এবার বাগেরহাটের মোল্লাহাটে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কাজী গ্রুপ ও খাকী গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে পান্না মোল্লা (৪০) নামে এক কৃষক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন। তাদের মধ্যে পুলিশের ৩ এসআইসহ ৬ পুলিশ সদস্য রয়েছেন।
গতকাল রবিবার ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় মোল্লাহাট উপজেলার মোল্লারকুল গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত পান্না মোল্লা মোল্লাহাট উপজেলার মোল্লারকুল গ্রামের তৈয়াব মোল্লার ছেলে। এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আশরাফুল আলম।
তিনি জানান, রোববার সন্ধ্যায় মোল্লাহাট উপজেলার মোল্লারকুল গ্রামে এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় কাজী গ্রুপ ও খাকী গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় দেশীয় ইট, গুলতি, কাচের বল, চাকতি, বর্শাসহ দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে কাজী গ্রুপের পান্না মোল্লা গুরুতর আহত হলে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে মোল্লাহাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে তাদের ওপরও দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে হামলা করা হয়। এতে এসআই মামুন, এসআই মাজহার, এসআই বিধান, পুলিশ সদস্য গোপাল, সঞ্জয় ও হাফিজ আহত হন।
তিনি আরও জানান, উভয়পক্ষের আরও ১৪ জন আহত হয়েছেন। পুলিশসহ আহতদের উদ্ধার করে মোল্লাহাট উপজেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সংঘর্ষের খবর পেয়ে বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাসেলুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
গতকাল রবিবার ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় মোল্লাহাট উপজেলার মোল্লারকুল গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত পান্না মোল্লা মোল্লাহাট উপজেলার মোল্লারকুল গ্রামের তৈয়াব মোল্লার ছেলে। এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আশরাফুল আলম।
তিনি জানান, রোববার সন্ধ্যায় মোল্লাহাট উপজেলার মোল্লারকুল গ্রামে এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় কাজী গ্রুপ ও খাকী গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় দেশীয় ইট, গুলতি, কাচের বল, চাকতি, বর্শাসহ দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে কাজী গ্রুপের পান্না মোল্লা গুরুতর আহত হলে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে মোল্লাহাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে তাদের ওপরও দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে হামলা করা হয়। এতে এসআই মামুন, এসআই মাজহার, এসআই বিধান, পুলিশ সদস্য গোপাল, সঞ্জয় ও হাফিজ আহত হন।
তিনি আরও জানান, উভয়পক্ষের আরও ১৪ জন আহত হয়েছেন। পুলিশসহ আহতদের উদ্ধার করে মোল্লাহাট উপজেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সংঘর্ষের খবর পেয়ে বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাসেলুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।