অনেকে বেশি লাভের আশায় যেভাবে পারেন ধান মজুত করেন। এতে ধান নষ্ট হয়ে যায়। তাই লোভেরও একটা সীমা থাক দরকার বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। আজ শুক্রবার ৯ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুরের সদর ও পার্বতীপুর উপজেলায় চালের অবৈধ মজুত বিরোধী অভিযান শেষে তিনি এ কথা জানান।
এদিকে দাম কমানোই অবৈধ মজুত বিরোধী অভিযানের মূল উদ্দেশ্য নয় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সরকার ধান ও চালের সঠিক ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে চায়। আমরা আসি বা না আসি অভিযান থেমে নেই। বৃহস্পতিবার এখানে স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে সভা করেছি। সেখানে তারা চালের দাম বাড়বেন না বলে ওয়াদা করেছেন।
তিনি আরও বলেন, অনেকে বেশি লাভের আশায় মাঠে-ময়দানে ধান মজুত করেন। আমরা পত্রপত্রিকায় দেখি বস্তায় গাছ গজিয়ে গেছে। আজ এখানে ইস্পাহানি অটো রাইস মিলে এসে একই চিত্র পেলাম। লোভেরও একটা সীমা থাকা দরকার।
এ সময় সাধন চন্দ্র বলেন, সারা দিন চার-পাঁচটি মিলে গিয়েছি। কারও অবৈধ মজুত আছে কি না, কেউ কোনো অনিয়ম করছে কি না তা খতিয়ে দেখেছি। ইস্পাহানি অটো রাইস মিলে কিছু অনিয়ম ও অবৈধ মজুত রয়েছে বলে আমাদের মনে হয়েছে। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এখানে আছে তাদের আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এদিকে দাম কমানোই অবৈধ মজুত বিরোধী অভিযানের মূল উদ্দেশ্য নয় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সরকার ধান ও চালের সঠিক ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে চায়। আমরা আসি বা না আসি অভিযান থেমে নেই। বৃহস্পতিবার এখানে স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে সভা করেছি। সেখানে তারা চালের দাম বাড়বেন না বলে ওয়াদা করেছেন।
তিনি আরও বলেন, অনেকে বেশি লাভের আশায় মাঠে-ময়দানে ধান মজুত করেন। আমরা পত্রপত্রিকায় দেখি বস্তায় গাছ গজিয়ে গেছে। আজ এখানে ইস্পাহানি অটো রাইস মিলে এসে একই চিত্র পেলাম। লোভেরও একটা সীমা থাকা দরকার।
এ সময় সাধন চন্দ্র বলেন, সারা দিন চার-পাঁচটি মিলে গিয়েছি। কারও অবৈধ মজুত আছে কি না, কেউ কোনো অনিয়ম করছে কি না তা খতিয়ে দেখেছি। ইস্পাহানি অটো রাইস মিলে কিছু অনিয়ম ও অবৈধ মজুত রয়েছে বলে আমাদের মনে হয়েছে। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এখানে আছে তাদের আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।