ববি প্রতিনিধি: বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) এক নারী শিক্ষার্থীর করা অভিযোগ নিয়ে একের পর এক বিতর্কের জন্ম হচ্ছে। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মোঃ শফিকুর রহমান ওরফে শফিক মুন্সির বিরুদ্ধে করা অভিযোগ নিয়ে সরগরম সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যম।ইতোমধ্যে অর্থনীতি বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ওই নারী শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে পরিচালিত ফেসবুক গ্রুপে অভিযোগ সংক্রান্ত বিষয়ে পোস্ট করেছেন এবং নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে দাবি করেছেন। তবে পোস্টে জোরপূর্বক প্রেমের প্রস্তাব দেওয়ার মত কোন সুনির্দিষ্ট তথ্য দেখা যায়নি। অনুসন্ধানে তার করা অভিযোগ নিয়ে বেড়িয়ে এসেছে নানা অসংগতি।
অভিযোগকারী লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, শফিক মুন্সি তাকে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের হুমকি দিয়ে এবং প্রশাসনকে ব্যবহার করে সম্পর্ক স্থাপনে চাপ দিচ্ছেন।মোবাইল ফোনে অভিযোগকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করে এসব অভিযোগের কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ আছে কিনা এমন প্রশ্ন করলে তিনি এড়িয়ে যান।বিষয়টি নিয়ে তদন্ত সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলতে চাচ্ছেন না বলে এই প্রতিবেদককে জানান। তবে তিনি বলেন, আমাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছে এ ধরণের স্ক্রিনশট আছে।
এদিকে লিংকারস ইন বিইউ নামক একটি ফেসবুক গ্রুপে তিনি শফিক মুন্সির সঙ্গে কথোপকথনের দাবি করা কিছু স্ক্রিনশট পোস্ট করেছেন। যেগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে কোথাও হাতের আঙুলের; কোথাও বা আঁকা কোনো ছবির প্রশংসা করা হয়েছে। কিন্তু সরাসরি প্রেম বা বিয়ের প্রস্তাব সংক্রান্ত কোনো কথোপকথন তাদের মধ্যে নেই। এমনকি কোন হুমকি বা জোরজবরি মূলক কথোপকথনের প্রমাণ অভিযোগকারী দেখাতে পারেন নি।
গত ২৩ জানুয়ারি লিখিত অভিযোগে ওই নারী শিক্ষার্থী উল্লেখ করেন শফিক মুন্সি অবৈধভাবে হলে অবস্থান করেন। পরে কয়েকটি অনলাইন মাধ্যমে দাবি করা হয়েছে শেরে বাংলা হলের ৪০২১ ও ৪০১৮ নম্বর কক্ষ দুটি তিনি দখল করে রেখেছেন । এ ব্যাপারে সেই সময়ে দায়িত্বে থাকা হল প্রভোস্ট আবু জাফর মিয়া জানান, শফিক মুন্সি কখনো হলে থাকেন নি।তাই কক্ষ দখলে রাখার প্রশ্নই আসে না।
২০১৪ থেকে ২০২২ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত শফিক মুন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থাকাকালীন প্রক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন যথাক্রমে ড. সুব্রত কুমার দাস এবং ড.মোঃ খোরশেদ আলম। তারা নিশ্চিত করেছেন, ব্যক্তি শফিক মুন্সির বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ প্রক্টর অফিসে কখনো আসে নি এবং কোন অপরাধে তাকে মুচলেকাও দিতে হয়নি।
এসব অভিযোগের ব্যাপারে শফিক মুন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমি সাংবাদিকতা করতে গিয়ে যত ধরণের অপরাধীর চক্ষুশূল হয়েছি তারা সবাই একত্রিত হয়ে এই অভিযোগকারীকে সামনে এনেছে এবং ষড়যন্ত্র করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তবে এগুলোকে আমি বিন্দুমাত্র পাত্তা দেই না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুই পরিষ্কার হয়ে যাবে।
