আজ বিকেলে অমর একুশে বইমেলায় গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির সাবেক সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদের স্ত্রী সিনথিয়া ইসলাম তিশা। আজ সোমবার ১২ ফেব্রুয়ারি বিকেলে বইমেলা প্রাঙ্গনে হাজির হয়েছিলেন এই দম্পতি।
সেখানে একদল মানুষের কাছে ‘অপদস্থ’ হওয়ার পর কান্নায় ভেঙে পড়েন তিশা। এ সময় তিনি বলেন, ‘তারা বলছে, খন্দকার মুশতাক ও তিশাকে গুলি করে মেরে ফেলা হোক! তারা কি আমাদেরকে বাঁচতে দেবে না? এমনকি তারা আমাদের বই ছিঁড়ে ফেলছে। কতটুকু শিক্ষা অর্জন করলে একটা বই ছিঁড়ে ফেলা যায় আমার জানা নেই।’
তিশা আরও বলেন, ‘আমারও ইচ্ছে করে স্টলে স্টলে গিয়ে ঘুরে ঘুরে দেখতে। আমি অনেক বই পড়ি, সায়েন্স ফিকশন পড়ি। কিন্তু সেই সুযোগটা পাচ্ছি না। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। একজন নারীকে যখন অপদস্থ করা হচ্ছে তখনও কি মানুষের টনক নড়ে না? কেন আমাদের সাথে এমন আচারণ করা হচ্ছে?’
এদিনও বইমেলায় অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন আলোচিত এই দম্পতি। দর্শনার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান ও নানা আপত্তিকর মন্তব্যে একপর্যায়ে বইমেলা থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হন তারা।
এ সময় সাংবাদিকদের উদ্দেশে খন্দকার মুশতাক বলেন, ‘বইমেলা একটি পবিত্র জায়গা। এখানে একজন লেখক-পাঠক হিসেবে আমার আসার অধিকার রয়েছে। যারা এসব করছে, তারা পাঠক না। তারা মেলায় এসেছে এমন কাণ্ড ঘটানোর জন্য। আমি সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ দিয়েছি।’
তিশা বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন মানুষ বলছে, আমাদের মেরে ফেলতে চায়। আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে বলব, আমার নিরাপত্তা কোথায়? একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি আমার নিরাপত্তা চাই।’
সেখানে একদল মানুষের কাছে ‘অপদস্থ’ হওয়ার পর কান্নায় ভেঙে পড়েন তিশা। এ সময় তিনি বলেন, ‘তারা বলছে, খন্দকার মুশতাক ও তিশাকে গুলি করে মেরে ফেলা হোক! তারা কি আমাদেরকে বাঁচতে দেবে না? এমনকি তারা আমাদের বই ছিঁড়ে ফেলছে। কতটুকু শিক্ষা অর্জন করলে একটা বই ছিঁড়ে ফেলা যায় আমার জানা নেই।’
তিশা আরও বলেন, ‘আমারও ইচ্ছে করে স্টলে স্টলে গিয়ে ঘুরে ঘুরে দেখতে। আমি অনেক বই পড়ি, সায়েন্স ফিকশন পড়ি। কিন্তু সেই সুযোগটা পাচ্ছি না। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। একজন নারীকে যখন অপদস্থ করা হচ্ছে তখনও কি মানুষের টনক নড়ে না? কেন আমাদের সাথে এমন আচারণ করা হচ্ছে?’
এদিনও বইমেলায় অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন আলোচিত এই দম্পতি। দর্শনার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান ও নানা আপত্তিকর মন্তব্যে একপর্যায়ে বইমেলা থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হন তারা।
এ সময় সাংবাদিকদের উদ্দেশে খন্দকার মুশতাক বলেন, ‘বইমেলা একটি পবিত্র জায়গা। এখানে একজন লেখক-পাঠক হিসেবে আমার আসার অধিকার রয়েছে। যারা এসব করছে, তারা পাঠক না। তারা মেলায় এসেছে এমন কাণ্ড ঘটানোর জন্য। আমি সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ দিয়েছি।’
তিশা বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন মানুষ বলছে, আমাদের মেরে ফেলতে চায়। আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে বলব, আমার নিরাপত্তা কোথায়? একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি আমার নিরাপত্তা চাই।’