এর আগে গত শুক্রবার ৯ ফেব্রুয়ারি অমর একুশে বইমেলায় গিয়ে অপ্রীতিকর ঘটনার সাক্ষী হওয়ার পরে আজ রবিবার আবারও বইমেলায় গিয়েছিলেন সামাজিক মাধ্যমে আলোচিত দম্পতি খন্দকার মুশতাক ও সিনথিয়া ইসলাম তিশা। তবে আজও একই ঘটনার সাক্ষী হতে হয়েছে তিশা-মুশতাককে।
দর্শনার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান ও নানা আপত্তিকর মন্তব্য বইমেলা অঙ্গন থেকে বের হয়ে যেতে হয়েছে তাদের। আজ বিকেলে ৩টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেট দিয়ে বইমেলায় প্রবেশ করেন এই দম্পতি। সেখানে গিয়ে কিছুক্ষন অবস্থান করার পরেই একদল মানুষ ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে শুরু করেন।
এরপর নিরাপত্তাকর্মীদের সহায়তা নিয়ে মেলা থেকে বের হয়ে আসেন খন্দকার মুশতাক ও তিশা। এসময় সাংবাদিকদের উদ্দেশে খন্দকার মুশতাক বলেন, ‘বইমেলা একটি পবিত্র জায়গা। এখানে একজন লেখক-পাঠক হিসেবে আমার আসার অধিকার রয়েছে। যারা এসব করেছে, তারা পাঠক না। তারা মেলায় এসেছে এমন কাণ্ড ঘটানোর জন্য। আমি সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ দিয়েছি।’
এ সময় তিশা বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন মানুষ বলছে, আমাদেরকে মেরে ফেলতে চায়। আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে বলবো, আমার নিরাপত্তা কোথায়? একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি আমার নিরাপত্তা চাই।’
দর্শনার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান ও নানা আপত্তিকর মন্তব্য বইমেলা অঙ্গন থেকে বের হয়ে যেতে হয়েছে তাদের। আজ বিকেলে ৩টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেট দিয়ে বইমেলায় প্রবেশ করেন এই দম্পতি। সেখানে গিয়ে কিছুক্ষন অবস্থান করার পরেই একদল মানুষ ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে শুরু করেন।
এরপর নিরাপত্তাকর্মীদের সহায়তা নিয়ে মেলা থেকে বের হয়ে আসেন খন্দকার মুশতাক ও তিশা। এসময় সাংবাদিকদের উদ্দেশে খন্দকার মুশতাক বলেন, ‘বইমেলা একটি পবিত্র জায়গা। এখানে একজন লেখক-পাঠক হিসেবে আমার আসার অধিকার রয়েছে। যারা এসব করেছে, তারা পাঠক না। তারা মেলায় এসেছে এমন কাণ্ড ঘটানোর জন্য। আমি সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ দিয়েছি।’
এ সময় তিশা বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন মানুষ বলছে, আমাদেরকে মেরে ফেলতে চায়। আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে বলবো, আমার নিরাপত্তা কোথায়? একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি আমার নিরাপত্তা চাই।’