সেলিম রেজা, মেহেরপুর প্রতিনিধি: ভূল চিকিৎসায় এক নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় মেহেরপুরের গাংনীতে সুজন মাহমুদ নামের এক ভুয়া চিকিৎসকের দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। চিকিৎসক না হয়েও চিকিৎসা দেওয়ার অপরাধে তাকে কারাদণ্ড দিয়ে মেহেরপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
দণ্ডিত সুজন মাহমুদ মহাম্মদপুর গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, বাওট গ্রামের মনিরুল ইসলামের দুই দিন বয়সী নবজাতক শিশুর চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয় মহাম্মদপুর গ্রামের হালিমা ফার্মেসীতে। সেখানে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপ-সহকারি কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার শরিফুল ইসলামের ব্যক্তিগত চেম্বার ছিল। শরিফুল ইসলামের অনুপস্থিতিতে সেখানে সুজন আলী নামের এক ব্যক্তি নিজেকে ডাক্তার দাবি করে নবজাতকের চিকিৎসা দেয়। কয়েকটি এন্টিবায়োটিক ওষুধসহ বিভিন্ন ওষুধ দেওয়া হয়। পরিবারের লোকজন বাড়ি ফিরে ওই ওষুধ সেবন করানোর পর নবজাতক আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে মৃত্যু বরণ করে।
নবজাতকের মৃত্যুর পর (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ওই ফার্মেসীতে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।জানা গেছে, সুজন আলী ওই চেম্বারে দীর্ঘদিন ধরেই ডাক্তার পরিচয়ে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় থাকা গাংনী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাদির হোসেন শামীম বলেন, সুজন আলী চিকিৎসার দেওয়ার অনুমতির বিষয়ে কোন বৈধতা প্রমাণ করতে পারেননি। ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে ভুয়া ডাক্তার হিসেবে প্রমাণিত হয়। বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ এর ২৯ এর ১ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে দুই বছর কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের আদেশে দণ্ডিত সুজন আলীকে মেহেরপুর জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাঃ আব্দুল আল মারুফ ও গাংনী থানা পুলিশের সহায়তায় এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।
দণ্ডিত সুজন মাহমুদ মহাম্মদপুর গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, বাওট গ্রামের মনিরুল ইসলামের দুই দিন বয়সী নবজাতক শিশুর চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয় মহাম্মদপুর গ্রামের হালিমা ফার্মেসীতে। সেখানে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপ-সহকারি কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার শরিফুল ইসলামের ব্যক্তিগত চেম্বার ছিল। শরিফুল ইসলামের অনুপস্থিতিতে সেখানে সুজন আলী নামের এক ব্যক্তি নিজেকে ডাক্তার দাবি করে নবজাতকের চিকিৎসা দেয়। কয়েকটি এন্টিবায়োটিক ওষুধসহ বিভিন্ন ওষুধ দেওয়া হয়। পরিবারের লোকজন বাড়ি ফিরে ওই ওষুধ সেবন করানোর পর নবজাতক আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে মৃত্যু বরণ করে।
নবজাতকের মৃত্যুর পর (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ওই ফার্মেসীতে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।জানা গেছে, সুজন আলী ওই চেম্বারে দীর্ঘদিন ধরেই ডাক্তার পরিচয়ে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় থাকা গাংনী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাদির হোসেন শামীম বলেন, সুজন আলী চিকিৎসার দেওয়ার অনুমতির বিষয়ে কোন বৈধতা প্রমাণ করতে পারেননি। ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে ভুয়া ডাক্তার হিসেবে প্রমাণিত হয়। বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ এর ২৯ এর ১ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে দুই বছর কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের আদেশে দণ্ডিত সুজন আলীকে মেহেরপুর জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাঃ আব্দুল আল মারুফ ও গাংনী থানা পুলিশের সহায়তায় এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।