পিছন থেকে শফিক মুন্সির একটি ছবি তুলে সেটি ফেসবুকে পোস্ট করে অভিযোগকারী দাবি করেন ক্যাম্পাসে তাকে উত্ত্যক্ত করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শফিক মুন্সি বলেন, আমার পুরো জীবনে মাত্র একবার ওই নারীর সঙ্গে দেখা হয়েছে। সেটাও একটা ছাত্র সংগঠন কর্তৃক আয়োজিত কার্যক্রমে অন্য অনেকের উপস্থিতিতে। দূর থেকে আমার একটা ছবি তুলে সেটাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছেন ওই অভিযোগকারী।
অভিযোগকারী লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, শফিক মুন্সি তাকে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের হুমকি দিয়ে এবং প্রশাসনকে ব্যবহার করে সম্পর্ক স্থাপনে চাপ দিচ্ছেন।মোবাইল ফোনে অভিযোগকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করে এসব অভিযোগের কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ আছে কিনা এমন প্রশ্ন করলে তিনি এড়িয়ে যান।বিষয়টি নিয়ে তদন্ত সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলতে চাচ্ছেন না বলে এই প্রতিবেদককে জানান। তবে তিনি বলেন, আমাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছে এ ধরণের স্ক্রিনশট আছে।
এদিকে লিংকারস ইন বিইউ নামক একটি ফেসবুক গ্রুপে তিনি শফিক মুন্সির সঙ্গে কথোপকথনের দাবি করা কিছু স্ক্রিনশট পোস্ট করেছেন। যেগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে কোথাও হাতের আঙুলের; কোথাও বা আঁকা কোনো ছবির প্রশংসা করা হয়েছে। কিন্তু সরাসরি প্রেম বা বিয়ের প্রস্তাব সংক্রান্ত কোনো কথোপকথন তাদের মধ্যে নেই। এমনকি কোন হুমকি বা জোরজবরি মূলক কথোপকথনের প্রমাণ অভিযোগকারী দেখাতে পারেন নি।
গত ২৩ জানুয়ারি লিখিত অভিযোগে ওই নারী শিক্ষার্থী উল্লেখ করেন শফিক মুন্সি অবৈধভাবে হলে অবস্থান করেন। পরে কয়েকটি অনলাইন মাধ্যমে দাবি করা হয়েছে শেরে বাংলা হলের ৪০২১ ও ৪০১৮ নম্বর কক্ষ দুটি তিনি দখল করে রেখেছেন । এ ব্যাপারে সেই সময়ে দায়িত্বে থাকা হল প্রভোস্ট আবু জাফর মিয়া জানান, শফিক মুন্সি কখনো হলে থাকেন নি।তাই কক্ষ দখলে রাখার প্রশ্নই আসে না।
২০১৪ থেকে ২০২২ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত শফিক মুন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থাকাকালীন প্রক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন যথাক্রমে ড. সুব্রত কুমার দাস এবং ড.মোঃ খোরশেদ আলম। তারা নিশ্চিত করেছেন, ব্যক্তি শফিক মুন্সির বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ প্রক্টর অফিসে কখনো আসে নি এবং কোন অপরাধে তাকে মুচলেকাও দিতে হয়নি।
এসব অভিযোগের ব্যাপারে শফিক মুন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমি সাংবাদিকতা করতে গিয়ে যত ধরণের অপরাধীর চক্ষুশূল হয়েছি তারা সবাই একত্রিত হয়ে এই অভিযোগকারীকে সামনে এনেছে এবং ষড়যন্ত্র করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তবে এগুলোকে আমি বিন্দুমাত্র পাত্তা দেই না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুই পরিষ্কার হয়ে যাবে।
পিছন থেকে শফিক মুন্সির একটি ছবি তুলে সেটি ফেসবুকে পোস্ট করে অভিযোগকারী দাবি করেন ক্যাম্পাসে তাকে উত্ত্যক্ত করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শফিক মুন্সি বলেন, আমার পুরো জীবনে মাত্র একবার ওই নারীর সঙ্গে দেখা হয়েছে। সেটাও একটা ছাত্র সংগঠন কর্তৃক আয়োজিত কার্যক্রমে অন্য অনেকের উপস্থিতিতে। দূর থেকে আমার একটা ছবি তুলে সেটাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছেন ওই অভিযোগকারী।