ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি বাংলাদেশের সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বৈশ্বিক শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় সকালে জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের সাইড লাইনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন ভলোদিমির জেলেনস্কি। বৈঠকের পর এক্স হ্যান্ডলে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে বৈঠকের ভিডিও শেয়ার করেছেন ভলোদিমির জেলেনস্কি।
পোস্টে জেলেনস্কি লিখেছেন, আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদের সঙ্গে দেখা করে ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি বাংলাদেশের সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছি। আমরা শান্তি ফর্মুলার উপর ভিত্তি করে ইউক্রেনের ন্যায়সঙ্গত শান্তির দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছি। আমি বাংলাদেশকে দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়ন ও উদ্বোধনী গ্লোবাল পিস সামিটে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানিয়েছি।
এদিকে বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় বলেন আমরা সব ধরনের যুদ্ধের বিরুদ্ধে। জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার সময় কীভাবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা যায়, সে বিষয়েও তিনি বারবার আলোচনা করেছেন।’
হাছান মাহমুদ বলেন, বৈঠকে তারা গাজায় নিরপরাধ নারী-পুরুষের ওপর হামলা কীভাবে বন্ধ করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী সবাইকে স্মরণ করিয়ে দেন যে যুদ্ধ কারও জন্য মঙ্গল বয়ে আনতে পারে না। শেখ হাসিনা বলেন, ‘যুদ্ধের মাধ্যমে অন্যরা উপকৃত হতে পারে। কিন্তু যুদ্ধ লিপ্ত দেশগুলোর জন্য তা কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না এবং তাদের জনগণকে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়।’
পোস্টে জেলেনস্কি লিখেছেন, আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদের সঙ্গে দেখা করে ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি বাংলাদেশের সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছি। আমরা শান্তি ফর্মুলার উপর ভিত্তি করে ইউক্রেনের ন্যায়সঙ্গত শান্তির দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছি। আমি বাংলাদেশকে দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়ন ও উদ্বোধনী গ্লোবাল পিস সামিটে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানিয়েছি।
এদিকে বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় বলেন আমরা সব ধরনের যুদ্ধের বিরুদ্ধে। জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার সময় কীভাবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা যায়, সে বিষয়েও তিনি বারবার আলোচনা করেছেন।’
হাছান মাহমুদ বলেন, বৈঠকে তারা গাজায় নিরপরাধ নারী-পুরুষের ওপর হামলা কীভাবে বন্ধ করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী সবাইকে স্মরণ করিয়ে দেন যে যুদ্ধ কারও জন্য মঙ্গল বয়ে আনতে পারে না। শেখ হাসিনা বলেন, ‘যুদ্ধের মাধ্যমে অন্যরা উপকৃত হতে পারে। কিন্তু যুদ্ধ লিপ্ত দেশগুলোর জন্য তা কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না এবং তাদের জনগণকে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়।’