আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি: “কৃষক বাচাঁও খাল কাটা হোক” খাল কাটতে যারা বাঁধা দেয় তাদের বিচার চাই এ শ্লোগানে আমতলীর চলাভাঙ্গা গ্রামের কৃষকরা বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন। বুধবার বেলা ১১টায় চলাভাঙ্গা মৌজার কয়েকশত কৃষক-কৃষাণী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন।
জানা গেছে, উপজেলার চলাভাঙ্গা মৌজার মধ্যে দিয়ে দৌলতের শাখা খাল নামে একটি খাল ছিল। এই খালে ১৯৮৬-১৯৮৭ সালে ৬১৮/আম ৮৬/৮৭ বন্দোবস্ত কেসের অনুকুলে মো. সামসের আলীর নামক এক ব্যক্তিকে দেড় একর জমি বন্দোবস্ত দেয় আমতলী ভূমি অফিস। বন্দোবস্ত নেয়ার পর বন্দোবস্ত গ্রহিতারা তাদের বন্দোবস্তকৃত জমি ও খালের বাকী প্রায় ১ একর জমি গায়ের জোরে ভোগ করছেন।
চলাভাঙ্গা মৌজায় প্রায় ২০০ একর আবাদী জমি রয়েছে কিন্তু দৌলতের শাখা খাল ছাড়া আর কোন খাল নাই । সম্প্রতি গ্রামের কৃষকদের দাবীর পরিপেক্ষিতে আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোতাহার উদ্দিন মৃধার ব্যক্তিগত অর্থায়নে মঙ্গলবার ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে খালটি খনন কাজ শুরু হলে বন্দোবস্ত গৃহিতা সামসের আলীর ছেলে ফারুকুল বারী খাল খনন করতে বাধা প্রদান করেন। বর্তমানে খালটি শুকিয়ে কোন পানি না থাকায় ৫ নং ওয়ার্ডের ফসলী জমিতে ব্যাপক ক্ষতি ও পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে । স্থানীয়দের দাবি খালটি পুনঃখন করে কৃষকদের বোরো মৌসুমে মাঠে পানি উপযোগী করে দিয়ে ভোগান্তির লাঘব করার।
স্থানীয় জলিল মিয়া বলেন বন্দোবস্ত গ্রহীতা সামসের আলীর নামে অনেক রেকর্ডিও জমিজমা আছে সে কিভাবে ভূমিহীন হিসাবে জমি বন্দোবস্ত পায়। সেতো ভুমিহী নয় । তদন্ত পূর্বক সামসের আলীর নামে দেয়া বন্দোবস্ত বাতিলের দাবী জানান।
এবিষয় জানার জন্য বন্দোবস্ত গ্রহীতার ছেলে ফারুকুল বারীর সাথে একাধিকবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মো. হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, জলিল মিয়া , মজিদ হাওলাদার, শাহাজাহান . নয়া চৌকিদার, ফারুক . মোকলেচ চৌকিদার, রব মিয়া, ছালাম হাং . দুলাল গাজী, ওহাব মোল্লা, মজিবুর মোল্লা,নিজাম হাওলাদার. ছোবাহান মোল্লাসহ আরো অনেকে।
এ বিষয় জানার জন্য বন্দোবস্ত গ্রহীতার ছেলে ফারুকুল বারীর সাথে একাধিকবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এ-সম্পর্কে ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান বলেন, কৃষকদের জন্য খালটি খনন করা খুব প্রয়োজন। খনন না হলে এলাকায় খাদ্য সংকট দেখা দেবে।
ইউপি চেয়ারম্যান মো. মো. মোতাহার উদ্দিন মৃধা বলেন, ৫ শতাধিক কৃষক বোরো মৌসুমে পানি দিতে পারছে না। কৃষকদের দাবীর পরিপেক্ষিতে আমার ব্যক্তিগত অর্থায়নে খালটির খনন কাজ শুরু করা হলে বন্দোবস্ত গ্রহীতার পরিবার বাঁধা দিচ্ছে। তিনি খালটি পুনঃখননের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানান।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভ’মি আব্দুল্লাহ আবু জাহের বলেন, এবিষয় লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জানা গেছে, উপজেলার চলাভাঙ্গা মৌজার মধ্যে দিয়ে দৌলতের শাখা খাল নামে একটি খাল ছিল। এই খালে ১৯৮৬-১৯৮৭ সালে ৬১৮/আম ৮৬/৮৭ বন্দোবস্ত কেসের অনুকুলে মো. সামসের আলীর নামক এক ব্যক্তিকে দেড় একর জমি বন্দোবস্ত দেয় আমতলী ভূমি অফিস। বন্দোবস্ত নেয়ার পর বন্দোবস্ত গ্রহিতারা তাদের বন্দোবস্তকৃত জমি ও খালের বাকী প্রায় ১ একর জমি গায়ের জোরে ভোগ করছেন।
চলাভাঙ্গা মৌজায় প্রায় ২০০ একর আবাদী জমি রয়েছে কিন্তু দৌলতের শাখা খাল ছাড়া আর কোন খাল নাই । সম্প্রতি গ্রামের কৃষকদের দাবীর পরিপেক্ষিতে আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোতাহার উদ্দিন মৃধার ব্যক্তিগত অর্থায়নে মঙ্গলবার ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে খালটি খনন কাজ শুরু হলে বন্দোবস্ত গৃহিতা সামসের আলীর ছেলে ফারুকুল বারী খাল খনন করতে বাধা প্রদান করেন। বর্তমানে খালটি শুকিয়ে কোন পানি না থাকায় ৫ নং ওয়ার্ডের ফসলী জমিতে ব্যাপক ক্ষতি ও পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে । স্থানীয়দের দাবি খালটি পুনঃখন করে কৃষকদের বোরো মৌসুমে মাঠে পানি উপযোগী করে দিয়ে ভোগান্তির লাঘব করার।
স্থানীয় জলিল মিয়া বলেন বন্দোবস্ত গ্রহীতা সামসের আলীর নামে অনেক রেকর্ডিও জমিজমা আছে সে কিভাবে ভূমিহীন হিসাবে জমি বন্দোবস্ত পায়। সেতো ভুমিহী নয় । তদন্ত পূর্বক সামসের আলীর নামে দেয়া বন্দোবস্ত বাতিলের দাবী জানান।
এবিষয় জানার জন্য বন্দোবস্ত গ্রহীতার ছেলে ফারুকুল বারীর সাথে একাধিকবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মো. হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, জলিল মিয়া , মজিদ হাওলাদার, শাহাজাহান . নয়া চৌকিদার, ফারুক . মোকলেচ চৌকিদার, রব মিয়া, ছালাম হাং . দুলাল গাজী, ওহাব মোল্লা, মজিবুর মোল্লা,নিজাম হাওলাদার. ছোবাহান মোল্লাসহ আরো অনেকে।
এ বিষয় জানার জন্য বন্দোবস্ত গ্রহীতার ছেলে ফারুকুল বারীর সাথে একাধিকবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এ-সম্পর্কে ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান বলেন, কৃষকদের জন্য খালটি খনন করা খুব প্রয়োজন। খনন না হলে এলাকায় খাদ্য সংকট দেখা দেবে।
ইউপি চেয়ারম্যান মো. মো. মোতাহার উদ্দিন মৃধা বলেন, ৫ শতাধিক কৃষক বোরো মৌসুমে পানি দিতে পারছে না। কৃষকদের দাবীর পরিপেক্ষিতে আমার ব্যক্তিগত অর্থায়নে খালটির খনন কাজ শুরু করা হলে বন্দোবস্ত গ্রহীতার পরিবার বাঁধা দিচ্ছে। তিনি খালটি পুনঃখননের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানান।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভ’মি আব্দুল্লাহ আবু জাহের বলেন, এবিষয় লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।