দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টি গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু। রবিবার (১৮ জানুয়ারি) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে সংরক্ষিত নারী আসনের জাতীয় পার্টি মনোনীত দুই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা শেষে তিনি এ কথা বলেন।
মজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, নির্বাচন না হলে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি কায়েম হওয়ার সুযোগ ছিল। আমি মনে করি আমরা দেশের মানুষের জন্য গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সঠিক কাজ করেছি। ৭ তারিখের নির্বাচনে অংশ নিয়ে গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছেন, নাকি সরকারকে বাঁচিয়েছেন, নাকি নিজেদের অস্তিত্বকে বাঁচিয়েছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, আপনি কি মনে করেন, আমরা নির্বাচনে না এলে, যদি দেশে নির্বাচন না হতো তাহলে কী হতো। বিষয়টি একটু চিন্তা করলে উত্তর পেয়ে যেতেন। কারণ জাতীয় পার্টির ইতিহাস নির্বাচন বর্জন করা নয়। নির্বাচন ছাড়া পার্লামেন্ট রাজনীতিতে ক্ষমতা অদল বদলের কোনো সুযোগ নেই।
১৩ জন মিলে জাতীয় পার্টি সংসদে কোন উপকার করবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশনে অনেকেই ছিলেন। কিন্তু তারা মাসের পর মাস বছরের পর বছর সংসদ বর্জন করেছেন। পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী। আমরা ১৩ জন যদি অ্যাক্টিভ থাকি, সোচ্চারভাবে সাহসের সঙ্গে জনগণের মনের কথা বলতে পারি, তবে সংখ্যাটা বড় নয়। কম সংখ্যা দিয়েও পার্লামেন্টকে কাঁপানো যায়। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু যখন সংসদ নেতা ছিলেন, তখন একজন সংসদ সদস্য বাবু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সংসদ কাঁপিয়েছিলেন। আমার মনে হয় আমরা বর্তমানে পার্লামেন্টে যারা আছি, তাদের ১১ জনের মধ্যে একজন ছাড়া বাকিরা কয়েকবার সংসদ সদস্য ছিলেন। পার্লামেন্টে কথা বলার মত ক্যাপাসিটি আছে।
মজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, নির্বাচন না হলে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি কায়েম হওয়ার সুযোগ ছিল। আমি মনে করি আমরা দেশের মানুষের জন্য গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সঠিক কাজ করেছি। ৭ তারিখের নির্বাচনে অংশ নিয়ে গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছেন, নাকি সরকারকে বাঁচিয়েছেন, নাকি নিজেদের অস্তিত্বকে বাঁচিয়েছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, আপনি কি মনে করেন, আমরা নির্বাচনে না এলে, যদি দেশে নির্বাচন না হতো তাহলে কী হতো। বিষয়টি একটু চিন্তা করলে উত্তর পেয়ে যেতেন। কারণ জাতীয় পার্টির ইতিহাস নির্বাচন বর্জন করা নয়। নির্বাচন ছাড়া পার্লামেন্ট রাজনীতিতে ক্ষমতা অদল বদলের কোনো সুযোগ নেই।
১৩ জন মিলে জাতীয় পার্টি সংসদে কোন উপকার করবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশনে অনেকেই ছিলেন। কিন্তু তারা মাসের পর মাস বছরের পর বছর সংসদ বর্জন করেছেন। পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী। আমরা ১৩ জন যদি অ্যাক্টিভ থাকি, সোচ্চারভাবে সাহসের সঙ্গে জনগণের মনের কথা বলতে পারি, তবে সংখ্যাটা বড় নয়। কম সংখ্যা দিয়েও পার্লামেন্টকে কাঁপানো যায়। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু যখন সংসদ নেতা ছিলেন, তখন একজন সংসদ সদস্য বাবু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সংসদ কাঁপিয়েছিলেন। আমার মনে হয় আমরা বর্তমানে পার্লামেন্টে যারা আছি, তাদের ১১ জনের মধ্যে একজন ছাড়া বাকিরা কয়েকবার সংসদ সদস্য ছিলেন। পার্লামেন্টে কথা বলার মত ক্যাপাসিটি আছে।