এবার মসজিদ ভেঙে ফেলা ঠেকাতে গিয়ে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। ভারতে একটি মসজিদ ও মাদরাসা ভেঙে ফেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। খবর আল জাজিরা ভারতের উত্তরাখণ্ডের উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্যের হালদওয়ানি শহরের পৌর কর্তৃপক্ষ বৃহস্পতিবার ৮ ফেব্রুয়ার ভবনগুলোকে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।
তারা বলছেন, মসজিদ এবং মাদরাসা অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়। পুলিশ বলছে, মসজিদ ও মাদরাসা ভেঙে ফেলার সময় মুসলিমরা পুলিশের যানবাহন ভেঙে ফেলা এবং সদস্যদের ওপর পাথর নিক্ষেপ করে। এ সময় আত্মরক্ষার্থে গুলি এবং টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে।
এদিকে নৈনিতাল জেলার ম্যাজিস্ট্রেট বন্দনা সিং বলেন, এটিকে সাম্প্রদায়িকতার সঙ্গে তুলনা করা ঠিক হবে না। তিনি আরও বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুসারে এগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। কারণ অনুমতি ছাড়াই এই মসজিদ ও মাদরাসা নির্মাণ করা হয়।
স্থানীয়রা বলছেন, হালদওয়ানি বানফুলপুরের মসজিদ এবং মাদ্রাসাটি দুই যুগের পুরনো। এগুলো উদ্দেশ্য প্রণোদিভাবে ভেঙে পেলা হয়েছে। উত্তরাখণ্ডের পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা শুক্রবার দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, মসজিদ ভেঙে ফেলার সময় পুলিশের সঙ্গে স্থানীয় মুসলিমদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পাঁচজন নিহত হয়। তবে তাদের পরিচয় জানা যায়নি।
তারা বলছেন, মসজিদ এবং মাদরাসা অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়। পুলিশ বলছে, মসজিদ ও মাদরাসা ভেঙে ফেলার সময় মুসলিমরা পুলিশের যানবাহন ভেঙে ফেলা এবং সদস্যদের ওপর পাথর নিক্ষেপ করে। এ সময় আত্মরক্ষার্থে গুলি এবং টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে।
এদিকে নৈনিতাল জেলার ম্যাজিস্ট্রেট বন্দনা সিং বলেন, এটিকে সাম্প্রদায়িকতার সঙ্গে তুলনা করা ঠিক হবে না। তিনি আরও বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুসারে এগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। কারণ অনুমতি ছাড়াই এই মসজিদ ও মাদরাসা নির্মাণ করা হয়।
স্থানীয়রা বলছেন, হালদওয়ানি বানফুলপুরের মসজিদ এবং মাদ্রাসাটি দুই যুগের পুরনো। এগুলো উদ্দেশ্য প্রণোদিভাবে ভেঙে পেলা হয়েছে। উত্তরাখণ্ডের পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা শুক্রবার দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, মসজিদ ভেঙে ফেলার সময় পুলিশের সঙ্গে স্থানীয় মুসলিমদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পাঁচজন নিহত হয়। তবে তাদের পরিচয় জানা যায়নি।