এবার ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক বিরোধের মাঝে চীনের সঙ্গে সম্পর্ক আরও এক ধাপ এগিয়ে নিলো মালদ্বীপ। চীনের ফুজিয়ান প্রদেশ থেকে পর্যটক আগমন বাড়ানোর লক্ষ্যে বিশেষ আয়োজন করে মুইজ্জু প্রশাসন। এতে চীনা রাষ্ট্রদূতসহ ফুজিয়ান প্রদেশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং মালদ্বীপের পর্যটনমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন।
উভয় দেশের ট্যুর অপারেটরসহ স্টেকহোল্ডারদের একত্রিত করাই ছিল এর মূল লক্ষ্য। ভারতের সঙ্গে তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই গত মাসে চীনে পাঁচ দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষ করেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। সে সময় বেইজিংকে দ্বীপ রাষ্ট্রটির ‘ঘনিষ্ঠ মিত্র’ বলে আখ্যা দেন তিনি।
একইসঙ্গে দেশটিতে চীনা পর্যটক বাড়াতে শি জিনপিং প্রশাসনের প্রতি জানান আহ্বান। মুইজ্জুর ওই সফরে উভয় দেশের চারটি ট্যুর অপারেটর বেশ কয়েকটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই চুক্তিগুলোর একটি ছিল চীনের ফুজিয়ান প্রদেশ থেকে মালদ্বীপে আসা পর্যটকদের সংখ্যা বাড়ানো। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে কার্যকরী পদক্ষেপ নিয়েছে দু’দেশ।
এ লক্ষ্যে জিয়ামেন এয়ারলাইন্সের উদ্বোধনী ফ্লাইটে করে ২৩০ জন পর্যটক মালদ্বীপে পৌঁছান। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) আয়োজিত দু’দেশের কালচারাল এন্ড ট্যুরিজম প্রমোশন ইভেন্ট শুরু হয়। এতে নাচ-গানের সঙ্গে পর্যটন নেটওয়ার্কিং বিষয়েও আলোচনা হয়। চীনা পর্যটকরা এদিন বসন্ত উদযাপন আর আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেন।
এই আয়োজনের মধ্য দিয়ে মালদ্বীপ এবং চীনের মধ্যকার সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরালো হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে মালদ্বীপের পর্যটন মন্ত্রণালয় প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের এখন পর্যন্ত মালদ্বীপে আসা পর্যটকের সংখ্যা ১৬ শতাংশ বেড়েছে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত ১ জানুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ২ লাখ ৮৭ হাজার ৬৭ জন পর্যটককে স্বাগত জানিয়েছে মালদ্বীপ। যা গত বছরের একই সময়ে দেশটিতে ভ্রমণ করা ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬৪ জন পর্যটকের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি।
এখন পর্যন্ত মালদ্বীপে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পর্যটক ভ্রমণে এসেছেন চীন থেকে, ৩৯ হাজার ২০৫ জন। যা দেশটিতে আসা মোট পর্যটকের ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ। এরপরই রয়েছে রাশিয়ার ২৮ হাজার ১৬৩ জন পর্যটক। তালিকায় রাশিয়ার পরই আছে ইতালি ও যুক্তরাজ্য।
গত বছর মালদ্বীপে সবচেয়ে বেশি পর্যটক এসেছিল ভারত থেকে। কিন্তু চলতি বছরে মালদ্বীপকে বয়কটের ডাক দেয়া ভারতের অবস্থান এবার পঞ্চম। এখন পর্যন্ত ২০ হাজার ৫৩৫ জন ভারতীয় নাগরিক মালদ্বীপ ভ্রমণ করেছেন বলে জানা গেছে।
উভয় দেশের ট্যুর অপারেটরসহ স্টেকহোল্ডারদের একত্রিত করাই ছিল এর মূল লক্ষ্য। ভারতের সঙ্গে তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই গত মাসে চীনে পাঁচ দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষ করেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। সে সময় বেইজিংকে দ্বীপ রাষ্ট্রটির ‘ঘনিষ্ঠ মিত্র’ বলে আখ্যা দেন তিনি।
একইসঙ্গে দেশটিতে চীনা পর্যটক বাড়াতে শি জিনপিং প্রশাসনের প্রতি জানান আহ্বান। মুইজ্জুর ওই সফরে উভয় দেশের চারটি ট্যুর অপারেটর বেশ কয়েকটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই চুক্তিগুলোর একটি ছিল চীনের ফুজিয়ান প্রদেশ থেকে মালদ্বীপে আসা পর্যটকদের সংখ্যা বাড়ানো। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে কার্যকরী পদক্ষেপ নিয়েছে দু’দেশ।
এ লক্ষ্যে জিয়ামেন এয়ারলাইন্সের উদ্বোধনী ফ্লাইটে করে ২৩০ জন পর্যটক মালদ্বীপে পৌঁছান। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) আয়োজিত দু’দেশের কালচারাল এন্ড ট্যুরিজম প্রমোশন ইভেন্ট শুরু হয়। এতে নাচ-গানের সঙ্গে পর্যটন নেটওয়ার্কিং বিষয়েও আলোচনা হয়। চীনা পর্যটকরা এদিন বসন্ত উদযাপন আর আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেন।
এই আয়োজনের মধ্য দিয়ে মালদ্বীপ এবং চীনের মধ্যকার সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরালো হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে মালদ্বীপের পর্যটন মন্ত্রণালয় প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের এখন পর্যন্ত মালদ্বীপে আসা পর্যটকের সংখ্যা ১৬ শতাংশ বেড়েছে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত ১ জানুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ২ লাখ ৮৭ হাজার ৬৭ জন পর্যটককে স্বাগত জানিয়েছে মালদ্বীপ। যা গত বছরের একই সময়ে দেশটিতে ভ্রমণ করা ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬৪ জন পর্যটকের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি।
এখন পর্যন্ত মালদ্বীপে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পর্যটক ভ্রমণে এসেছেন চীন থেকে, ৩৯ হাজার ২০৫ জন। যা দেশটিতে আসা মোট পর্যটকের ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ। এরপরই রয়েছে রাশিয়ার ২৮ হাজার ১৬৩ জন পর্যটক। তালিকায় রাশিয়ার পরই আছে ইতালি ও যুক্তরাজ্য।
গত বছর মালদ্বীপে সবচেয়ে বেশি পর্যটক এসেছিল ভারত থেকে। কিন্তু চলতি বছরে মালদ্বীপকে বয়কটের ডাক দেয়া ভারতের অবস্থান এবার পঞ্চম। এখন পর্যন্ত ২০ হাজার ৫৩৫ জন ভারতীয় নাগরিক মালদ্বীপ ভ্রমণ করেছেন বলে জানা গেছে।