিত আসনের জন্য একক প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ায় তারা বিনা ভোটে নির্বাচিত হন।