এবার তথ্য যাচাই বিষয়ে তরুণ সাংবাদিকদের এক কর্মশালায় যোগ দিয়ে নিজের বদলে হাঁসের ছবি বসিয়ে সবাইকে হাসিয়েছেন ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর মহাখালীর বিওয়াইএলসির প্রধান কার্যালয়ে কর্মশালায় নিজের সঙ্গে ঘটা নানা অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন তিনি।
এক পর্যায়ে নিজের জীবনীতে পিটার হাসের জায়গায় স্যুট-টাই পরা হাঁসের ছবি বসালে কেমন হবে, তা স্ক্রিনে দেখান। রাষ্ট্রদূত এ সময় বলেন, ‘আমরা কিছু মজা করতেই পারি …। অফিসিয়াল জীবনীতে ছবি পরিবর্তন করলাম। এটা কিন্তু রাষ্ট্রদূত হাঁস নয়, এটা রাষ্ট্রদূত হাস।’
এদিকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে পিটার হাসের সঙ্গে হাঁসকে মিলিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা। নিজের নামের উচ্চারণের সঙ্গে গৃহপালিত পাখিটির নামের মিল রয়েছে, তা হাসিচ্ছলে তুলে ধরেন পিটার।
ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আয়োজনে তিন দিনের টেকক্যাম্প কর্মশালায় ৫০ তরুণ সাংবাদিককে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই, তথ্য যাচাই ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সর্বোত্তম অনুশীলন শেখানো হয়। সমাপনী দিনে বক্তৃতায় ভুয়া ও ভুল তথ্যের কারণে নিজের বিড়ম্বনা তুলে ধরেন পিটার হাস। বিভিন্নজনের সঙ্গে বৈঠকের পর পত্রিকায় যে তা ঠিকঠাক আসে না তাও উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত।
তিনি বলেন, ‘এখানে আমি প্রায়ই দেখি– মানুষ আমার সঙ্গে বৈঠক করে যায় এবং পরদিন পত্রিকায় পিটার হাস এক্স-ওয়াই-জেডের বক্তব্য আসে। অথচ আমি সেসবের কিছুই বলিনি। কেউ আমাদের সঙ্গে ফ্যাক্টচেক করে না। জিজ্ঞেসও করে না– আপনি কি সত্যিই এটা বলেছেন?’ গণমাধ্যম শিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই এবং সৎ সাংবাদিকতা চালিয়ে যেতে তরুণদের ভূমিকার ওপর জোর দেন তিনি।
এক পর্যায়ে নিজের জীবনীতে পিটার হাসের জায়গায় স্যুট-টাই পরা হাঁসের ছবি বসালে কেমন হবে, তা স্ক্রিনে দেখান। রাষ্ট্রদূত এ সময় বলেন, ‘আমরা কিছু মজা করতেই পারি …। অফিসিয়াল জীবনীতে ছবি পরিবর্তন করলাম। এটা কিন্তু রাষ্ট্রদূত হাঁস নয়, এটা রাষ্ট্রদূত হাস।’
এদিকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে পিটার হাসের সঙ্গে হাঁসকে মিলিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা। নিজের নামের উচ্চারণের সঙ্গে গৃহপালিত পাখিটির নামের মিল রয়েছে, তা হাসিচ্ছলে তুলে ধরেন পিটার।
ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আয়োজনে তিন দিনের টেকক্যাম্প কর্মশালায় ৫০ তরুণ সাংবাদিককে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই, তথ্য যাচাই ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সর্বোত্তম অনুশীলন শেখানো হয়। সমাপনী দিনে বক্তৃতায় ভুয়া ও ভুল তথ্যের কারণে নিজের বিড়ম্বনা তুলে ধরেন পিটার হাস। বিভিন্নজনের সঙ্গে বৈঠকের পর পত্রিকায় যে তা ঠিকঠাক আসে না তাও উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত।
তিনি বলেন, ‘এখানে আমি প্রায়ই দেখি– মানুষ আমার সঙ্গে বৈঠক করে যায় এবং পরদিন পত্রিকায় পিটার হাস এক্স-ওয়াই-জেডের বক্তব্য আসে। অথচ আমি সেসবের কিছুই বলিনি। কেউ আমাদের সঙ্গে ফ্যাক্টচেক করে না। জিজ্ঞেসও করে না– আপনি কি সত্যিই এটা বলেছেন?’ গণমাধ্যম শিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই এবং সৎ সাংবাদিকতা চালিয়ে যেতে তরুণদের ভূমিকার ওপর জোর দেন তিনি।