নরসিংদীর রায়পুরায় নয় বছর বয়সী শিশু আব্দুর রহমান ১৩ মাসে পবিত্র কোরআনের হাফেজ হয়ে অনন্য গৌরব অর্জন করেছে। তার এমন সাফল্যে অভিভাবক, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী উচ্ছ্বসিত।
আব্দুর রহমান রায়পুরা উপজেলার বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামের অবস্থিত রামনগর হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা মাদরাসার হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থী। এখানেই সে ১০ মাসে নুরানি পড়ে এক বছর ৩০ দিনে পবিত্র কোরআনের হিফজ সম্পন্ন করেছে।
শিশু আব্দুর রহমান উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামের পূর্বপাড়া গ্রামের মো. আবুল বাসারের ছেলে। আবুল বাসার পেশায় একজন ব্যবসায়ী। তার দুই ছেলে ও এক মেয়ে। আব্দুর রহমান তার বড় ছেলে।
হাফেজ আব্দুর রহমান জানায়, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তালার অশেষ মেহেরবানিতে শিক্ষকদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় এক বছর এক মাসে হেফজ সম্পন্ন করতে পেরেছি। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন। যাতে বড় আলেম হয়ে দিনের খেদমতে দেশ বিদেশে সুনাম অর্জন করতে পারি।
ঐ মাদরাসার অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা আব্দুল কাদির বলেন, আব্দুর রহমান এই মাদরাসায় ভর্তি হয় ২০২২ সালে ডিসেম্বর মক্তব কায়দা ও নুরানি থেকে পড়া শুরু করে। ২০২৩ সালে হেফজ বিভাগে ভর্তি হয় সে। ২০২৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি হেফজ সম্পন্ন করে। শুরুতেই প্রতিদিন চার-পাঁচ পৃষ্ঠা করে সবক প্রদান করত। তার বাবার সর্বাত্মক সহযোগিতা ছিল। তিনি আব্দুর রহমানকে মাদরাসায় রাখতেন এবং নিয়মিত খাবার দিয়ে যেতেন। তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, একাগ্রতা ও আন্তরিকতা আব্দুর রহমানকে এত অল্পদিনে হিফজ সম্পন্ন করতে সাহায্য করেছে। আমরা তার সার্বিক উন্নতি কামনা করছি।
মাদরাসার সভাপতি নাজির উল্লাহ ভূঁইয়া বলেন, ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি ১৯৮১ সাল থেকে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে এলাকাবাসীর সার্বিক সহযোগিতায় পরিচালিত হয়ে আসছে। নুরানি, খারিজি, হেফজ- তিনটি বিভাগ দুই শতাধিক শিক্ষার্থী নিয়ে এবং ১০ জন দক্ষ শিক্ষক ধারা পরিচালিত হয়। এতে হিফজ বিভাগের পাশাপাশি মক্তব বাংলা ও ইংরেজি পড়ানো হয়। এতে ভালো মানের শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে পাঠদান করি। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন পুরস্কার অর্জন করে চলেছে।
তিনি আরো বলেন, মাদরাসার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রতি সময়কে গুরুত্ব দেওয়ার জন্য বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে এসেছি। মাদরাসা ও শিক্ষার্থীদের সফলতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাই।
আব্দুর রহমান রায়পুরা উপজেলার বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামের অবস্থিত রামনগর হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা মাদরাসার হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থী। এখানেই সে ১০ মাসে নুরানি পড়ে এক বছর ৩০ দিনে পবিত্র কোরআনের হিফজ সম্পন্ন করেছে।
শিশু আব্দুর রহমান উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগর গ্রামের পূর্বপাড়া গ্রামের মো. আবুল বাসারের ছেলে। আবুল বাসার পেশায় একজন ব্যবসায়ী। তার দুই ছেলে ও এক মেয়ে। আব্দুর রহমান তার বড় ছেলে।
হাফেজ আব্দুর রহমান জানায়, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তালার অশেষ মেহেরবানিতে শিক্ষকদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় এক বছর এক মাসে হেফজ সম্পন্ন করতে পেরেছি। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন। যাতে বড় আলেম হয়ে দিনের খেদমতে দেশ বিদেশে সুনাম অর্জন করতে পারি।
ঐ মাদরাসার অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা আব্দুল কাদির বলেন, আব্দুর রহমান এই মাদরাসায় ভর্তি হয় ২০২২ সালে ডিসেম্বর মক্তব কায়দা ও নুরানি থেকে পড়া শুরু করে। ২০২৩ সালে হেফজ বিভাগে ভর্তি হয় সে। ২০২৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি হেফজ সম্পন্ন করে। শুরুতেই প্রতিদিন চার-পাঁচ পৃষ্ঠা করে সবক প্রদান করত। তার বাবার সর্বাত্মক সহযোগিতা ছিল। তিনি আব্দুর রহমানকে মাদরাসায় রাখতেন এবং নিয়মিত খাবার দিয়ে যেতেন। তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, একাগ্রতা ও আন্তরিকতা আব্দুর রহমানকে এত অল্পদিনে হিফজ সম্পন্ন করতে সাহায্য করেছে। আমরা তার সার্বিক উন্নতি কামনা করছি।
মাদরাসার সভাপতি নাজির উল্লাহ ভূঁইয়া বলেন, ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি ১৯৮১ সাল থেকে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে এলাকাবাসীর সার্বিক সহযোগিতায় পরিচালিত হয়ে আসছে। নুরানি, খারিজি, হেফজ- তিনটি বিভাগ দুই শতাধিক শিক্ষার্থী নিয়ে এবং ১০ জন দক্ষ শিক্ষক ধারা পরিচালিত হয়। এতে হিফজ বিভাগের পাশাপাশি মক্তব বাংলা ও ইংরেজি পড়ানো হয়। এতে ভালো মানের শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে পাঠদান করি। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন পুরস্কার অর্জন করে চলেছে।
তিনি আরো বলেন, মাদরাসার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রতি সময়কে গুরুত্ব দেওয়ার জন্য বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে এসেছি। মাদরাসা ও শিক্ষার্থীদের সফলতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাই।