আজ থেকে শুরু হয়েছে এসএসসি ও সমামানের পরীক্ষা। এতে রাজধানীর পরীক্ষার্থীদের নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে যেতে এবং যে কোনো ধরনের সহায়তায় কাজ করছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। জানা গেছে, ঢাকার ১২২টি কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করার জন্য ৩২টি কুইক রেসপন্স টিম কাজ করছে।
এদিকে পরীক্ষা শুরুর কিছু সময় আগে এক পরীক্ষার্থী ভুলে তার রেজিস্ট্রেশন কার্ড বাসায় রেখে আসেন। এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন তিনি। এসময় তাকে সহযোগিতা করে ডিএমপির কুইক রেসপন্স টিম তেজগাঁও বিভাগ।
তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহসিন বলেন, ওই পরীক্ষার্থী তার রেজিস্ট্রেশন কার্ড বাসায় রেখে আসে। এরপর আমরা তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে সেটি নিয়ে আসার ব্যবস্থা করেছি।
দেখা যায়, ওই পরীক্ষার্থী যখন দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করছেন তখন ওসি মহসিন তাকে ডেকে নেন এবং তার বাবার কাছে ফোন দিয়ে সাহায্য করার কথা জানান। বলেন, ‘আপনি কোথায় আছেন, আমরা পুলিশের পক্ষ থেকে আপনাকে মোটরসাইকেল দিয়ে হেল্প করবো। আমার মোটরসাইকেল ফার্মগেট মোড়ে আছে, আপনি ওই মোটরসাইকেলে উঠে চলে আসবেন।’
ওই পরীক্ষার্থীর বাবা জানান, পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে ফোন দিয়ে রেজিস্ট্রেশন কার্ড বাসায় রেখে আসার কথা জানানো হয়। এরপর তিনি সেটি নিয়ে কেন্দ্রের দিকে রওনা দেন। বলেন, ‘পুলিশ আমার বাসায় গিয়ে নিয়ে আসতে চেয়েছিল। বললাম, আমার সাথে মোটরসাইকেল আছে; আমি নিজেই নিয়ে আসতেছি। আসার পথে পুলিশ আমাকে অনেক হেল্প করেছে।’
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুই কোটিরও বেশি অধিবাসীর আবাস রাজধানী ঢাকায়। ফলে সড়কে জ্যামের কারণে অনেকেই নির্ধারিত সময়ে পৌঁছাতে পারেন না। তাই অন্যান্য বারের মতো এবারও স্বাভাবিকভাবেই অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে পরীক্ষার্থীদের নির্বিঘ্নে সঠিক সময়ে কেন্দ্রে পৌঁছানো। এছাড়া, কোনো পরীক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন বা প্রবেশপত্র ফেলে আসলেও তা নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
এদিকে পরীক্ষা শুরুর কিছু সময় আগে এক পরীক্ষার্থী ভুলে তার রেজিস্ট্রেশন কার্ড বাসায় রেখে আসেন। এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন তিনি। এসময় তাকে সহযোগিতা করে ডিএমপির কুইক রেসপন্স টিম তেজগাঁও বিভাগ।
তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহসিন বলেন, ওই পরীক্ষার্থী তার রেজিস্ট্রেশন কার্ড বাসায় রেখে আসে। এরপর আমরা তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে সেটি নিয়ে আসার ব্যবস্থা করেছি।
দেখা যায়, ওই পরীক্ষার্থী যখন দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করছেন তখন ওসি মহসিন তাকে ডেকে নেন এবং তার বাবার কাছে ফোন দিয়ে সাহায্য করার কথা জানান। বলেন, ‘আপনি কোথায় আছেন, আমরা পুলিশের পক্ষ থেকে আপনাকে মোটরসাইকেল দিয়ে হেল্প করবো। আমার মোটরসাইকেল ফার্মগেট মোড়ে আছে, আপনি ওই মোটরসাইকেলে উঠে চলে আসবেন।’
ওই পরীক্ষার্থীর বাবা জানান, পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে ফোন দিয়ে রেজিস্ট্রেশন কার্ড বাসায় রেখে আসার কথা জানানো হয়। এরপর তিনি সেটি নিয়ে কেন্দ্রের দিকে রওনা দেন। বলেন, ‘পুলিশ আমার বাসায় গিয়ে নিয়ে আসতে চেয়েছিল। বললাম, আমার সাথে মোটরসাইকেল আছে; আমি নিজেই নিয়ে আসতেছি। আসার পথে পুলিশ আমাকে অনেক হেল্প করেছে।’
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুই কোটিরও বেশি অধিবাসীর আবাস রাজধানী ঢাকায়। ফলে সড়কে জ্যামের কারণে অনেকেই নির্ধারিত সময়ে পৌঁছাতে পারেন না। তাই অন্যান্য বারের মতো এবারও স্বাভাবিকভাবেই অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে পরীক্ষার্থীদের নির্বিঘ্নে সঠিক সময়ে কেন্দ্রে পৌঁছানো। এছাড়া, কোনো পরীক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন বা প্রবেশপত্র ফেলে আসলেও তা নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।