এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে নির্বাচনের জন্য মনোনীত হয়েছেন অভিনেত্রী তারানা হালিম। আজ বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেছে দলটি।
এবার শোবিজের অনেক অভিনেত্রী সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য মননোয়ন পত্র কিনেছিলেন। সেই কাতারে ছিলেন, নায়িকা অপু বিশ্বাস, নিপুণ, সাবা, ঊর্মিলা সহ আরও অনেকে। তবে সবাইকে পিছনে ফেলে বিজয়ী হলেন তারানা হালিম।
এদিকে তারানা হালিম ২০০৯ সালে প্রথম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথম নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিরও সদস্য ছিলেন।
তিনি ১৪ জুলাই ২০১৫ সালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রসঙ্গত, দ্বাদশ সংসদের ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসনে আগামী ১৪ মার্চ ভোটের দিন রেখে ইতোমধ্যে তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। ১৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে।
এর আগে, গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে আওয়ামী লীগ। তিন দিনে দলীয় ফরম কিনেছেন ১৫৪৯ জন নারী। মোট সাত কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়। নিয়ম অনুযায়ী এবার ৫০টি সংরক্ষিত আসনের মধ্যে ৪৮টি পাবে আওয়ামী লীগ (স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কোটাসহ)।
আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীরা হলেন- রেজিয়া ইসলাম, দ্রোপৌদী দেবি আগারওয়ার, আশিকা সুলতানা, রোকেয়া সুলতানা, কোহেলি কুদ্দুস, জেবিন মাহবুব, রুনু রেজা, ফরিদা আকতার, ফারজানা সুমি, খালেদা বাহান, নাজনীন নাহার, ফরিদা ইয়াসমিন, উম্মে ফারজানা, মাহফুজা সুলতানা, পারভীন জামান, অ্যারোমা দত্ত, অনিমা মুক্তি, মাসুদা সিদ্দিক, বেগম শামসুন্নাহার, মেহের আফরোজ চুমকি।
এবার শোবিজের অনেক অভিনেত্রী সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য মননোয়ন পত্র কিনেছিলেন। সেই কাতারে ছিলেন, নায়িকা অপু বিশ্বাস, নিপুণ, সাবা, ঊর্মিলা সহ আরও অনেকে। তবে সবাইকে পিছনে ফেলে বিজয়ী হলেন তারানা হালিম।
এদিকে তারানা হালিম ২০০৯ সালে প্রথম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথম নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিরও সদস্য ছিলেন।
তিনি ১৪ জুলাই ২০১৫ সালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রসঙ্গত, দ্বাদশ সংসদের ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসনে আগামী ১৪ মার্চ ভোটের দিন রেখে ইতোমধ্যে তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। ১৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে।
এর আগে, গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে আওয়ামী লীগ। তিন দিনে দলীয় ফরম কিনেছেন ১৫৪৯ জন নারী। মোট সাত কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়। নিয়ম অনুযায়ী এবার ৫০টি সংরক্ষিত আসনের মধ্যে ৪৮টি পাবে আওয়ামী লীগ (স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কোটাসহ)।
আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীরা হলেন- রেজিয়া ইসলাম, দ্রোপৌদী দেবি আগারওয়ার, আশিকা সুলতানা, রোকেয়া সুলতানা, কোহেলি কুদ্দুস, জেবিন মাহবুব, রুনু রেজা, ফরিদা আকতার, ফারজানা সুমি, খালেদা বাহান, নাজনীন নাহার, ফরিদা ইয়াসমিন, উম্মে ফারজানা, মাহফুজা সুলতানা, পারভীন জামান, অ্যারোমা দত্ত, অনিমা মুক্তি, মাসুদা সিদ্দিক, বেগম শামসুন্নাহার, মেহের আফরোজ চুমকি।