এবার টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতের শাড়িকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) মঙ্গলবার এ স্বীকৃতি দেয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল বাসার মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আগামীকাল বৃহস্পতিবার গেজেট প্রকাশ হয়।
এর আগে টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বীকৃতি পেতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্পনকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরে আবেদন করা হয়। মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদন ও প্রয়োজনীয় তথ্য-প্রমাণ পাঠান। আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ে হার্ড কপি জমা দেওয়া হয়।
এদিকে ভারত সরকার এ মাসের শুরুতে টাঙ্গাইল শাড়িকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের স্থানীয় পণ্য হিসেবে জিওগ্র্যাফিক্যাল ইন্ডিকেশন বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
এদিকে দেশটির সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ১ ফেব্রুয়ারি এক পোস্টে বলে, ‘টাঙ্গাইল শাড়ি পশ্চিমবঙ্গ থেকে উদ্ভূত একটি ঐতিহ্যগত হাতে বোনা মাস্টারপিস। এর সূক্ষ্ম গঠন, স্পন্দনশীল রং এবং জটিল জামদানি মোটিফের জন্য বিখ্যাত– এটি এ অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক।’
সেই ফেসবুক পোস্টের পর বাংলাদেশিরা সামাজিকমাধ্যমে প্রতিবাদ জানান। পরে ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজ থেকে পোস্টটি সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে ভারতের সরকারি ওয়েবসাইটে জিআই পণ্যের তালিকায় এখনও টাঙ্গাইল শাড়ি পশ্চিমবঙ্গের পণ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত রয়েছে।
এর আগে টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বীকৃতি পেতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্পনকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরে আবেদন করা হয়। মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদন ও প্রয়োজনীয় তথ্য-প্রমাণ পাঠান। আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ে হার্ড কপি জমা দেওয়া হয়।
এদিকে ভারত সরকার এ মাসের শুরুতে টাঙ্গাইল শাড়িকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের স্থানীয় পণ্য হিসেবে জিওগ্র্যাফিক্যাল ইন্ডিকেশন বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
এদিকে দেশটির সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ১ ফেব্রুয়ারি এক পোস্টে বলে, ‘টাঙ্গাইল শাড়ি পশ্চিমবঙ্গ থেকে উদ্ভূত একটি ঐতিহ্যগত হাতে বোনা মাস্টারপিস। এর সূক্ষ্ম গঠন, স্পন্দনশীল রং এবং জটিল জামদানি মোটিফের জন্য বিখ্যাত– এটি এ অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক।’
সেই ফেসবুক পোস্টের পর বাংলাদেশিরা সামাজিকমাধ্যমে প্রতিবাদ জানান। পরে ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজ থেকে পোস্টটি সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে ভারতের সরকারি ওয়েবসাইটে জিআই পণ্যের তালিকায় এখনও টাঙ্গাইল শাড়ি পশ্চিমবঙ্গের পণ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত রয়েছে।