এবার যশোরে আগুনে পোড়া এক যুবকের বিকৃত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ৯ ফেব্রুয়ারি সকালে যশোর শহরতলীর বালিয়াডাঙ্গা মানদিয়া জামে মসজিদের পেছন থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়।
এদিকে নিহত যুবকের নাম মহসিন হোসেন। তিনি যশোর সদরের নুরপুর গ্রামের মছি মণ্ডলের ছেলে। মহসিন সুদের কারবারি ছিল বলে জানায় স্থানীয়রা।
চাঁনপাড়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এস আই আমিনুল ইসলাম জানান, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ৯৯৯ থেকে খবর পেয়ে শহরতলীর বালিয়াডাঙ্গা মানদিয়া জামে মসজিদের পেছন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। তাকে গলা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরে আলামত নষ্ট করার জন্য লাশের মুখমণ্ডল পেট্রোল দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়।
এদিকে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন বলেন, সকালে ফতেপুর এলাকার একটি মসজিদের পাশে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির লাশ দেখতে পান স্থানীয়রা। লাশের মুখসহ শরীরের অর্ধেক অংশ পোড়া রয়েছে। এ খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। পরে লাশের ফিঙ্গার প্রিন্ট যাচাই করে পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
তিনি আরও বলেন, হত্যার রহস্য উদঘাটনে তদন্ত শুরু হয়েছে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে নিহত যুবকের নাম মহসিন হোসেন। তিনি যশোর সদরের নুরপুর গ্রামের মছি মণ্ডলের ছেলে। মহসিন সুদের কারবারি ছিল বলে জানায় স্থানীয়রা।
চাঁনপাড়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এস আই আমিনুল ইসলাম জানান, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ৯৯৯ থেকে খবর পেয়ে শহরতলীর বালিয়াডাঙ্গা মানদিয়া জামে মসজিদের পেছন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। তাকে গলা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরে আলামত নষ্ট করার জন্য লাশের মুখমণ্ডল পেট্রোল দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়।
এদিকে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন বলেন, সকালে ফতেপুর এলাকার একটি মসজিদের পাশে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির লাশ দেখতে পান স্থানীয়রা। লাশের মুখসহ শরীরের অর্ধেক অংশ পোড়া রয়েছে। এ খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। পরে লাশের ফিঙ্গার প্রিন্ট যাচাই করে পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
তিনি আরও বলেন, হত্যার রহস্য উদঘাটনে তদন্ত শুরু হয়েছে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।