আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারে ধারালো বটি দিয়ে কুপিয়ে স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা কে হত্যার ঘটনায় স্বামী আব্দুর রশিদকে (৫৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গত মঙ্গলবার রাতে ঢাকার গাজীপুরের সালনা বাজারের কাঁথারা এলাকা থেকে আব্দুর রশিদ কে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত রশিদ চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার শ্রীকান্দর গ্রামের বদিউজ্জামানের ছেলে।
র্যাবের দেয়া তথ্যমতে জানা গেছে, স্বামী আব্দুর রশিদ তার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানাকে নিয়ে চা-বাগান মহল্লায় ‘মনোয়ারা ভিলা’ নামক একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করছিলেন। গত ৯ ফেব্রুয়ারী বিকাল ৫ টায় ওই ভাড়া বাসায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিরোধের কারনে আব্দুর রশিদ ধারালো বটি দিয়ে স্ত্রী রাজিয়া সুলতানার শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাথারি ভাবে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। স্ত্রীর চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে গুরুতর আহত অবস্থায় রাজিয়া কে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়। পরের দিন সকালে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এরপর ১৩ ফেব্রুয়ারী নিহতের মা মর্জিনা বেগম বাদি হয়ে আদমদীঘি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার সূত্র ধরে বগুড়ার র্যাব-১২ এবং ঢাকার সাভারের নবীনগর র্যাব- ৪ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুরের কাঁথারা এলাকা থেকে আসামী আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাবের দেয়া তথ্যমতে জানা গেছে, স্বামী আব্দুর রশিদ তার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানাকে নিয়ে চা-বাগান মহল্লায় ‘মনোয়ারা ভিলা’ নামক একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করছিলেন। গত ৯ ফেব্রুয়ারী বিকাল ৫ টায় ওই ভাড়া বাসায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিরোধের কারনে আব্দুর রশিদ ধারালো বটি দিয়ে স্ত্রী রাজিয়া সুলতানার শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাথারি ভাবে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। স্ত্রীর চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে গুরুতর আহত অবস্থায় রাজিয়া কে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়। পরের দিন সকালে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এরপর ১৩ ফেব্রুয়ারী নিহতের মা মর্জিনা বেগম বাদি হয়ে আদমদীঘি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার সূত্র ধরে বগুড়ার র্যাব-১২ এবং ঢাকার সাভারের নবীনগর র্যাব- ৪ এর যৌথ অভিযানে গাজীপুরের কাঁথারা এলাকা থেকে আসামী আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করা হয়।