আজ পহেলা ফাল্গুন, ভ্যালেনটাইন্স ডে ও সরস্বতী পূজা- একদিনে এই তিন উৎসবের আমেজ বাড়াতে ফুলের বাজারে লেগেছে হাওয়া। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকেই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে রাজধানীর ফুলের পাইকারি বাজারে ফুল নিয়ে আসেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা।
তারা জানান, এদিন খুচরা বাজারই ছিল দেড়শ কোটি টাকার। আজ বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর শাহবাগ ও শেরে বাংলা নগরের সরেজমিন চিত্র বলছে, ভোরের আলো ফোঁটার আগেই ফুলের বাজারে ব্যাপক ব্যস্ততা। বসন্তবরণ, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস আর সরস্বতী পূজা উপলক্ষে ফুলের বাজারে রয়েছে বাড়তি চাহিদা।
এদিকে মধ্যরাত থেকেই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে রাজধানীতে ট্রাক এবং বাসে করে ফুল নিয়ে আসেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা। এখান থেকে আবার ফুল যায় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীতে পাইকারি ফুল বিক্রি হয়েছে ৭০ কোটি টাকার। যার খুচরা বাজার ছিল দেড়শ কোটি টাকার। বুধবার এর পরিমাণ দুই থেকে তিন গুণ বাড়বে বলে আশা করছেন তারা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, অন্যান্য বছরের মতো এবারও বিশেষ এই দিবসগুলোকে কেন্দ্র করে বেড়েছে ফুলের চাহিদা। এক ব্যবসায়ী বলেন, ফুলের সরবরাহ বেশি। সেই সঙ্গে বিক্রিও বেশি এবং দামও চড়া। পহেলা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবস একই দিনে হওয়ায় ফুলের দাম একটু বেশি। একটি গোলাপ ২০ টাকা।
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, সরস্বতী পূজা এবং পহেলা ফাল্গুন উপলক্ষে ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। তাই দামও একটু বেশি। তবে কেউ কেউ বলছেন, গত বছরের তুলনায় এবার ফুলের বাজার কিছুটা কমতির দিকে।
এমনই একজন ব্যবসায়ী বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার বেচাবিক্রি কম। ফুলের উৎপাদন ভালো হয়নি। কিছু কিছু বাগানে ভাইরাস ঢুকেছে। অনেক ফুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যার কারণে আমাদেরও সরবরাহ কম। এবার ৫ হাজার ফুল কিনেছি। গতবার ১৫ হাজার ফুল কিনেছিলাম।
তারা জানান, এদিন খুচরা বাজারই ছিল দেড়শ কোটি টাকার। আজ বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর শাহবাগ ও শেরে বাংলা নগরের সরেজমিন চিত্র বলছে, ভোরের আলো ফোঁটার আগেই ফুলের বাজারে ব্যাপক ব্যস্ততা। বসন্তবরণ, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস আর সরস্বতী পূজা উপলক্ষে ফুলের বাজারে রয়েছে বাড়তি চাহিদা।
এদিকে মধ্যরাত থেকেই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে রাজধানীতে ট্রাক এবং বাসে করে ফুল নিয়ে আসেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা। এখান থেকে আবার ফুল যায় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীতে পাইকারি ফুল বিক্রি হয়েছে ৭০ কোটি টাকার। যার খুচরা বাজার ছিল দেড়শ কোটি টাকার। বুধবার এর পরিমাণ দুই থেকে তিন গুণ বাড়বে বলে আশা করছেন তারা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, অন্যান্য বছরের মতো এবারও বিশেষ এই দিবসগুলোকে কেন্দ্র করে বেড়েছে ফুলের চাহিদা। এক ব্যবসায়ী বলেন, ফুলের সরবরাহ বেশি। সেই সঙ্গে বিক্রিও বেশি এবং দামও চড়া। পহেলা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবস একই দিনে হওয়ায় ফুলের দাম একটু বেশি। একটি গোলাপ ২০ টাকা।
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, সরস্বতী পূজা এবং পহেলা ফাল্গুন উপলক্ষে ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। তাই দামও একটু বেশি। তবে কেউ কেউ বলছেন, গত বছরের তুলনায় এবার ফুলের বাজার কিছুটা কমতির দিকে।
এমনই একজন ব্যবসায়ী বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার বেচাবিক্রি কম। ফুলের উৎপাদন ভালো হয়নি। কিছু কিছু বাগানে ভাইরাস ঢুকেছে। অনেক ফুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যার কারণে আমাদেরও সরবরাহ কম। এবার ৫ হাজার ফুল কিনেছি। গতবার ১৫ হাজার ফুল কিনেছিলাম।