এবার চট্টগ্রামের রাউজানে মা-বাবার কবর জিয়ারত করতে গিয়ে মোহাম্মদ মুছা (৪৫) নামে এক প্রবাসীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ১৬ ফেব্রুয়ারি জুমার নামাজের পর পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের হাজীপাড়া মসজিদের কাছে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের দাবি, তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে স্থানীয় কয়েক যুবক।
এদিকে পুলিশ বলছে, ওই ব্যক্তি পড়ে গিয়ে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন। মারা যাওয়া মোহাম্মদ মুছা হাজীপাড়া গ্রামের প্রয়াত কবির আহমদের ছেলে। দুই সন্তানের জনক মুছা দীর্ঘদিন ওমান প্রবাসী ছিলেন। গত ২০ জানুয়ারি দেশে ফিরে আসেন। ওঠেন তার স্ত্রীর বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে। সেখান থেকেই গতকাল বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত করতে রাউজান এসেছিলেন তিনি।
মুছার ভাই মোহাম্মদ ইউছুপ অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ভাইয়ের সঙ্গে আমি রাউজান হাজীপাড়া জামে মসজিদে জুমার নামাজ শেষ করে পাশে থাকা বাবার কবর জিয়ারত শেষ করি। এ সময় হঠাৎ দুই যুবক এসে আমার ভাইকে ডেকে মসজিদের পাশে টয়লেটের সামনে নিয়ে মারধর শুরু করে। এ সময় দুই যুবকের সঙ্গে যোগ দেয় আরও কয়েকজন। তাদের নির্যাতনে আমার ভাই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে গুরুতর অবস্থায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওমানে মুছা বিএনপির রাজনীতি করতেন বলে জানান তার ভাই।
এদিকে রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, মুসল্লিদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি, ওই ব্যক্তি মসজিদ থেকে বের হয়ে পড়ে গিয়েছিল। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি ওই ব্যক্তি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
তিনি আরও জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
এদিকে পুলিশ বলছে, ওই ব্যক্তি পড়ে গিয়ে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন। মারা যাওয়া মোহাম্মদ মুছা হাজীপাড়া গ্রামের প্রয়াত কবির আহমদের ছেলে। দুই সন্তানের জনক মুছা দীর্ঘদিন ওমান প্রবাসী ছিলেন। গত ২০ জানুয়ারি দেশে ফিরে আসেন। ওঠেন তার স্ত্রীর বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে। সেখান থেকেই গতকাল বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত করতে রাউজান এসেছিলেন তিনি।
মুছার ভাই মোহাম্মদ ইউছুপ অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ভাইয়ের সঙ্গে আমি রাউজান হাজীপাড়া জামে মসজিদে জুমার নামাজ শেষ করে পাশে থাকা বাবার কবর জিয়ারত শেষ করি। এ সময় হঠাৎ দুই যুবক এসে আমার ভাইকে ডেকে মসজিদের পাশে টয়লেটের সামনে নিয়ে মারধর শুরু করে। এ সময় দুই যুবকের সঙ্গে যোগ দেয় আরও কয়েকজন। তাদের নির্যাতনে আমার ভাই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে গুরুতর অবস্থায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওমানে মুছা বিএনপির রাজনীতি করতেন বলে জানান তার ভাই।
এদিকে রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, মুসল্লিদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি, ওই ব্যক্তি মসজিদ থেকে বের হয়ে পড়ে গিয়েছিল। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি ওই ব্যক্তি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
তিনি আরও জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।