এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন ১৫ জন বিনোদন অঙ্গনের তারকা। এর মধ্যে নতুন হিসেবে নায়ক ফেরদৌস আহমেদ পান টিকিট। হয়েছেন সংসদ সদস্যও। সেই মনোনয়ন তালিকায় স্থান পাননি কোনো অভিনেত্রী।
আর আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনে নিজেদের মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। সেই তালিকায় নেই নতুন কোনো অভিনেত্রীর নাম। শুধু রয়েছেন তারানা হালিম।
এদিকে দলটির তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন সুজাতা বেগম, লাকী ইনাম, সুবর্ণা মুস্তাফা, শমী কায়সার, রোকেয়া প্রাচী, তারিন জাহান, শিমলা, মেহের আফরোজ শাওন, তানভীন সুইটি, অপু বিশ্বাস, নিপুণ, শামীমা তুষ্টি, শাহনূর, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, সোহানা সাবা, নুসরাত ফারিয়া প্রমুখ।
তবে বাংলাদেশের প্রাচীনতম দলটি তাঁদের কারও ওপর এবার আস্থা রাখেনি। অন্যদিকে, তারানা হালিম ২০০৯ সালে প্রথম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথম নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিরও সদস্য ছিলেন। তিনি ১৪ জুলাই ২০১৫ সালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আর আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনে নিজেদের মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। সেই তালিকায় নেই নতুন কোনো অভিনেত্রীর নাম। শুধু রয়েছেন তারানা হালিম।
এদিকে দলটির তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন সুজাতা বেগম, লাকী ইনাম, সুবর্ণা মুস্তাফা, শমী কায়সার, রোকেয়া প্রাচী, তারিন জাহান, শিমলা, মেহের আফরোজ শাওন, তানভীন সুইটি, অপু বিশ্বাস, নিপুণ, শামীমা তুষ্টি, শাহনূর, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, সোহানা সাবা, নুসরাত ফারিয়া প্রমুখ।
তবে বাংলাদেশের প্রাচীনতম দলটি তাঁদের কারও ওপর এবার আস্থা রাখেনি। অন্যদিকে, তারানা হালিম ২০০৯ সালে প্রথম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথম নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিরও সদস্য ছিলেন। তিনি ১৪ জুলাই ২০১৫ সালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।