এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বাংলাদেশি পুরুষ ব্যবহারকারীদের উপস্থিতি কমছে। তবে নারী ব্যবহারকারীদের উপস্থিতি বেড়েছে। সম্প্রতি পোল্যান্ডভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম নেপোলিয়নক্যাটের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রতি মাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করে।
জানা গেছে, গত এক বছরে নারী ফেসবুক ব্যবহারকারী ২ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। আর গত এক মাসে বেড়েছে দশমিক ৫ শতাংশ। আর গত এক বছরে পুরুষ ফেসবুক ব্যবহারকারী ২ দশমিক ৭ শতাংশ কমেছে।
এদিকে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে দেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি ৩৯ লাখ ৫৫ হাজার ১০০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৬৫ দশমিক ২ শতাংশ। আর নারী ৩৪ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে নারী ব্যবহারকারী ৩২ দশমিক ১ শতাংশ এবং পুরুষ ৬৭ দশমিক ৯ শতাংশ ছিলেন।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে দেশে ফেসবুকের ম্যাসেঞ্জার ব্যবহারকারী ৫ কোটি ৭২ লাখ ৬৫ হাজার ৮০০ জন। যার ৬৬ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৪ শতাংশ নারী। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ম্যাসেঞ্জার ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৩১ দশমিক ৪ শতাংশ ছিলেন নারী। আর পুরুষ ছিলেন ৬৮ দশমিক ৬ শতাংশ।
অর্থাৎ ২ দশমিক ৬ শতাংশ নারী ব্যবহারকারী বেড়েছে এবং একই হারে পুরুষ ব্যবহারকারী কমে গেছে। তবে নেপোলিয়নক্যাটের তথ্যানুযায়ী ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে ইনস্টাগ্রামে। এতে গত এক বছরে দেশের নারী ব্যবহারকারী কিছুটা কমেছে।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে দেশে প্রতি ১০০ জন ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর মধ্যে ৬৬ জনই পুরুষ। শতাংশের হিসাবে নারী ৩০ দশমিক ৮ এবং পুরুষ ৬৯ দশমিক ২ শতাংশ। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ইনস্টাগ্রামে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের মধ্যে নারী ছিল ৩১ দশমিক ৯ শতাংশ।
এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত দুই-তিন বছর ধরে অনেক নারী ই-কমার্সে ঝুঁকছেন। ফলে এসব নারী উদ্যোক্তারা তাদের পণ্যের প্রচার-প্রসারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করছেন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীদের উপস্থিতি বাড়ছে।
জানা গেছে, গত এক বছরে নারী ফেসবুক ব্যবহারকারী ২ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। আর গত এক মাসে বেড়েছে দশমিক ৫ শতাংশ। আর গত এক বছরে পুরুষ ফেসবুক ব্যবহারকারী ২ দশমিক ৭ শতাংশ কমেছে।
এদিকে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে দেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি ৩৯ লাখ ৫৫ হাজার ১০০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৬৫ দশমিক ২ শতাংশ। আর নারী ৩৪ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে নারী ব্যবহারকারী ৩২ দশমিক ১ শতাংশ এবং পুরুষ ৬৭ দশমিক ৯ শতাংশ ছিলেন।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে দেশে ফেসবুকের ম্যাসেঞ্জার ব্যবহারকারী ৫ কোটি ৭২ লাখ ৬৫ হাজার ৮০০ জন। যার ৬৬ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৪ শতাংশ নারী। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ম্যাসেঞ্জার ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৩১ দশমিক ৪ শতাংশ ছিলেন নারী। আর পুরুষ ছিলেন ৬৮ দশমিক ৬ শতাংশ।
অর্থাৎ ২ দশমিক ৬ শতাংশ নারী ব্যবহারকারী বেড়েছে এবং একই হারে পুরুষ ব্যবহারকারী কমে গেছে। তবে নেপোলিয়নক্যাটের তথ্যানুযায়ী ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে ইনস্টাগ্রামে। এতে গত এক বছরে দেশের নারী ব্যবহারকারী কিছুটা কমেছে।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে দেশে প্রতি ১০০ জন ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর মধ্যে ৬৬ জনই পুরুষ। শতাংশের হিসাবে নারী ৩০ দশমিক ৮ এবং পুরুষ ৬৯ দশমিক ২ শতাংশ। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ইনস্টাগ্রামে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের মধ্যে নারী ছিল ৩১ দশমিক ৯ শতাংশ।
এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত দুই-তিন বছর ধরে অনেক নারী ই-কমার্সে ঝুঁকছেন। ফলে এসব নারী উদ্যোক্তারা তাদের পণ্যের প্রচার-প্রসারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করছেন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীদের উপস্থিতি বাড়ছে।