ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারতকে তাদের ঘরের মাঠে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। জুনিয়রদের সামনে সুযোগ ছিল সিনিয়রদের সেই হারের প্রতিশোধ নেওয়ার। তবে তা করতে পারলেন না আর্শিন কুলকার্নি-উদয় সাহরানরা। আরও একবার ভারতকে হারিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হলো অজিরা।
গতকাল রবিবার ১১ ফেব্রুয়ারি বেনোনিতে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫৩ রান করেছে অস্ট্রেলিয়া। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেছেন হারজাস সিং। জবাবে খেলতে নেমে ৪৩ ওভার ৫ বলে ১৭৩ রানে থেমেছে ভারত। ৭৯ রানের জয়ে চতুর্থবার যুব বিশ্বকাপের শিরোপা ঘরে তুলল অজিরা।
এদিকে ২৫৪ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরু থেকেই ভুগেছে ভারত। ইনিংসের তৃতীয় ওভারেই সাজঘরে ফেরেন কুলকার্নি। ৬ বলে ৩ রান করে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন এই ওপেনার। শুরুর সেই ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মুশের খান ও আদার্শ সিং। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৭ রানের জুটিতে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন তারা।
তবে ২২ রানের বেশি করতে পারেননি মুশের খান। এই টপ অর্ডার ব্যাটার ফেরার পরই পথ হারায় দল। উদয়, শচীন দাস ও প্রিয়াশু মৌলিয়াদের কেউই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। ব্যাটারদের এমন আসা-যাওয়ার মাঝে এক প্রান্ত আগলে রেখেছিলেন আদার্শ। সাজঘরে ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে এসেছে ৪৭ রান।
শেষদিকে মুরুগান আভিষেক একাই কিছুটা লড়াই করেছেন। তবে তার ৪২ রান শুধুই ব্যবধান কমিয়েছে। হার এড়াতে পারেনি। অজিদের হয়ে ৩টি করে উইকেট শিকার করেছেন মাহলি বিয়ার্ডম্যান ও রাফ ম্যাকমিলান। এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি অস্ট্রেলিয়ার। ৮ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি স্যাম কন্সটাস।
এই ওপেনার ডাক খেয়ে ফেরায় ভাঙ্গে ১৬ রানের হদ্বোধনী জুটি। তবে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন হ্যারি ডিক্সন ও হিউজ বিবগেন। ৫৬ বলে ৪২ রান করেছেন ডিক্সন। আর হিউজের ব্যাট থেকে এসেছে ৬৬ বলে ৪৮ রান। দুইজনই অল্পের জন্য হাফ সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেছেন। তবে হাফ সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন হারজাস সিং। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেছেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
এদিকে লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররা সুবিধা করতে না পারলেও এক প্রান্ত আগলে রেখেছিলেন অলিভার পিক। তার অপরাজিত ৪৬ রানের ইনিংসে ভর করে আড়াইশো ছাড়ানো সংগ্রহ পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এত রান তাড়া করে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে জয়ের রেকর্ড নেই। তাই জিততে হলে ইতিহাস গড়তে হবে ভারতকে।
গতকাল রবিবার ১১ ফেব্রুয়ারি বেনোনিতে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫৩ রান করেছে অস্ট্রেলিয়া। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেছেন হারজাস সিং। জবাবে খেলতে নেমে ৪৩ ওভার ৫ বলে ১৭৩ রানে থেমেছে ভারত। ৭৯ রানের জয়ে চতুর্থবার যুব বিশ্বকাপের শিরোপা ঘরে তুলল অজিরা।
এদিকে ২৫৪ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরু থেকেই ভুগেছে ভারত। ইনিংসের তৃতীয় ওভারেই সাজঘরে ফেরেন কুলকার্নি। ৬ বলে ৩ রান করে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন এই ওপেনার। শুরুর সেই ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মুশের খান ও আদার্শ সিং। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৭ রানের জুটিতে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন তারা।
তবে ২২ রানের বেশি করতে পারেননি মুশের খান। এই টপ অর্ডার ব্যাটার ফেরার পরই পথ হারায় দল। উদয়, শচীন দাস ও প্রিয়াশু মৌলিয়াদের কেউই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। ব্যাটারদের এমন আসা-যাওয়ার মাঝে এক প্রান্ত আগলে রেখেছিলেন আদার্শ। সাজঘরে ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে এসেছে ৪৭ রান।
শেষদিকে মুরুগান আভিষেক একাই কিছুটা লড়াই করেছেন। তবে তার ৪২ রান শুধুই ব্যবধান কমিয়েছে। হার এড়াতে পারেনি। অজিদের হয়ে ৩টি করে উইকেট শিকার করেছেন মাহলি বিয়ার্ডম্যান ও রাফ ম্যাকমিলান। এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি অস্ট্রেলিয়ার। ৮ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি স্যাম কন্সটাস।
এই ওপেনার ডাক খেয়ে ফেরায় ভাঙ্গে ১৬ রানের হদ্বোধনী জুটি। তবে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন হ্যারি ডিক্সন ও হিউজ বিবগেন। ৫৬ বলে ৪২ রান করেছেন ডিক্সন। আর হিউজের ব্যাট থেকে এসেছে ৬৬ বলে ৪৮ রান। দুইজনই অল্পের জন্য হাফ সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেছেন। তবে হাফ সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন হারজাস সিং। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেছেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
এদিকে লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররা সুবিধা করতে না পারলেও এক প্রান্ত আগলে রেখেছিলেন অলিভার পিক। তার অপরাজিত ৪৬ রানের ইনিংসে ভর করে আড়াইশো ছাড়ানো সংগ্রহ পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এত রান তাড়া করে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে জয়ের রেকর্ড নেই। তাই জিততে হলে ইতিহাস গড়তে হবে ভারতকে।