এবার মা-বাবাকে ভরণপোষণ না করায় ময়মনসিংহের নান্দাইলে সন্তানকে জেলে নেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ৯ ফেব্রুয়ারি নান্দাইল মডেল থানা পুলিশ আসামি আব্দুল আওয়াল ফকিরকে (২৬) জেলহাজতে প্রেরণ করে।
এদিকে অভিযুক্ত আব্দুল আওয়াল ফকির নান্দাইল উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নের মেরাকোনা গ্রামের মো. আব্দুল মতিন ফকির ও রেণু খাতুনের একমাত্র সন্তান।
জানা গেছে, আওয়াল দীর্ঘদিন ধরে মাদক সেবন করে আসছে। সে বিবাহিত। সংসারে তার স্ত্রী ও সন্তানও রয়েছে। স্ত্রী অন্যের বাড়িতে কাজ করে কোনোমতে তার সংসার চালায়। কিন্তু সে নেশার টাকার জন্য প্রায়ই পিতা-মাতার ওপর অত্যাচার নির্যাতন চালাত।
এদিকে ছেলের কাছ থেকে ভরণপোষণ না পেয়ে বাধ্য হয়ে পিতা-মাতা দুজনই ভিক্ষা করেন। উপর্যুপরি নেশার টাকার জন্য পিতা-মাতাকে নিয়মিত মারধরও করে সে।
গত বৃহস্পতিবার ৮ ফেব্রুয়ারি দুপুরে নেশার টাকার জন্য সে তার বাবা-মাকে মারধর করতে থাকলে চিৎকার শুনে স্থানীয় বাসিন্দারা দৌড়ে এসে তাদের উদ্ধার করেন। পরে পিতা-মাতা বাধ্য হয়েই নান্দাইল মডেল থানায় একমাত্র সন্তানের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।
এদিকে নান্দাইল মডেল থানার ওসি মো. আব্দুল মজিদ উক্ত বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইনে এই প্রথম নান্দাইল মডেল থানায় পিতা-মাতার দায়ের করা মামলা রুজু করা হয়। এতে অভিযুক্ত সন্তানকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এদিকে অভিযুক্ত আব্দুল আওয়াল ফকির নান্দাইল উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নের মেরাকোনা গ্রামের মো. আব্দুল মতিন ফকির ও রেণু খাতুনের একমাত্র সন্তান।
জানা গেছে, আওয়াল দীর্ঘদিন ধরে মাদক সেবন করে আসছে। সে বিবাহিত। সংসারে তার স্ত্রী ও সন্তানও রয়েছে। স্ত্রী অন্যের বাড়িতে কাজ করে কোনোমতে তার সংসার চালায়। কিন্তু সে নেশার টাকার জন্য প্রায়ই পিতা-মাতার ওপর অত্যাচার নির্যাতন চালাত।
এদিকে ছেলের কাছ থেকে ভরণপোষণ না পেয়ে বাধ্য হয়ে পিতা-মাতা দুজনই ভিক্ষা করেন। উপর্যুপরি নেশার টাকার জন্য পিতা-মাতাকে নিয়মিত মারধরও করে সে।
গত বৃহস্পতিবার ৮ ফেব্রুয়ারি দুপুরে নেশার টাকার জন্য সে তার বাবা-মাকে মারধর করতে থাকলে চিৎকার শুনে স্থানীয় বাসিন্দারা দৌড়ে এসে তাদের উদ্ধার করেন। পরে পিতা-মাতা বাধ্য হয়েই নান্দাইল মডেল থানায় একমাত্র সন্তানের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।
এদিকে নান্দাইল মডেল থানার ওসি মো. আব্দুল মজিদ উক্ত বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পিতা-মাতার ভরণপোষণ আইনে এই প্রথম নান্দাইল মডেল থানায় পিতা-মাতার দায়ের করা মামলা রুজু করা হয়। এতে অভিযুক্ত সন্তানকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।