এবার গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নিয়ে সব প্রার্থী সন্তুষ্ট, ভোটাররা সন্তুষ্ট, গণমাধ্যমও সন্তুষ্ট। তাই নির্বাচন কমিশনও (ইসি) সন্তুষ্ট বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। আজ বৃহস্পতিবার ২৫ মে ভোটগ্রহণ শেষে বিকেল সোয়া ৫টার দিকে ইসির পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আমাদের পর্যবেক্ষকরা যে তথ্য পাঠিয়েছে তাতে নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হয়েছে। আইন অনুযায়ী ভোটের সময় শেষ হলেও কেন্দ্রের চৌহদ্দির মধ্যে যারা উপস্থিত থাকেন, তাদের ভোটগ্রহণ করতে হয়। তাই সময় শেষেও ভোটগ্রহণ করা হচ্ছে। আমাদের কাছে যে তথ্য এসেছে তাতে ভোট পড়ার হার ৫০ শতাংশের কম হবে না।
তিনি বলেন, ইভিএম বুঝতে অনেকের একটু দেরি হয়, সে কারণে দেরি হতে পারে। তবে এটিই একমাত্র কারণ নয়। দুটি কেন্দ্রে এজেন্টরা ভোটারকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিল। তাদের আটক করা হয়েছে। আমাদের নজরে অন্যান্য কেন্দ্রে অনিয়মের তথ্য আসেনি। যেটা নজরে এসেছে সেখানে ব্যবস্থা নিয়েছি। চার হাজারের বেশি সিসি ক্যামেরা। একবারে সব দেখা সম্ভব না। তবে যে উদ্যোগটা, যে সিসি ক্যামেরার জন্য অনেকেই অনিয়ম করতে ভয় পেয়েছে, এটাই আমাদের সফলতা।
এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আমাদের পর্যবেক্ষকরা যে তথ্য পাঠিয়েছে তাতে নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হয়েছে। আইন অনুযায়ী ভোটের সময় শেষ হলেও কেন্দ্রের চৌহদ্দির মধ্যে যারা উপস্থিত থাকেন, তাদের ভোটগ্রহণ করতে হয়। তাই সময় শেষেও ভোটগ্রহণ করা হচ্ছে। আমাদের কাছে যে তথ্য এসেছে তাতে ভোট পড়ার হার ৫০ শতাংশের কম হবে না।
তিনি বলেন, ইভিএম বুঝতে অনেকের একটু দেরি হয়, সে কারণে দেরি হতে পারে। তবে এটিই একমাত্র কারণ নয়। দুটি কেন্দ্রে এজেন্টরা ভোটারকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিল। তাদের আটক করা হয়েছে। আমাদের নজরে অন্যান্য কেন্দ্রে অনিয়মের তথ্য আসেনি। যেটা নজরে এসেছে সেখানে ব্যবস্থা নিয়েছি। চার হাজারের বেশি সিসি ক্যামেরা। একবারে সব দেখা সম্ভব না। তবে যে উদ্যোগটা, যে সিসি ক্যামেরার জন্য অনেকেই অনিয়ম করতে ভয় পেয়েছে, এটাই আমাদের সফলতা।