আচ্ছা, কুরআনকে নানা দৃষ্টিভঙ্গি থেকে পড়ার ইচ্ছে কি কখনো উঁকি দিয়েছে আপনার মনে? মানে, কুরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য, ব্যাকরণের সাত-সতেরো, আগের যুগের ইমামদের ব্যাখ্যা, কিংবা আধুনিক যুগের আয়নায় কুরআন-পাঠ—এমন শত আকাঙ্ক্ষা ভর করেছে কখনো আপনার মাথায়? কুরআন কি হিউম্যান সাইকোলজি নিয়ে কথা বলে? কুরআন কি মানুষের প্রতিদিনকার আটপৌরে বিষয় নিয়েও আলাপ করে? আচ্ছা, কুরআন নিয়েও কি গল্প করা যায়?
এমন প্রশ্ন নিশ্চই আপনার মনে হামেশাই ঘুরপাক খায়। আপনার এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পেয়ে যাবেন ‘জেগে ওঠো আবার’ বইটির পাতা ওলটালে। ধর্মীয় বইপ্রেমীদের জন্য সুসংবাদ দিয়ে ‘জেগে ওঠো আবার’ বইটি আনছেন বিশিষ্ট ইসলামী আলোচক মিজানুর রহমান আজহারী। এবারের বইমেলায় আসছে তার লেখা বই 'জেগে ওঠো আবার'।
শুরু হয়েছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৪। প্রতিদিনই বাড়ছে নতুন নতুন বইয়ের সংখ্যা। পাঠক-দর্শকদের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে উচ্ছ্বাস। সব ধরনের পাঠকদেরই সমাগম ঘটছে মেলায়।
সম্প্রতি নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে এই ঘোষণা দিয়েছেন আজহারী নিজেই। তিনি জানিয়েছেন, একুশে বইমেলা ২০২৪-এ আমার নতুন বই 'জেগে ওঠো আবার' শীঘ্রই প্রকাশিত হচ্ছে। এ বইতে আপনি খুঁজে পাবেন রবের সাথে সম্পর্ক আরও গভীর করার অনুপ্রেরণা। একটু ব্যতিক্রমী উপস্থাপনার মাধ্যমে বইটিকে কিছুটা ইউনিক করার চেষ্টা করা হয়েছে, যেন লাখো পাঠকের হৃদয় ছুঁয়ে যায় আমাদের কথাগুলো।
কত মেঘ, কত রঙ, আর কত জোছনা। কুরআনের নান্দনিকতা ব্যাখ্যা করার জন্য এ বাক্যটি কতটা যুতসই? না, কুরআনকে আসলে সংজ্ঞার ফ্রেমে বাঁধা যায় না। এ এক মহা বিস্ময়ের নাম।
ঝরঝরে বাংলায়, অনেকটা সাহিত্যের ঢঙে কুরআনকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে নানা দৃষ্টিকোণ থেকে। বইটি পড়ার পর জ্যামে-আটকে-থাকা বাসে বসেও আপনি টের পাবেন—কুরআন আপনার সাথে কথা বলছে। অলস দুপুরে পুকুর-ঘাটে বসেও আপনি অনুভব করবেন—কে যেন আপনার কানে কানে কুরআনের কথা শুনিয়ে যাচ্ছে। জীবনের সাথে যদি কুরআনকে একাকার করে ফেলতে চান, যদি জীবনটা সাজাতে চান কুরআনের ছন্দ-সূত্র বা মূলনীতি মেনে, তাহলে আর এক পলকও দেরি নয়। খাটের কোণায় একটি সোনালি আলোর ল্যাম্প জ্বেলে, বালিশে হেলান দিয়ে ডুব দিন ‘জেগে ওঠো আবার’-এর রহস্য-অরণ্যে—সেথায় কখনো মেঘ, কখনো রোদ্দুর, আর কখনো-বা জোছনা ফোটে।
