এবার কর্মীদের জন্য অভিনব এক ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি কোম্পানি। ঘোষণা অনুযায়ী, কোনো কর্মী একটি সন্তান নিলেই পাবেন ৭৫ হাজার ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮২ লাখ টাকারও বেশি। দেশটিতে জন্মহার কমে যাওয়ায় সিউলভিত্তিক নির্মাণ প্রতিষ্ঠান বুইয়ং এমন উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছে।
এদিকে সিএনএনের প্রতিবেদনে জানা যায়, সিউলভিত্তিক কোম্পানি বুইয়ং গত সোমবার এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ২০২১ সাল থেকে ওই কোম্পানিতে কর্মরত নারীরা যারা মা হয়েছেন, তাদের মোট ৫ দশমিক ২৫ মিলিয়ন বা সাড়ে ৫২ লাখ ডলার পুরষ্কার দেওয়া হয়।
এদিকে বুইয়ং কোম্পানির চেয়ারম্যান লি জুং কিউন বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়ায় যেভাবে জন্মহার কমছে, তেমনটা চলতে থাকলে আগামী ২০ বছরে আমাদের দেশ অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে। একটি পরিবারে কয়টি সন্তান থাকবে তা অনেক সময় সেই পরিবারের আর্থিক সঙ্গতির ওপর নির্ভর করে। সন্তান লালন-পালন ও ভবিষ্যতের বিষয়টি ভাবতে গিয়ে অনেকে বেশি সন্তান নিতে চান না। তাই আমরা কর্মীদের বোনাস দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছি।’
বুইয়ংয়ের মতো দক্ষিণ কোরিয়ার অনেক কোম্পানি দেশের জন্মহার বাড়াতে সম্প্রতি বোনাস দেওয়ার এই নীতি অনুসরণ করছে। কুমহো পেট্রোকেমিক্যাল নামের একটি বহুজাতিক কোম্পানি জানিয়েছে, তারা তাদের অফিসে কর্মরত সব নারীদের একটি করে সন্তানের জন্য সর্বোচ্চ ১৫ হাজার ডলার বোনাস দেবে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকার বেশি।
এদিকে দেশটির ফার্মাসিউটিক্যাল ফার্ম ইউহান কর্প কর্মীদের সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য পুরষ্কার ঘোষণা করেছে। কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি হ্যানমিগ্লোবাল সম্প্রতি তাদের কর্মীদের সন্তান নেওয়ার জন্য বোনাসের ঘোষণা দিয়েছে।
একইসঙ্গে মাতৃত্বকালীন ও পিতৃত্বকালীন ছুটি বাড়িয়ে দুই বছর করার ঘোষণা দিয়েছে কোম্পানিটি। এ ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়ার পরিবারগুলোকে সন্তান নেওয়ার বিষয়ে উৎসাহিত করার জন্য আঞ্চলিক সরকারও এগিয়ে আসছে।
এদিকে সিএনএনের প্রতিবেদনে জানা যায়, সিউলভিত্তিক কোম্পানি বুইয়ং গত সোমবার এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ২০২১ সাল থেকে ওই কোম্পানিতে কর্মরত নারীরা যারা মা হয়েছেন, তাদের মোট ৫ দশমিক ২৫ মিলিয়ন বা সাড়ে ৫২ লাখ ডলার পুরষ্কার দেওয়া হয়।
এদিকে বুইয়ং কোম্পানির চেয়ারম্যান লি জুং কিউন বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়ায় যেভাবে জন্মহার কমছে, তেমনটা চলতে থাকলে আগামী ২০ বছরে আমাদের দেশ অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে। একটি পরিবারে কয়টি সন্তান থাকবে তা অনেক সময় সেই পরিবারের আর্থিক সঙ্গতির ওপর নির্ভর করে। সন্তান লালন-পালন ও ভবিষ্যতের বিষয়টি ভাবতে গিয়ে অনেকে বেশি সন্তান নিতে চান না। তাই আমরা কর্মীদের বোনাস দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছি।’
বুইয়ংয়ের মতো দক্ষিণ কোরিয়ার অনেক কোম্পানি দেশের জন্মহার বাড়াতে সম্প্রতি বোনাস দেওয়ার এই নীতি অনুসরণ করছে। কুমহো পেট্রোকেমিক্যাল নামের একটি বহুজাতিক কোম্পানি জানিয়েছে, তারা তাদের অফিসে কর্মরত সব নারীদের একটি করে সন্তানের জন্য সর্বোচ্চ ১৫ হাজার ডলার বোনাস দেবে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকার বেশি।
এদিকে দেশটির ফার্মাসিউটিক্যাল ফার্ম ইউহান কর্প কর্মীদের সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য পুরষ্কার ঘোষণা করেছে। কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি হ্যানমিগ্লোবাল সম্প্রতি তাদের কর্মীদের সন্তান নেওয়ার জন্য বোনাসের ঘোষণা দিয়েছে।
একইসঙ্গে মাতৃত্বকালীন ও পিতৃত্বকালীন ছুটি বাড়িয়ে দুই বছর করার ঘোষণা দিয়েছে কোম্পানিটি। এ ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়ার পরিবারগুলোকে সন্তান নেওয়ার বিষয়ে উৎসাহিত করার জন্য আঞ্চলিক সরকারও এগিয়ে আসছে।