আমতলী বরগুনা থেকে: বরগুনার আমতলী পৌর শহরের একটি কওমিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার দুই শিক্ষার্থীকে ফজরের নামাজ আদায় করতে ডাকায় ক্ষুব্ধ হয়ে তারা শিক্ষক হাফেজ জামিল হোসেন রাফিকে (২৫) পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছে।
ছাত্র হাফেজ ইমাম হোসেন ও হাফেজ জিহাদ হোসেন শিক্ষক হাফেজ জামিল হোসেন রাফিকে (২৫) পিটিয়ে গুরুতর জখম করে তার পকেটে থাকা ৭ হাজার টাকা তারা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেন ওই আহত শিক্ষক।
জানা গেছে, পৌর শহরের সরকারী একে হাইস্কুল চৌরাস্তা সংলগ্ল আমতলী কওমিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসায় সোমবার ভোরেরাতে সকল শিক্ষার্থীদের ফজরের নামাজ আদায় করতে ঘুম থেকে ডেকে উঠতে বলেন ওই মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ জামিল হোসেন রাফি। এতে ওই মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্র হাফেজ ইমাম হোসেন (১৮) ও হাফেজ জিহাদ হোসেন (১৭) ক্ষুব্ধ হয়। পরে তারা শিক্ষককে গাছের গুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে এবং তার পকেটে থাকা ৭ হাটার টাকা ছিনিয়ে নেয়।
এতে শিক্ষক রাফি গুরুত্বর আহত হলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ জায়েদ আলম ইরাম তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছে।
ওই ঘটনার পরপরই ছাত্ররা মাদ্রাসা থেকে পালিয়েছে। অভিযুক্ত হাফেজ ইমাম হোসেন উপজেলার হলদিয়ার রাওঘা গ্রামের মামুন মৃধার পুত্র। অপর অভিযুক্ত হাফেজ জিহাদ হোসেনের বাড়ী পার্শ্ববর্তী গলাচিপা উপজেলার আমখোলা গ্রামে।
উল্লেখ্য অভিযুক্ত ওই দুই শিক্ষার্থী ওই মাদ্রাসা থেকে হাফিজি শেষ করে পুনঃরায় ৬ষ্ঠ (নাহবেমীর) শ্রেনীতে ভর্তি হয়েছে।
আহত শিক্ষক হাফেজ জামিল হোসেন রাফি বলেন, ফজরের নামাজ আদায় করতে ডাকার কারনে ক্ষিপ্ত হয়ে ইমাম হোসেন ও জিহাদ আমাকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে আমার পকেটে থাকা ৭ হাজার টাকা ওরা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। আমি ওই ছাত্রদের শাস্তি দাবী করছি।
মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা ওমর ফারুক জিহাদী বলেন, ফজরের নামাজ আদায় করতে ডাকার কারনে শিক্ষক হাফেজ জামিল হোসেন রাফিকে অভিযুক্ত ওই দুই শিক্ষার্থী গাছের গুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছে। ওই ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়া হবে।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ জায়েদ আলম ইরাম বলেন, আহত শিক্ষককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু মুঠোফোনে বলেন, এখনো ওই বিষয়ে কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ছাত্র হাফেজ ইমাম হোসেন ও হাফেজ জিহাদ হোসেন শিক্ষক হাফেজ জামিল হোসেন রাফিকে (২৫) পিটিয়ে গুরুতর জখম করে তার পকেটে থাকা ৭ হাজার টাকা তারা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেন ওই আহত শিক্ষক।
জানা গেছে, পৌর শহরের সরকারী একে হাইস্কুল চৌরাস্তা সংলগ্ল আমতলী কওমিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসায় সোমবার ভোরেরাতে সকল শিক্ষার্থীদের ফজরের নামাজ আদায় করতে ঘুম থেকে ডেকে উঠতে বলেন ওই মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ জামিল হোসেন রাফি। এতে ওই মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্র হাফেজ ইমাম হোসেন (১৮) ও হাফেজ জিহাদ হোসেন (১৭) ক্ষুব্ধ হয়। পরে তারা শিক্ষককে গাছের গুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে এবং তার পকেটে থাকা ৭ হাটার টাকা ছিনিয়ে নেয়।
এতে শিক্ষক রাফি গুরুত্বর আহত হলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ জায়েদ আলম ইরাম তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছে।
ওই ঘটনার পরপরই ছাত্ররা মাদ্রাসা থেকে পালিয়েছে। অভিযুক্ত হাফেজ ইমাম হোসেন উপজেলার হলদিয়ার রাওঘা গ্রামের মামুন মৃধার পুত্র। অপর অভিযুক্ত হাফেজ জিহাদ হোসেনের বাড়ী পার্শ্ববর্তী গলাচিপা উপজেলার আমখোলা গ্রামে।
উল্লেখ্য অভিযুক্ত ওই দুই শিক্ষার্থী ওই মাদ্রাসা থেকে হাফিজি শেষ করে পুনঃরায় ৬ষ্ঠ (নাহবেমীর) শ্রেনীতে ভর্তি হয়েছে।
আহত শিক্ষক হাফেজ জামিল হোসেন রাফি বলেন, ফজরের নামাজ আদায় করতে ডাকার কারনে ক্ষিপ্ত হয়ে ইমাম হোসেন ও জিহাদ আমাকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে আমার পকেটে থাকা ৭ হাজার টাকা ওরা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। আমি ওই ছাত্রদের শাস্তি দাবী করছি।
মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা ওমর ফারুক জিহাদী বলেন, ফজরের নামাজ আদায় করতে ডাকার কারনে শিক্ষক হাফেজ জামিল হোসেন রাফিকে অভিযুক্ত ওই দুই শিক্ষার্থী গাছের গুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছে। ওই ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়া হবে।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ জায়েদ আলম ইরাম বলেন, আহত শিক্ষককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু মুঠোফোনে বলেন, এখনো ওই বিষয়ে কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।