বইটি সম্পর্কে আজহারী বলেন, আমি বিশ্বাস করি, বাংলা সাহিত্যে 'জেগে ওঠো আবার' বইটি একটু হলেও জায়গা করে নেবে। সত্যায়ন প্রকাশন-এর আন্তরিক প্রচেষ্টা আমাকে মুগ্ধ করেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ পুরো টিমকে। আল্লাহ তাআলা এ কাজটিকে কবুল করুন।
এমন প্রশ্ন নিশ্চই আপনার মনে হামেশাই ঘুরপাক খায়। আপনার এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পেয়ে যাবেন ‘জেগে ওঠো আবার’ বইটির পাতা ওলটালে। ধর্মীয় বইপ্রেমীদের জন্য সুসংবাদ দিয়ে ‘জেগে ওঠো আবার’ বইটি আনছেন বিশিষ্ট ইসলামী আলোচক মিজানুর রহমান আজহারী। এবারের বইমেলায় আসছে তার লেখা বই 'জেগে ওঠো আবার'।
শুরু হয়েছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৪। প্রতিদিনই বাড়ছে নতুন নতুন বইয়ের সংখ্যা। পাঠক-দর্শকদের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে উচ্ছ্বাস। সব ধরনের পাঠকদেরই সমাগম ঘটছে মেলায়।
সম্প্রতি নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে এই ঘোষণা দিয়েছেন আজহারী নিজেই। তিনি জানিয়েছেন, একুশে বইমেলা ২০২৪-এ আমার নতুন বই 'জেগে ওঠো আবার' শীঘ্রই প্রকাশিত হচ্ছে। এ বইতে আপনি খুঁজে পাবেন রবের সাথে সম্পর্ক আরও গভীর করার অনুপ্রেরণা। একটু ব্যতিক্রমী উপস্থাপনার মাধ্যমে বইটিকে কিছুটা ইউনিক করার চেষ্টা করা হয়েছে, যেন লাখো পাঠকের হৃদয় ছুঁয়ে যায় আমাদের কথাগুলো।
কত মেঘ, কত রঙ, আর কত জোছনা। কুরআনের নান্দনিকতা ব্যাখ্যা করার জন্য এ বাক্যটি কতটা যুতসই? না, কুরআনকে আসলে সংজ্ঞার ফ্রেমে বাঁধা যায় না। এ এক মহা বিস্ময়ের নাম।
ঝরঝরে বাংলায়, অনেকটা সাহিত্যের ঢঙে কুরআনকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে নানা দৃষ্টিকোণ থেকে। বইটি পড়ার পর জ্যামে-আটকে-থাকা বাসে বসেও আপনি টের পাবেন—কুরআন আপনার সাথে কথা বলছে। অলস দুপুরে পুকুর-ঘাটে বসেও আপনি অনুভব করবেন—কে যেন আপনার কানে কানে কুরআনের কথা শুনিয়ে যাচ্ছে। জীবনের সাথে যদি কুরআনকে একাকার করে ফেলতে চান, যদি জীবনটা সাজাতে চান কুরআনের ছন্দ-সূত্র বা মূলনীতি মেনে, তাহলে আর এক পলকও দেরি নয়। খাটের কোণায় একটি সোনালি আলোর ল্যাম্প জ্বেলে, বালিশে হেলান দিয়ে ডুব দিন ‘জেগে ওঠো আবার’-এর রহস্য-অরণ্যে—সেথায় কখনো মেঘ, কখনো রোদ্দুর, আর কখনো-বা জোছনা ফোটে।
বইটি সম্পর্কে আজহারী বলেন, আমি বিশ্বাস করি, বাংলা সাহিত্যে 'জেগে ওঠো আবার' বইটি একটু হলেও জায়গা করে নেবে। সত্যায়ন প্রকাশন-এর আন্তরিক প্রচেষ্টা আমাকে মুগ্ধ করেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ পুরো টিমকে। আল্লাহ তাআলা এ কাজটিকে কবুল করুন।