এবার সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে ম্যাচ কমিশনারের বড় ভুলে নাটকীয়তা শেষে বাংলাদেশ ও ভারত দুই দলকে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়েছে। তবে এ নিয়ে মহাগ্যাঞ্জাম হয়ে যায়। বাংলাদেশের ফুটবল কর্মকর্তরা অনেক সময় নিয়ে দেনদরবার করে যান। যোগাযোগ করেন অল ইন্ডিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কল্যাণ চৌবের সঙ্গে। কথা বলা হয় ভারতীয় দূতাবাসের কর্তাদের সঙ্গেও। এরপর ভারত মেনে নেয় যুগ্ম চ্যাম্পিয়নের বিষয়টি।
তবে ভারতীয় একটি দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ভারতীয় কোচ শুক্লা দত্ত পুরো বিষয়টি নিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের আবারও সাডেন ডেথে অংশ নিতে বলা হয়েছিল। ততক্ষণে খেলোয়াড়রা একদফা উল্লাস করে ফেলেছে, ওদের ফোকাস নড়ে গিয়েছিল। এরপর আমাদের এক কর্তা বারবার বলছিলেন বিদেশের মাটিতে মেয়েদের নিরাপত্তার কথা ভেবে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নিতে।’
এদিকে কর্তাদের কারণে মানতে বাধ্য হলেও শুক্লা ট্রফি কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ জানিয়ে রেখেছেন, ‘যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়ার কোনও কারণই নেই আমাদের। ম্যাচ কমিশনার যখন বললেন ট্রফি টসে নির্ধারিত হবে, তখন তো বাংলাদেশের কেউ আপত্তি করেননি। কিন্তু টস হারার পর ওদের রং বদলে গেলো।
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হলে আয়োজকরা কি আমাদের কোন কথা শুনতো? টস হারলে আমরা কোনও প্রতিবাদও জানাতাম না। ট্রফি নেওয়ার সময় উপস্থিত থাকার কোনও ইচ্ছে আমার ছিল না। শুধু মেয়েদের কথা ভেবে গিয়েছিলাম। এটুকুই বলবো, আমাদের প্রাপ্য ট্রফিটা কেড়ে নেওয়া হলো।’
এদিকে টস শেষে ভারতীয় খেলোয়াড়দের নিরাপত্তাহীনতার কথাও জানালেন শুক্লা, ‘টস শেষে আমাদের খেলোয়াড়দের ওপর বোতল আর ইট ছোড়া হয়েছিল। এজন্য মাঠে বেশিক্ষণ উদযাপন না করে ড্রেসিংরুমে ফিরে যাই। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের হাইকমিশনের কর্তারা দেখা করেন দলের সঙ্গে। তারা মেয়েদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তার দায়িত্ব নেওয়ার কথা বলেছিলেন। শেষ পর্যন্ত আমাদের যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হয়।’
তবে ভারতীয় একটি দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ভারতীয় কোচ শুক্লা দত্ত পুরো বিষয়টি নিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের আবারও সাডেন ডেথে অংশ নিতে বলা হয়েছিল। ততক্ষণে খেলোয়াড়রা একদফা উল্লাস করে ফেলেছে, ওদের ফোকাস নড়ে গিয়েছিল। এরপর আমাদের এক কর্তা বারবার বলছিলেন বিদেশের মাটিতে মেয়েদের নিরাপত্তার কথা ভেবে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নিতে।’
এদিকে কর্তাদের কারণে মানতে বাধ্য হলেও শুক্লা ট্রফি কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ জানিয়ে রেখেছেন, ‘যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়ার কোনও কারণই নেই আমাদের। ম্যাচ কমিশনার যখন বললেন ট্রফি টসে নির্ধারিত হবে, তখন তো বাংলাদেশের কেউ আপত্তি করেননি। কিন্তু টস হারার পর ওদের রং বদলে গেলো।
বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হলে আয়োজকরা কি আমাদের কোন কথা শুনতো? টস হারলে আমরা কোনও প্রতিবাদও জানাতাম না। ট্রফি নেওয়ার সময় উপস্থিত থাকার কোনও ইচ্ছে আমার ছিল না। শুধু মেয়েদের কথা ভেবে গিয়েছিলাম। এটুকুই বলবো, আমাদের প্রাপ্য ট্রফিটা কেড়ে নেওয়া হলো।’
এদিকে টস শেষে ভারতীয় খেলোয়াড়দের নিরাপত্তাহীনতার কথাও জানালেন শুক্লা, ‘টস শেষে আমাদের খেলোয়াড়দের ওপর বোতল আর ইট ছোড়া হয়েছিল। এজন্য মাঠে বেশিক্ষণ উদযাপন না করে ড্রেসিংরুমে ফিরে যাই। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের হাইকমিশনের কর্তারা দেখা করেন দলের সঙ্গে। তারা মেয়েদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তার দায়িত্ব নেওয়ার কথা বলেছিলেন। শেষ পর্যন্ত আমাদের যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হয়।’