মোহাম্মদ রিদুয়ান হাফিজ কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার আশ্রয়-শিবিরে ‘পূর্ব বিরোধের জেরে’ প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে এক রোহিঙ্গা যুবক নিহত হয়েছে। শনিবার (১৭ফেব্রুয়ারি) রাতে উখিয়ার জামতলী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি-৩ ব্লকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত বাদশা মিয়া (৩৮) একই ক্যাম্পের সিরাজুল মিয়ার ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার খন্দকার ফজলে রাব্বী।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়দের বরাতে খন্দকার ফজলে রাব্বী বলেন, গত কয়েক মাস ধরে বাদশা মিয়ার সঙ্গে প্রতিবেশী এক রোহিঙ্গার মধ্যে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে তাদের মধ্যে সম্প্রতি বাক-বিতণ্ডার ঘটনাও ঘটে। শনিবার রাতে বসত ঘরের বাইরে বাদশা মিয়া স্থানীয়দের সাথে আড্ডা দিচ্ছিল। এক পর্যায়ে অজ্ঞাত ৪ থেকে ৫ জন সন্ত্রাসী ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ( বাদশা মিয়া ) উপর হামলা করে। এসময় হামলাকারীরা তার তলপেটে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা বাদশা মিয়াকে উদ্ধার করে কুতুপালংস্থ এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার খন্দকার ফজলে রাব্বী জানান, প্রাথমিকভাবে পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় এ খুনের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করলেও প্রকৃত কারণ জানা যায়নি। তারপরও ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
নিহত বাদশা মিয়া (৩৮) একই ক্যাম্পের সিরাজুল মিয়ার ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার খন্দকার ফজলে রাব্বী।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়দের বরাতে খন্দকার ফজলে রাব্বী বলেন, গত কয়েক মাস ধরে বাদশা মিয়ার সঙ্গে প্রতিবেশী এক রোহিঙ্গার মধ্যে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে তাদের মধ্যে সম্প্রতি বাক-বিতণ্ডার ঘটনাও ঘটে। শনিবার রাতে বসত ঘরের বাইরে বাদশা মিয়া স্থানীয়দের সাথে আড্ডা দিচ্ছিল। এক পর্যায়ে অজ্ঞাত ৪ থেকে ৫ জন সন্ত্রাসী ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ( বাদশা মিয়া ) উপর হামলা করে। এসময় হামলাকারীরা তার তলপেটে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা বাদশা মিয়াকে উদ্ধার করে কুতুপালংস্থ এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার খন্দকার ফজলে রাব্বী জানান, প্রাথমিকভাবে পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় এ খুনের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করলেও প্রকৃত কারণ জানা যায়নি। তারপরও ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।