আজ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অনেকে অনেক কিছু ভাবছেন, অমুকরা এখন কোত্থেকে আসছে, কে আবার জুড়ে আসছে। উড়ে এসে জুড়ে বসা লোক আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হবে না। আজ শনিবার ১০ ফেব্রুয়ারি গণভবনে আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে রাখা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলন সংগ্রাম করে ঝড়ের মধ্যে, দুর্যোগের মধ্যে এই দলকে বঙ্গবন্ধুর রক্ত ভেজা মাটিতে আজকে বিকাশের এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন। ‘সিম্পল লিভিং, হাই থিংকিং’ শেখ হাসিনার মূল মন্ত্র। তিনি অনেক বার বলেছেন, যে কৃচ্ছসাধন করে, সাধারণ জীবন-যাপন করেন। সম্পদের প্রতি এই পরিবারের কারো কোনো মোহ নেই। আমরা এই নেত্রী পেয়েছি যিনি সততার জন্য সারা বিশ্বে সমাদৃত। বিশ্বের সবচেয়ে সৎ নেতৃত্বের প্রথম সারিতেই আমাদের নেত্রীর নাম রয়েছে।
তিনি বলেন, নেত্রীর নেতৃত্বে নারীর ক্ষমতায়নে যে নবজাগরণ শুরু হয়েছে। নির্বাচনে বিশাল বিশাল লাইন দেখেছি আমাদের নারীদের। তারা আপনাকে ভালোবেসে নৌকায় ভোট দিয়েছিল। সংরক্ষিত আসনের প্রার্থী হতে ১৫৫০ জন ফরম কিনে জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে প্রার্থী দিতে হবে মাত্র ৪৮ জনকে।
এটা নেত্রীর উপর ছেড়ে দিন। নেত্রী কোনো মুক্তিযুদ্ধার সন্তানের নাম কোন জেলায় গিয়ে লিখে রেখেছেন তিনিই হয়তো স্থান পাবে এই ৪৮ জনের মধ্যে। আমাদের নেত্রী এই মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে দলের ত্যাগী, সংগ্রামী, রাজপথের পরিশ্রমী কর্মীদেই বেছে নেবেন, তাদের মূল্যায়ন করা হবে। কারণ দল আগে।
এদিকে সব ধরনের দ্বন্দ্ব-কলহ ভুলে নতুন করে একাট্টা হয়ে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সবাই কাজ করবেন। যে কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব ভুলে যেতে হবে। এই বিজয়কে নস্যাৎ করার জন্য শত্রুরা কিন্তু তৎপর। শত্রুদের হাতে হাতিয়ার তুলে দেবেন না আমাদের ক্ষতি করার জন্য। আর আওয়ামী লীগ নিজেরাই যদি নিজেদের শত্রু হয় বাইরের শত্রুর কোনো দরকার নেই।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলন সংগ্রাম করে ঝড়ের মধ্যে, দুর্যোগের মধ্যে এই দলকে বঙ্গবন্ধুর রক্ত ভেজা মাটিতে আজকে বিকাশের এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন। ‘সিম্পল লিভিং, হাই থিংকিং’ শেখ হাসিনার মূল মন্ত্র। তিনি অনেক বার বলেছেন, যে কৃচ্ছসাধন করে, সাধারণ জীবন-যাপন করেন। সম্পদের প্রতি এই পরিবারের কারো কোনো মোহ নেই। আমরা এই নেত্রী পেয়েছি যিনি সততার জন্য সারা বিশ্বে সমাদৃত। বিশ্বের সবচেয়ে সৎ নেতৃত্বের প্রথম সারিতেই আমাদের নেত্রীর নাম রয়েছে।
তিনি বলেন, নেত্রীর নেতৃত্বে নারীর ক্ষমতায়নে যে নবজাগরণ শুরু হয়েছে। নির্বাচনে বিশাল বিশাল লাইন দেখেছি আমাদের নারীদের। তারা আপনাকে ভালোবেসে নৌকায় ভোট দিয়েছিল। সংরক্ষিত আসনের প্রার্থী হতে ১৫৫০ জন ফরম কিনে জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে প্রার্থী দিতে হবে মাত্র ৪৮ জনকে।
এটা নেত্রীর উপর ছেড়ে দিন। নেত্রী কোনো মুক্তিযুদ্ধার সন্তানের নাম কোন জেলায় গিয়ে লিখে রেখেছেন তিনিই হয়তো স্থান পাবে এই ৪৮ জনের মধ্যে। আমাদের নেত্রী এই মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে দলের ত্যাগী, সংগ্রামী, রাজপথের পরিশ্রমী কর্মীদেই বেছে নেবেন, তাদের মূল্যায়ন করা হবে। কারণ দল আগে।
এদিকে সব ধরনের দ্বন্দ্ব-কলহ ভুলে নতুন করে একাট্টা হয়ে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সবাই কাজ করবেন। যে কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব ভুলে যেতে হবে। এই বিজয়কে নস্যাৎ করার জন্য শত্রুরা কিন্তু তৎপর। শত্রুদের হাতে হাতিয়ার তুলে দেবেন না আমাদের ক্ষতি করার জন্য। আর আওয়ামী লীগ নিজেরাই যদি নিজেদের শত্রু হয় বাইরের শত্রুর কোনো দরকার নেই।