এবার ভালোবাসা দিবসের আগেই প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দেবলীনা দত্ত। তার মতে, এখনকার সময়ে প্রেম-ভালোবাসা বলে কিছু নেই, সবটাই শরীর-সর্বস্ব। সম্প্রতি পহেলা ফাল্গুন, সরস্বতী পূজা ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
সেখানে প্রেম ও ভালোবাসাকে সঙ্গায়িত করার পাশাপাশি নিজের প্রথম প্রেমের স্মৃতিচারণও করেন। দেবলীনা বলেন, ‘আমার এলাকায় একজনের প্রেমে পড়েছিলাম। সেই ছেলেটিই ছিল আমার প্রথম প্রেমিক। তাকে মন দিয়েছিলাম। ৭ বছর সম্পর্কে ছিলাম। আমার পরিবার থেকেও এই সম্পর্কে সম্মতি ছিল। দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় ওর সঙ্গে ভালোবাসা বিনিময় করি। কিন্তু এখন সে আমার অতীত।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রথম প্রেম বলে ভুলিনি। আমাদের এক অনাবশ্যক কারণে ভেঙে যায় সম্পর্ক। তবুও সেই সময়টা আজও ভুলতে পারি না। আসলে সময়টাই মনে থাকে, কিন্তু মানুষটা ফিকে হয়ে যায়।’
অভিনেত্রী বলেন, ‘এখনকার দিনের সরস্বতী পূজা কিন্তু আগের মতো নেই। সবকিছুই সোশ্যাল মিডিয়াকেন্দ্রিক। আমরা ছোটবেলায় এই বিশেষ দিনটির সারা বছর অপেক্ষা করতাম। শুধু তাই নয়, সারা বছর যার দিকে চোখ তুলে তাকাতে ইতস্ত বোধ করতাম, সরস্বতী পূজার দিন তার সঙ্গে একটু দৃষ্টি বিনিময় হবে— এই আশায় ৩৬৪ দিন অপেক্ষা করতাম। কিন্তু এখন তো প্রেম-ভালোবাসার সংজ্ঞাই বদলে গিয়েছে, এখন সবটাই শরীর-সর্বস্ব হয়ে গিয়েছে।’
এদিকে বদলে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে দেবলীনা বলেন, ‘এর কারণ মোবাইল ফোন। বর্তমানে ইন্টারনেটে এটা-ওটা সার্চ করে ছোট থেকেই নানা ধরনের কনটেন্ট দেখে ফেলছে তারা। এতে রোমান্সের পবিত্রতা কিংবা সারল্য হারিয়ে গেছে।’
সেখানে প্রেম ও ভালোবাসাকে সঙ্গায়িত করার পাশাপাশি নিজের প্রথম প্রেমের স্মৃতিচারণও করেন। দেবলীনা বলেন, ‘আমার এলাকায় একজনের প্রেমে পড়েছিলাম। সেই ছেলেটিই ছিল আমার প্রথম প্রেমিক। তাকে মন দিয়েছিলাম। ৭ বছর সম্পর্কে ছিলাম। আমার পরিবার থেকেও এই সম্পর্কে সম্মতি ছিল। দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় ওর সঙ্গে ভালোবাসা বিনিময় করি। কিন্তু এখন সে আমার অতীত।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রথম প্রেম বলে ভুলিনি। আমাদের এক অনাবশ্যক কারণে ভেঙে যায় সম্পর্ক। তবুও সেই সময়টা আজও ভুলতে পারি না। আসলে সময়টাই মনে থাকে, কিন্তু মানুষটা ফিকে হয়ে যায়।’
অভিনেত্রী বলেন, ‘এখনকার দিনের সরস্বতী পূজা কিন্তু আগের মতো নেই। সবকিছুই সোশ্যাল মিডিয়াকেন্দ্রিক। আমরা ছোটবেলায় এই বিশেষ দিনটির সারা বছর অপেক্ষা করতাম। শুধু তাই নয়, সারা বছর যার দিকে চোখ তুলে তাকাতে ইতস্ত বোধ করতাম, সরস্বতী পূজার দিন তার সঙ্গে একটু দৃষ্টি বিনিময় হবে— এই আশায় ৩৬৪ দিন অপেক্ষা করতাম। কিন্তু এখন তো প্রেম-ভালোবাসার সংজ্ঞাই বদলে গিয়েছে, এখন সবটাই শরীর-সর্বস্ব হয়ে গিয়েছে।’
এদিকে বদলে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে দেবলীনা বলেন, ‘এর কারণ মোবাইল ফোন। বর্তমানে ইন্টারনেটে এটা-ওটা সার্চ করে ছোট থেকেই নানা ধরনের কনটেন্ট দেখে ফেলছে তারা। এতে রোমান্সের পবিত্রতা কিংবা সারল্য হারিয়ে গেছে।’