আজ বসন্তের আমেজে রঙিন জামা-কাপড়ে চারপাশের মানুষজনও রঙিন হচ্ছেন। আর ভালোবাসা দিবস তো রয়েছেই। বিশেষ দিনে বিশেষ মানুষের সঙ্গে বইমেলা, লেক বা পাক, কিংবা বাণিজ্য মেলা, সব জায়গায় ছড়াছড়ি মানুষের। একজন আরেকজনের হাত ধরে হাঁটছে, এমন দৃশ্য একটু বেশিই চোখে পড়ে এসব দিনগুলো।
এদিকে শাড়ি-পাঞ্জাবিতে অবশ্য দেখতেও বেশ ভালো লাগে। হাতে হাত রেখে চললেও আরেক হাতে একগুচ্ছ লাল গোলাপ, পকেটে চকোলেট আর মেয়েদের কানে বা মাথায় পছন্দের গোলাপ বা অন্য কোনো ফুল থাকে। কেউ কেউ একই দিন ভালোবাসা দিবস ও বসন্ত হওয়ায় একটু বেশিই ঘটা করেই আয়োজন করে থাকেন দিনটি।
চলতি ফেব্রুয়ারিকে বিশ্বজুড়ে ভালোবাসার মাস বলা হয়। এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে আবার ভ্যালেন্টাইন উইকও বলা হয়। দ্বিতীয় সপ্তাহের শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে শুরু হয় প্রপোজ ডে, চকোলেট ডে, টেডি ডে, প্রমিজ ডে, হাগ ডে, কিস ডে ও ১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন’স ডে।
সাধারণ যাদের সম্পর্কে পরিণয় হয়েছে বা যারা সম্পর্কে রয়েছেন, তারাই এসব দিবসগুলো পালন করেন। কিন্তু যারা কোনো সম্পর্কে নেই, তাদের কাছে দিবসগুলো অনেকটাই কষ্টের। সেসব সিঙ্গেলরা কীভাবে ভালোবাসা দিবস কাটাবেন? এবার তাহলে ব্রাইডসের প্রতিবেদন অনুযায়ী এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।
সিঙ্গেল বন্ধুদের নিয়ে পার্টি: বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো কখনোই রোমান্স বা প্রেমের সঙ্গে জড়িত নয়। এ জন্য যেসব বন্ধু অবিবাহিত বা সিঙ্গেল রয়েছেন, তাদের আমন্ত্রণ জানান ভালোবাসা দিবসে। সবাই মিলে পছন্দের রান্নার আয়োজন করুন। এরপর নিজেদের মতো করে মেতে উঠুন দিবসটিতে। চাইলে সবাই মিলে বাইরেও ঘুরতেও যেতে পারেন।
নিজের যত্ন নেয়া: সাধারণত কর্ম ব্যস্ততার কারণে সেভাবে নিজের যত্ন নেয়া হয় না। যেহেতু সিঙ্গেল, আর এই দিনটিই চাইলে কাজে লাগাতে পারেন। এদিন সময় করে বাসা থেকে বের হয়ে চুল কাটা ম্যানি কিউর-পেডি কিউর বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ করে নিতে পারেন।
শহরের বাইরে ঘুরতে যাওয়া: ব্যস্ততার জন্য শত ইচ্ছা থাকার পরও হয়তো কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন না। ভালোবাসা দিবসে শহরের কোলাহল আর যুগলদের থেকে কিছুটা দূরে শহরের নিকটস্থ কোথাও থেকে ঘুরে আসতে পারেন। এতে আপনার মন যেমন ফ্রেশ থাকবে, একইভাবে ডুবে যেতে পারেন নস্টালজিয়ায়।
পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো: পরিবারের সদস্য বা মা-বাবা থাকলে তাদের সঙ্গে সময় কাটানোর থেকে সেরা কিছু নেই। ভালোবাসা দিবস উদযাপনের জন্য এটিই হতে পারে আপনার সেরা উপায়। এদিন তাদের সঙ্গে গল্প করুন বিভিন্ন বিষয়ে। যদি রান্না পারেন, তাহলে তাদের পছন্দের খাবার রান্না করে একসঙ্গে ক্যান্ডেল নাইটে ডিনার করুন। মন ভালো হয়ে যাবে।
পছন্দের রেস্টুরেন্টে খাওয়া-দাওয়া: ভালোবাসা দিবসে সাধারণত সবাই প্রিয় মানুষের সঙ্গে ঘোরাঘুরিতে ব্যস্ত থাকবে। কিন্তু আপনি সিঙ্গেল বলে মন খারাপের কোনো কারণ নেই। বিশেষ দিবসগুলোয় বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে। আপনি পছন্দের কোনো একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে একটি টেবিল বুকড করুন। আর পছন্দের খাবার অর্ডার করে খেতে থাকুন।
পছন্দের ইভেন্টে মনোনিবেশ করা: ভালোবাসা দিবসে পছন্দের ইভেন্টে ব্যস্ত রাখতে পারেন নিজেকে। অন্যান্য দিন হয়তো ব্যস্ততার জন্য প্রিয় দলের খেলা বা পছন্দের তারকার কোনো অনুষ্ঠান দেখতে পারেন না। এদিন চাইলে খেলা ও বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখে কাটিয়ে দিতে পারেন। দিব্যি ভালোভাবে দিন কেটে যাবে আপনার।
সোশ্যাল মিডিয়া এড়িয়ে চলা: ভালোবাসা দিবসে অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এক্স হ্যান্ডেলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। তা না হলে ভেতরে একক থাকার স্বত্ত্বা কষ্ট পাবে আপনার। এদিন যুগলরা তাদের বিভিন্ন আনন্দঘন মুহূর্তের ছবি স্মৃতি হিসেবে রাখার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবেন। তাদের রোমান্টিক ছবি দেখে নিজেকে কষ্ট দেয়ার কোনো কারণ নেই। এ জন্য যতটা সম্ভব সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকুন বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে।
এদিকে শাড়ি-পাঞ্জাবিতে অবশ্য দেখতেও বেশ ভালো লাগে। হাতে হাত রেখে চললেও আরেক হাতে একগুচ্ছ লাল গোলাপ, পকেটে চকোলেট আর মেয়েদের কানে বা মাথায় পছন্দের গোলাপ বা অন্য কোনো ফুল থাকে। কেউ কেউ একই দিন ভালোবাসা দিবস ও বসন্ত হওয়ায় একটু বেশিই ঘটা করেই আয়োজন করে থাকেন দিনটি।
চলতি ফেব্রুয়ারিকে বিশ্বজুড়ে ভালোবাসার মাস বলা হয়। এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে আবার ভ্যালেন্টাইন উইকও বলা হয়। দ্বিতীয় সপ্তাহের শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে শুরু হয় প্রপোজ ডে, চকোলেট ডে, টেডি ডে, প্রমিজ ডে, হাগ ডে, কিস ডে ও ১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন’স ডে।
সাধারণ যাদের সম্পর্কে পরিণয় হয়েছে বা যারা সম্পর্কে রয়েছেন, তারাই এসব দিবসগুলো পালন করেন। কিন্তু যারা কোনো সম্পর্কে নেই, তাদের কাছে দিবসগুলো অনেকটাই কষ্টের। সেসব সিঙ্গেলরা কীভাবে ভালোবাসা দিবস কাটাবেন? এবার তাহলে ব্রাইডসের প্রতিবেদন অনুযায়ী এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।
সিঙ্গেল বন্ধুদের নিয়ে পার্টি: বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো কখনোই রোমান্স বা প্রেমের সঙ্গে জড়িত নয়। এ জন্য যেসব বন্ধু অবিবাহিত বা সিঙ্গেল রয়েছেন, তাদের আমন্ত্রণ জানান ভালোবাসা দিবসে। সবাই মিলে পছন্দের রান্নার আয়োজন করুন। এরপর নিজেদের মতো করে মেতে উঠুন দিবসটিতে। চাইলে সবাই মিলে বাইরেও ঘুরতেও যেতে পারেন।
নিজের যত্ন নেয়া: সাধারণত কর্ম ব্যস্ততার কারণে সেভাবে নিজের যত্ন নেয়া হয় না। যেহেতু সিঙ্গেল, আর এই দিনটিই চাইলে কাজে লাগাতে পারেন। এদিন সময় করে বাসা থেকে বের হয়ে চুল কাটা ম্যানি কিউর-পেডি কিউর বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ করে নিতে পারেন।
শহরের বাইরে ঘুরতে যাওয়া: ব্যস্ততার জন্য শত ইচ্ছা থাকার পরও হয়তো কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন না। ভালোবাসা দিবসে শহরের কোলাহল আর যুগলদের থেকে কিছুটা দূরে শহরের নিকটস্থ কোথাও থেকে ঘুরে আসতে পারেন। এতে আপনার মন যেমন ফ্রেশ থাকবে, একইভাবে ডুবে যেতে পারেন নস্টালজিয়ায়।
পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো: পরিবারের সদস্য বা মা-বাবা থাকলে তাদের সঙ্গে সময় কাটানোর থেকে সেরা কিছু নেই। ভালোবাসা দিবস উদযাপনের জন্য এটিই হতে পারে আপনার সেরা উপায়। এদিন তাদের সঙ্গে গল্প করুন বিভিন্ন বিষয়ে। যদি রান্না পারেন, তাহলে তাদের পছন্দের খাবার রান্না করে একসঙ্গে ক্যান্ডেল নাইটে ডিনার করুন। মন ভালো হয়ে যাবে।
পছন্দের রেস্টুরেন্টে খাওয়া-দাওয়া: ভালোবাসা দিবসে সাধারণত সবাই প্রিয় মানুষের সঙ্গে ঘোরাঘুরিতে ব্যস্ত থাকবে। কিন্তু আপনি সিঙ্গেল বলে মন খারাপের কোনো কারণ নেই। বিশেষ দিবসগুলোয় বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে। আপনি পছন্দের কোনো একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে একটি টেবিল বুকড করুন। আর পছন্দের খাবার অর্ডার করে খেতে থাকুন।
পছন্দের ইভেন্টে মনোনিবেশ করা: ভালোবাসা দিবসে পছন্দের ইভেন্টে ব্যস্ত রাখতে পারেন নিজেকে। অন্যান্য দিন হয়তো ব্যস্ততার জন্য প্রিয় দলের খেলা বা পছন্দের তারকার কোনো অনুষ্ঠান দেখতে পারেন না। এদিন চাইলে খেলা ও বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখে কাটিয়ে দিতে পারেন। দিব্যি ভালোভাবে দিন কেটে যাবে আপনার।
সোশ্যাল মিডিয়া এড়িয়ে চলা: ভালোবাসা দিবসে অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এক্স হ্যান্ডেলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। তা না হলে ভেতরে একক থাকার স্বত্ত্বা কষ্ট পাবে আপনার। এদিন যুগলরা তাদের বিভিন্ন আনন্দঘন মুহূর্তের ছবি স্মৃতি হিসেবে রাখার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবেন। তাদের রোমান্টিক ছবি দেখে নিজেকে কষ্ট দেয়ার কোনো কারণ নেই। এ জন্য যতটা সম্ভব সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকুন বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে।