জার্মানিতে তিন দিনের সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্থানীয় সময় রোববার রাত ৯টা ১০ মিনিটে মিউনিখ বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করে সোমবার বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় বলে জানান প্রধানমন্ত্রী উপ প্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে (এমএসসি) যোগ দিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিউনিখে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভের পর সরকারপ্রধান হিসেবে এটিই তার প্রথম কোনো রাষ্ট্রীয় সফর। সম্মেলন শেষে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীসহ দেশে ফিরেন।
মিউনিখে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা এমএসসি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন। পাশাপাশি তিনি বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুটে, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান আল থানি এবং ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন তিনি।
জার্মানি, ইউক্রেন ও আজারবাইজানের নেতাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় শেখ হাসিনা যুদ্ধ থামানো, বিশেষ করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান এবং গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান জানান। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানান।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে (এমএসসি) যোগ দিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিউনিখে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভের পর সরকারপ্রধান হিসেবে এটিই তার প্রথম কোনো রাষ্ট্রীয় সফর। সম্মেলন শেষে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীসহ দেশে ফিরেন।
মিউনিখে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা এমএসসি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন। পাশাপাশি তিনি বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুটে, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান আল থানি এবং ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন তিনি।
জার্মানি, ইউক্রেন ও আজারবাইজানের নেতাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় শেখ হাসিনা যুদ্ধ থামানো, বিশেষ করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান এবং গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান জানান। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানান।