সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক প্রয়োজনে যারা সাধারণ নির্বাচনে হেরেছেন, তাদের কয়েকজনকে সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন ভবনে সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনীতদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক প্রয়োজনে যারা সাধারণ নির্বাচনে হেরেছেন, তাদের কয়েকজনকে সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন দিয়েছি। সর্বমোট ৪৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি। এ ৪৮ জনের প্রস্তাবক, সমর্থক আছেন, যারা জাতীয় সংসদ সদস্য।
এ সময় বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধের কোনো পরিকল্পনা আওয়ামী লীগের নেই বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা এ ধরনের কোনো চিন্তা করিনি, আর বিএনপিকে নিয়ে অত মাথাব্যথা আমাদের নেই। কারণ তাদের মুখে যে গর্জন, বাস্তবে আষাঢ়ের তর্জন-গর্জন। তারা মুখে যা বলছে, বাস্তবে কার্যক্ষেত্রে তারা তা দেখাতে পারেনি। দেশের মানুষকে তারা তাদের আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে পারেনি। মানুষ সম্পৃক্ত হলে আন্দোলন সফল হয়।
যুবলীগ থেকে বিএনপির নিবন্ধন বাতিলের আবেদনের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, যুবলীগ আমাদের সংগঠন, তাদের স্বতন্ত্র একটা সত্তা আছে। তারা তা করতে পারে। মূল দল হচ্ছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ এ ধরনের চিন্তা-ভাবনা করলে আমরা অবশ্যই বলতাম। আমাদের কোনো নেতা নিশ্চয়ই এ বিষয়টির অবতারণা করেননি।
তিনি বলেন, আমাদের উদ্বেগও নেই, এটা নিয়ে কোনো চিন্তাও নেই। ছাত্রলীগ এক নেতা দাঁড়িয়ে বলে দিলো, বিএনপিকে নিষিদ্ধ করুন। তাতে কি আমরা ওর সঙ্গে লাফাব? তারা তাদেরটা বলবে। যুবলীগ তাদের চিন্তা থেকে বলেছে। যুবলীগ চাইলেই তো একটা জাতীয় (রাজনৈতিক) দল নিষিদ্ধ হয়ে যাবে না! আওয়ামী লীগের কোনো নেতা, কোনো কর্মী, এ যাবৎকালে এ বিষয় নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলেননি।
রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন ভবনে সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনীতদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক প্রয়োজনে যারা সাধারণ নির্বাচনে হেরেছেন, তাদের কয়েকজনকে সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন দিয়েছি। সর্বমোট ৪৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি। এ ৪৮ জনের প্রস্তাবক, সমর্থক আছেন, যারা জাতীয় সংসদ সদস্য।
এ সময় বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধের কোনো পরিকল্পনা আওয়ামী লীগের নেই বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা এ ধরনের কোনো চিন্তা করিনি, আর বিএনপিকে নিয়ে অত মাথাব্যথা আমাদের নেই। কারণ তাদের মুখে যে গর্জন, বাস্তবে আষাঢ়ের তর্জন-গর্জন। তারা মুখে যা বলছে, বাস্তবে কার্যক্ষেত্রে তারা তা দেখাতে পারেনি। দেশের মানুষকে তারা তাদের আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে পারেনি। মানুষ সম্পৃক্ত হলে আন্দোলন সফল হয়।
যুবলীগ থেকে বিএনপির নিবন্ধন বাতিলের আবেদনের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, যুবলীগ আমাদের সংগঠন, তাদের স্বতন্ত্র একটা সত্তা আছে। তারা তা করতে পারে। মূল দল হচ্ছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ এ ধরনের চিন্তা-ভাবনা করলে আমরা অবশ্যই বলতাম। আমাদের কোনো নেতা নিশ্চয়ই এ বিষয়টির অবতারণা করেননি।
তিনি বলেন, আমাদের উদ্বেগও নেই, এটা নিয়ে কোনো চিন্তাও নেই। ছাত্রলীগ এক নেতা দাঁড়িয়ে বলে দিলো, বিএনপিকে নিষিদ্ধ করুন। তাতে কি আমরা ওর সঙ্গে লাফাব? তারা তাদেরটা বলবে। যুবলীগ তাদের চিন্তা থেকে বলেছে। যুবলীগ চাইলেই তো একটা জাতীয় (রাজনৈতিক) দল নিষিদ্ধ হয়ে যাবে না! আওয়ামী লীগের কোনো নেতা, কোনো কর্মী, এ যাবৎকালে এ বিষয় নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলেননি।