কানাডার প্রধানমন্ত্রী আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মা বলে সম্মোধন করেন বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে আইএমএফের আবাসিক প্রতিনিধি জায়েন্দু দে এবং কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকলসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, কানাডার সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ সব বিষয় পর্যালোচনা করছে। কানাডা থেকে বিনিয়োগ চায় বাংলাদেশ। দেশটি আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। কানাডার প্রধানমন্ত্রী আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে মা বলে সম্মোধন করেন।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, কানাডা থেকে কেনোলা ওয়েল আমদানির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, বাংলাদেশ সব বিষয় পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নিবে।
এর আগে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে আইএমএফের আবাসিক প্রতিনিধি জায়েন্দু দে। সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা না বলেই চলে যান জায়েন্দু দে।
পরে অর্থমন্ত্রী বলেন, আইএমএফ এর শর্ত পূরণে ভালো করছে বাংলাদেশ। তৃতীয় পর্যায়েও বাংলাদেশ ভালো করেছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। তারাও আমাদের পারফরমেন্সে খুশি। আমরা পরীক্ষায় খুশি। ডলার রেট মার্কেট বেজড বিষয়ে কোনো ডিসিশন নাই, ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চলবে। আইএমএফের দিক থেকে নতুন করে বিশেষ নির্দেশনা নেই।
দুর্বল ব্যাংককে একীভূত করার বিষয়ে এখনো কোনো কিছু হয় নি। এক দুটা একেবারে ভালো না করলে মার্জার হতে পারে। অর্থনীতিতে এটা হয়। তবে, এটার সম্ভাবনা আছে হতে পারে। এটা মোমেন্টস টু মোমেন্টস না, সময় নিয়ে করতে হয়।
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে আইএমএফের আবাসিক প্রতিনিধি জায়েন্দু দে এবং কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকলসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, কানাডার সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ সব বিষয় পর্যালোচনা করছে। কানাডা থেকে বিনিয়োগ চায় বাংলাদেশ। দেশটি আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। কানাডার প্রধানমন্ত্রী আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে মা বলে সম্মোধন করেন।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, কানাডা থেকে কেনোলা ওয়েল আমদানির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, বাংলাদেশ সব বিষয় পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নিবে।
এর আগে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে আইএমএফের আবাসিক প্রতিনিধি জায়েন্দু দে। সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা না বলেই চলে যান জায়েন্দু দে।
পরে অর্থমন্ত্রী বলেন, আইএমএফ এর শর্ত পূরণে ভালো করছে বাংলাদেশ। তৃতীয় পর্যায়েও বাংলাদেশ ভালো করেছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। তারাও আমাদের পারফরমেন্সে খুশি। আমরা পরীক্ষায় খুশি। ডলার রেট মার্কেট বেজড বিষয়ে কোনো ডিসিশন নাই, ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চলবে। আইএমএফের দিক থেকে নতুন করে বিশেষ নির্দেশনা নেই।
দুর্বল ব্যাংককে একীভূত করার বিষয়ে এখনো কোনো কিছু হয় নি। এক দুটা একেবারে ভালো না করলে মার্জার হতে পারে। অর্থনীতিতে এটা হয়। তবে, এটার সম্ভাবনা আছে হতে পারে। এটা মোমেন্টস টু মোমেন্টস না, সময় নিয়ে করতে হয়।