এখন প্রয়োজনের তুলনায় রাজধানীতে ১৬ শতাংশ রাস্তা কম রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, রাজধানী ঢাকায় ২৫ শতাংশ রাস্তার প্রয়োজন হলেও এখানে ৯ শতাংশ রাস্তা রয়েছে।
আজ রবিবার ১১ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। সংসদ অধিবেশনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন।
এদিকে শফিকুল ইসলাম শিমুলের প্রশ্ন ছিল যে, বাইরের দেশগুলোতে চমৎকারভাবে যানবাহন চলাচল করে, সেখানে কোনো ট্র্যাফিক পুলিশ থাকে না। কিন্তু সিগন্যালের মাধ্যমে সুন্দরভাবে রাস্তায় গাড়ি চলাচল করে। আমরা যখন ক্যান্টনমেন্টে যাই, দেখি সুন্দরভাবে গাড়ি চলাচল করে। এই চিত্রটি গোটা বাংলাদেশে সিগন্যাল বাতির মাধ্যমে... আইন করে হলেও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা যায় কি না।
এর জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঢাকায় দুই কোটি লোকের বসবাস। একটা শহরে যানবাহন উপযোগী রাখতে ট্র্যাফিক ব্যবস্থা সুষ্ঠু রাখার জন্য অন্ততপক্ষে ২৫ শতাংশ রাস্তার প্রয়োজন হয়। সেখানে আমাদের আছে ৯ শতাংশ। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যুক্ত হলে সেটি সাড়ে ৯ শতাংশ হতে পারে। আমাদের রাস্তার সংকট রয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা ট্রায়ালভাবে একবার দিয়েছিলাম। তাতে আমরা মহাজটের একটা দৃশ্য দেখেছি। সে জন্য আমরা সরে গিয়ে আরেকটি পরিকল্পনা নিয়েছি। দুই সিটির মেয়র আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে কীভাবে আরও লাইটিং সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসতে পারি, সেটি আমরা শুরু করেছি। আমরা খুব শিগগিরই হয়ত পর্যায়ক্রমে কিছু কিছু জায়গায় শুরু করব। পরবর্তী সময়ে হয়ত সারা ঢাকাকেই সেই ব্যবস্থায় আমরা নিয়ে আসব।
আজ রবিবার ১১ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। সংসদ অধিবেশনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন।
এদিকে শফিকুল ইসলাম শিমুলের প্রশ্ন ছিল যে, বাইরের দেশগুলোতে চমৎকারভাবে যানবাহন চলাচল করে, সেখানে কোনো ট্র্যাফিক পুলিশ থাকে না। কিন্তু সিগন্যালের মাধ্যমে সুন্দরভাবে রাস্তায় গাড়ি চলাচল করে। আমরা যখন ক্যান্টনমেন্টে যাই, দেখি সুন্দরভাবে গাড়ি চলাচল করে। এই চিত্রটি গোটা বাংলাদেশে সিগন্যাল বাতির মাধ্যমে... আইন করে হলেও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা যায় কি না।
এর জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঢাকায় দুই কোটি লোকের বসবাস। একটা শহরে যানবাহন উপযোগী রাখতে ট্র্যাফিক ব্যবস্থা সুষ্ঠু রাখার জন্য অন্ততপক্ষে ২৫ শতাংশ রাস্তার প্রয়োজন হয়। সেখানে আমাদের আছে ৯ শতাংশ। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যুক্ত হলে সেটি সাড়ে ৯ শতাংশ হতে পারে। আমাদের রাস্তার সংকট রয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা ট্রায়ালভাবে একবার দিয়েছিলাম। তাতে আমরা মহাজটের একটা দৃশ্য দেখেছি। সে জন্য আমরা সরে গিয়ে আরেকটি পরিকল্পনা নিয়েছি। দুই সিটির মেয়র আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে কীভাবে আরও লাইটিং সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসতে পারি, সেটি আমরা শুরু করেছি। আমরা খুব শিগগিরই হয়ত পর্যায়ক্রমে কিছু কিছু জায়গায় শুরু করব। পরবর্তী সময়ে হয়ত সারা ঢাকাকেই সেই ব্যবস্থায় আমরা নিয়ে আসব।