কুড়িগ্রামের ওপর দিয়ে আবারও বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। হঠাৎ করেই তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় কষ্টে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে তাপমাত্রা কমে গেলেও সকালে উঁকি দিয়েছে সূর্য।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, হঠাৎ করেই তাপমাত্রা কমে গেছে। তবে আগামীতে বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা বাড়বে। এদিকে জেলায় হঠাৎ করে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। বোরো রোপণের ভরা মৌসুম চলায় তাপমাত্রা কমে গেলেও মাঠে কাজে বের হচ্ছেন শ্রমজীবী মানুষ।
এদিকে কৃষক ছবরুল মিয়া বলেন, বোরো রোপণ করছি। কয়েকদিনের চেয়ে বৃহস্পতিবার একটু ঠান্ডা বেশি মনে হচ্ছে। সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের রিকশাচালক আসলাম বলেন, গত কয়েকদিনের তুলনায় আজকে শীত একটু বেশি। ঠান্ডার মধ্যে রিকশা চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। কিন্তু তারপরও কিছু করার নেই। রিকশা না চালালে খাবো কী? রুড-বৃষ্টি, শীত সবকিছুর মধ্যেই আমাদের প্রতিদিন কাজ করতে হয়।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, হঠাৎ করেই তাপমাত্রা কমে গেছে। তবে আগামীতে বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা বাড়বে। এদিকে জেলায় হঠাৎ করে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। বোরো রোপণের ভরা মৌসুম চলায় তাপমাত্রা কমে গেলেও মাঠে কাজে বের হচ্ছেন শ্রমজীবী মানুষ।
এদিকে কৃষক ছবরুল মিয়া বলেন, বোরো রোপণ করছি। কয়েকদিনের চেয়ে বৃহস্পতিবার একটু ঠান্ডা বেশি মনে হচ্ছে। সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের রিকশাচালক আসলাম বলেন, গত কয়েকদিনের তুলনায় আজকে শীত একটু বেশি। ঠান্ডার মধ্যে রিকশা চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। কিন্তু তারপরও কিছু করার নেই। রিকশা না চালালে খাবো কী? রুড-বৃষ্টি, শীত সবকিছুর মধ্যেই আমাদের প্রতিদিন কাজ করতে হয়।