এবার দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নারীদের ভোট অনেক বেশি পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে গণভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ দাবি করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটা সময় আওয়ামী লীগকে ভোট দিতে অনীহা ছিল নারীদের। একজনকে পরীর মতো দেখাতো বলে তাকে ভোট দিত। কিন্তু আমি কালাকোলা মানুষ। তবে এখন নারীরা বলে, শেখ হাসিনাকেই ভোট দেবে। এটা শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে মানুষের কল্যাণে উন্নয়নের মাধ্যমে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ডাকাত প্রবণ এলাকায় নারীকে এসপি করে পাঠিয়েছিলাম। এরপর সব বন্ধ হয়ে যায়। মেয়েদের যেখানে দিই সেখানেই সাফল্য পায়। এটা অনেকের হিংসা হয়। মেয়েদের নিয়ে ফুটবল টিম করা হলো, কিন্তু অনেক জায়গায় খেলতেই দিল না। আজ কিন্তু মেয়েরা চ্যাম্পিয়ন।’
তিনি আরো বলেন, ‘ইসলাম ধর্মে নারীরা খেলতে পারবে না, ব্যবসা করতে পারবে না বলা হয়। কিন্তু ইসলাম প্রথম গ্রহণ করলো কে? কোনো পুরুষ তো প্রথমে এগিয়ে আসেনি। সে হিসেবে ইসলামের গোড়াপত্তন তো নারীদের মাধ্যমে,।
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘তৃতীয় লিঙ্গদের কিন্তু ইসলাম ধর্মই জায়গা দিয়েছে। ইসলাম ধর্মে রয়েছে, কারও হিজড়া সন্তান হলে সে অন্য সন্তানদের মতোই সম্পদ পাবে। তাকে অবহেলা বা ফেলে দেয়া, সেটা তো হবে না।’
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটা সময় আওয়ামী লীগকে ভোট দিতে অনীহা ছিল নারীদের। একজনকে পরীর মতো দেখাতো বলে তাকে ভোট দিত। কিন্তু আমি কালাকোলা মানুষ। তবে এখন নারীরা বলে, শেখ হাসিনাকেই ভোট দেবে। এটা শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে মানুষের কল্যাণে উন্নয়নের মাধ্যমে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ডাকাত প্রবণ এলাকায় নারীকে এসপি করে পাঠিয়েছিলাম। এরপর সব বন্ধ হয়ে যায়। মেয়েদের যেখানে দিই সেখানেই সাফল্য পায়। এটা অনেকের হিংসা হয়। মেয়েদের নিয়ে ফুটবল টিম করা হলো, কিন্তু অনেক জায়গায় খেলতেই দিল না। আজ কিন্তু মেয়েরা চ্যাম্পিয়ন।’
তিনি আরো বলেন, ‘ইসলাম ধর্মে নারীরা খেলতে পারবে না, ব্যবসা করতে পারবে না বলা হয়। কিন্তু ইসলাম প্রথম গ্রহণ করলো কে? কোনো পুরুষ তো প্রথমে এগিয়ে আসেনি। সে হিসেবে ইসলামের গোড়াপত্তন তো নারীদের মাধ্যমে,।
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘তৃতীয় লিঙ্গদের কিন্তু ইসলাম ধর্মই জায়গা দিয়েছে। ইসলাম ধর্মে রয়েছে, কারও হিজড়া সন্তান হলে সে অন্য সন্তানদের মতোই সম্পদ পাবে। তাকে অবহেলা বা ফেলে দেয়া, সেটা তো হবে না।’