শারীরিক পরীক্ষার অংশ হিসেবে হাসপাতালে নেয়া বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুযারি) বিকাল চারটায় তাকে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকায় এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়া হবে। গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এবিএম আব্দুস সাত্তার। জানা গেছে, বিকেলে গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’ থেকে রওনা হবেন খালেদা জিয়া। সেভাবে সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল থেকে বাসায় আসেন বিএনপি চেয়ারপারসন। ২০২১ সালের ১১ এপ্রিল করোনাভাইরাস পজিটিভ রিপোর্ট আসে তার। একই বছরের ১৫ এপ্রিল এভারকেয়ার হাসপাতালে সিটিস্ক্যান করানো হয়। ২৭ এপ্রিল কোভিড-১৯ ভাইরাসের পজিটিভ চিকিৎসার জন্য প্রথম এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন। ১৯ জুলাই করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ টিকা নেন। ১৮ আগস্ট নেন দ্বিতীয় ডোজ। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বুস্টার ডোজ নেন তিনি। ৭৬ বছর বয়সী খালেদা জিয়া বুকে ব্যথা নিয়ে ২০২২ সালের ১০ জুন গভীর রাতে ফের এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন। পরের দিন (১১ জুন) খালেদা জিয়ার হৃৎপিণ্ডের ব্লক অপসারণ করে একটি “স্টেন্ট” বসানো হয়েছিল। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পরে ২৪ জুন তাকে বাসায় নিয়ে আসা হয়। এরপর বাসা থেকেই এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল থেকে বাসায় আসেন বিএনপি চেয়ারপারসন। ২০২১ সালের ১১ এপ্রিল করোনাভাইরাস পজিটিভ রিপোর্ট আসে তার। একই বছরের ১৫ এপ্রিল এভারকেয়ার হাসপাতালে সিটিস্ক্যান করানো হয়। ২৭ এপ্রিল কোভিড-১৯ ভাইরাসের পজিটিভ চিকিৎসার জন্য প্রথম এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন। ১৯ জুলাই করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ টিকা নেন। ১৮ আগস্ট নেন দ্বিতীয় ডোজ। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বুস্টার ডোজ নেন তিনি। ৭৬ বছর বয়সী খালেদা জিয়া বুকে ব্যথা নিয়ে ২০২২ সালের ১০ জুন গভীর রাতে ফের এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন। পরের দিন (১১ জুন) খালেদা জিয়ার হৃৎপিণ্ডের ব্লক অপসারণ করে একটি “স্টেন্ট” বসানো হয়েছিল। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পরে ২৪ জুন তাকে বাসায় নিয়ে আসা হয়। এরপর বাসা থেকেই এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।