আগামী রমজানের আগে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ এবং এক লাখ টন চিনি আমদানির বিষয়ে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযুষ গয়ালের সঙ্গে আলোচনা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আজ শুক্রবার ৯ ফেব্রুয়ারি দিল্লির নতুন পার্লামেন্ট ভবনে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রীর কার্যালয়ে দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন হাছান মাহমুদ।
এদিকে বৈঠক শেষে সাংবাদিক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা ভারত থেকে যে পচনশীল আইটেমগুলো আমদানি করি, সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। রমজানের আগে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ এবং এক লাখ টন চিনি যাতে আমরা পাই, সেসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
বৈঠকে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যে শুল্ক ও অশুল্ক বাধা প্রত্যাহার এবং বিশেষ করে রমজান মাসে মূল্য স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাংলাদেশে প্রয়োজনীয় পণ্যের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য পীযুষ গয়ালকে অনুরোধ করেছেন হাছান মাহমুদ।
তারা পারস্পরিক স্বার্থের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলো নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ করে, ব্যবসা-বাণিজ্য, সংযোগ, বিদ্যুৎ, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা, পানি ইত্যাদি ক্ষেত্রে সহযোগিতার ওপর জোর দেন।
এর আগে, ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। দিল্লিতে নতুন পার্লামেন্ট ভবনে হওয়া সাক্ষাতে উপ-প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেন। এছাড়া, এই সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এদিকে বৈঠক শেষে সাংবাদিক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা ভারত থেকে যে পচনশীল আইটেমগুলো আমদানি করি, সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। রমজানের আগে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ এবং এক লাখ টন চিনি যাতে আমরা পাই, সেসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
বৈঠকে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যে শুল্ক ও অশুল্ক বাধা প্রত্যাহার এবং বিশেষ করে রমজান মাসে মূল্য স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাংলাদেশে প্রয়োজনীয় পণ্যের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য পীযুষ গয়ালকে অনুরোধ করেছেন হাছান মাহমুদ।
তারা পারস্পরিক স্বার্থের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলো নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ করে, ব্যবসা-বাণিজ্য, সংযোগ, বিদ্যুৎ, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা, পানি ইত্যাদি ক্ষেত্রে সহযোগিতার ওপর জোর দেন।
এর আগে, ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। দিল্লিতে নতুন পার্লামেন্ট ভবনে হওয়া সাক্ষাতে উপ-প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেন। এছাড়া, এই সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।