এবার রাজবাড়ীতে খালাতো বোনকে বিয়ে না করতে পেরে অভিমানে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন নাঈম খান (২০) নামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থী। গতকাল রবিবার ১১ ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ী সদর উপজেলার চন্দনী ইউপির চাঁদপুরে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে নিহত নাঈম খান ওই এলাকার মান্নান খানের ছেলে। জানা গেছে, নাঈমের সঙ্গে তার খালাতো বোনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল এবং ছেলের পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া হলে মেয়ের অভিভাবকরা ওই প্রস্তাব প্রত্যাখান করে।
এ নিয়ে নাঈমের মা চায়না বেগমের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সে তার নিজ রুমে গিয়ে কাপড় দিয়ে ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ফাঁস নেয়। পরবর্তীতে নাঈমের মা রুমে গেলে ছেলেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাঈমের বাবা মান্নান খান বলেন, নাঈম শিশু থাকতে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে এবং সে সময় থেকেই তিনি ছেলেকে মানুষ করেছেন। ৭ম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় মোটরসাইকেলের লোভ দেখিয়ে ওর মা চায়না নাঈমকে নিয়ে যায়।
এরপর দুবার মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা করে নাঈম। তারপর অনেকে রাগারাগি করে মোটরসাইকেল বিক্রি করিয়েছি এবং ছেলেকে নিজের কাছে রাখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু ছেলে শত বাধা দেওয়ার পরেও সে তার মায়ের কাছে চলে যায়।
তবে নাঈম তার কাছে না থাকলেও যখন যা চেয়েছে, তখনই তা দিয়েছেন বলে জানান নাঈমের বাবা। তিনি আরও বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এক বিষয়ে ফেল করেছে। মূলত সম্পত্তির লোভে নাঈমকে ষড়যন্ত্র করে মেরেছে চায়না ও তার দ্বিতীয় বিয়ে করা স্বামী। নাঈম না থাকলে ওদের সব হয়ে যাবে এই লোভে।
এদিকে চায়না ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে তিনি মামলা করবেন বলে জানান তিনি। রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের নার্সিং সুপার ভাইজার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
এ বিষয়ে রাজবাড়ী সদর থানার এসআই আবুল হোসেন জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন সে আত্মহত্যা করেছে। ফাঁস নেওয়ার চিহ্ন রয়েছে। ময়নতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
এদিকে নিহত নাঈম খান ওই এলাকার মান্নান খানের ছেলে। জানা গেছে, নাঈমের সঙ্গে তার খালাতো বোনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল এবং ছেলের পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া হলে মেয়ের অভিভাবকরা ওই প্রস্তাব প্রত্যাখান করে।
এ নিয়ে নাঈমের মা চায়না বেগমের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সে তার নিজ রুমে গিয়ে কাপড় দিয়ে ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ফাঁস নেয়। পরবর্তীতে নাঈমের মা রুমে গেলে ছেলেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাঈমের বাবা মান্নান খান বলেন, নাঈম শিশু থাকতে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে এবং সে সময় থেকেই তিনি ছেলেকে মানুষ করেছেন। ৭ম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় মোটরসাইকেলের লোভ দেখিয়ে ওর মা চায়না নাঈমকে নিয়ে যায়।
এরপর দুবার মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা করে নাঈম। তারপর অনেকে রাগারাগি করে মোটরসাইকেল বিক্রি করিয়েছি এবং ছেলেকে নিজের কাছে রাখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু ছেলে শত বাধা দেওয়ার পরেও সে তার মায়ের কাছে চলে যায়।
তবে নাঈম তার কাছে না থাকলেও যখন যা চেয়েছে, তখনই তা দিয়েছেন বলে জানান নাঈমের বাবা। তিনি আরও বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এক বিষয়ে ফেল করেছে। মূলত সম্পত্তির লোভে নাঈমকে ষড়যন্ত্র করে মেরেছে চায়না ও তার দ্বিতীয় বিয়ে করা স্বামী। নাঈম না থাকলে ওদের সব হয়ে যাবে এই লোভে।
এদিকে চায়না ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে তিনি মামলা করবেন বলে জানান তিনি। রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের নার্সিং সুপার ভাইজার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
এ বিষয়ে রাজবাড়ী সদর থানার এসআই আবুল হোসেন জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন সে আত্মহত্যা করেছে। ফাঁস নেওয়ার চিহ্ন রয়েছে। ময়নতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।