উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি: উল্লাপাড়ায় আগুনে পুড়ে গেল ইতি খাতুনের ৩টি ঘর। শনিবার বিকেলে ইতি খাতুনের বাড়িতে আগুন লেগে তার বসত ঘরসহ মোট ৩টি ঘর, আসবাবপত্রসহ সব জিনিসপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ইতি উল্লাপাড়া উপজেলার পূর্বদেলুয়া গ্রামের বরাদ আলীর স্ত্রী। বরাদ আলী একজন দিনমজুর। সব মিলিয়ে ক্ষতির পরিমান দাঁড়িয়েছে ৫ লাখেরও বেশি।
ইতি খাতুনের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, তার স্বামী একজন দিনমজুর। একসময় খুবই অভাব ছিল তার। স্বামীর স্বল্প আয়ে সংসার চালানো খুবই কঠিন হয়ে পড়েছিল। তাই তিনি ঢাকায় গিয়ে পোশাক তৈরি কারখানায় কর্মী হিসেবে চাকরি নেন। দীর্ঘদিন চাকরি করার পর বছর খানেক হলো চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে আসেন তিনি। বাড়িতে এসে তার চাকরির সংগৃহিত অর্থ দিয়ে বাড়িতে ৩টি ঘর তৈরি ও আসবাবপত্র কিনেছিলেন। তার ১ ছেলে ১ মেয়ে। ছেলে মেয়েরা প্রাথমিক বিদ্যালয় লেখাপড়া করে। তার স্বপ্ন ছিল তাদেরকে উপযুক্ত করে মানুষ করা। কিন্তু এই অগ্নিকান্ড তার সকল স্বপ্ন পুড়িয়ে দিয়েছে। আগুন কিভাবে লাগলো তিনি এখনও তা বলতে পারেনি। তবে রাস্তার পাশে ঘর হওয়ায় কেউ সিগারেট বিড়ি খেয়ে তাদের বাড়িতে নিক্ষেপ করে থাকলে সেখান থেকেও আগুন ধরতে পারে। বর্তমানে তার পরিবার নিয়ে এখন অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিতে হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ ব্যাপারে উল্লাপাড়া মডেল থানার উপ পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান জানান, খবর পেয়ে উল্লাপাড়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্রামবাসী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সঙ্গে আগুন নেভান। তবে অগ্নিকান্ডের কারন সম্পর্কে তিনি কিছু বলতে পারেননি।
উল্লাপাড়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার সাইফুল ইসলাম জানান, ঘটনার সময় দীর্ঘক্ষণ ধরে বিদ্যুৎ ছিল না। ফলে সর্ট সার্কিট থেকে এ আগুন লাগেনি। কিভাবে আগুন লাগলো বিষয়টি তারা খতিয়ে দেখছেন।
ইতি খাতুনের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, তার স্বামী একজন দিনমজুর। একসময় খুবই অভাব ছিল তার। স্বামীর স্বল্প আয়ে সংসার চালানো খুবই কঠিন হয়ে পড়েছিল। তাই তিনি ঢাকায় গিয়ে পোশাক তৈরি কারখানায় কর্মী হিসেবে চাকরি নেন। দীর্ঘদিন চাকরি করার পর বছর খানেক হলো চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে আসেন তিনি। বাড়িতে এসে তার চাকরির সংগৃহিত অর্থ দিয়ে বাড়িতে ৩টি ঘর তৈরি ও আসবাবপত্র কিনেছিলেন। তার ১ ছেলে ১ মেয়ে। ছেলে মেয়েরা প্রাথমিক বিদ্যালয় লেখাপড়া করে। তার স্বপ্ন ছিল তাদেরকে উপযুক্ত করে মানুষ করা। কিন্তু এই অগ্নিকান্ড তার সকল স্বপ্ন পুড়িয়ে দিয়েছে। আগুন কিভাবে লাগলো তিনি এখনও তা বলতে পারেনি। তবে রাস্তার পাশে ঘর হওয়ায় কেউ সিগারেট বিড়ি খেয়ে তাদের বাড়িতে নিক্ষেপ করে থাকলে সেখান থেকেও আগুন ধরতে পারে। বর্তমানে তার পরিবার নিয়ে এখন অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিতে হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ ব্যাপারে উল্লাপাড়া মডেল থানার উপ পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান জানান, খবর পেয়ে উল্লাপাড়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্রামবাসী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সঙ্গে আগুন নেভান। তবে অগ্নিকান্ডের কারন সম্পর্কে তিনি কিছু বলতে পারেননি।
উল্লাপাড়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার সাইফুল ইসলাম জানান, ঘটনার সময় দীর্ঘক্ষণ ধরে বিদ্যুৎ ছিল না। ফলে সর্ট সার্কিট থেকে এ আগুন লাগেনি। কিভাবে আগুন লাগলো বিষয়টি তারা খতিয়ে দেখছেন।