এবার হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন বললেন, আমি ফেসবুকের এমপি ঠিকই, কিন্তু এটা প্রধানমন্ত্রীর ফসল। কারণ, দেশ ডিজিটাল হয়েছে বলেই আমি ফেসবুক ব্যবহার করে এমপি হয়েছে।
এদিকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ভাষণের ওপর দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনের চতুর্থ কার্যদিবসে গতকাল মঙ্গলবার ৬ ফেব্রুয়ারি এসব কথা বলেন তিনি। স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য হলেও মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু প্রশ্নে আওয়ামী লীগ থেকে তাকে আলাদা করে দেখার সুযোগ নেই বলেও এ সময় জানান ব্যারিস্টার সুমন।
এ সময় তিনটি প্রশ্ন উত্থাপন করেন হবিগঞ্জের এ সংসদ সদস্য। তিনি বলেন, ‘১৯৯৫ সালে আইন করে পলিথিন ব্যাগ বন্ধ করা হয়েছে। আইন প্রণয়নের পরে ২০ বছর হয়ে গেছে। সম্প্রতি আমার এলাকার নদী খনন করতে গিয়ে দেখলাম, কয়েক হাজার মণ শুধু পলিথিন। এখন পলিথিন ব্যাবহারকারীকে জরিমানা করে যতটুকু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে, তারচেয়ে যদি পলিথিনের উপাদান আমদানি বন্ধ করা হয়, সেদিকে আপনারা হাত দেবেন কি-না?’
এ সময় ব্যারিস্টার সুমন আরও বলেন, আমার এলাকায় খেয়াল করে দেখলাম, পরিবেশের সঙ্গে সঙ্গে ইটভাটাগুলোতে কৃষি জমির মাটিও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কিছুদিন পরপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়। এটা এমনভাবে এমন জায়গায় চলে গেছে যে স্থানীয় প্রশাসন এটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। আরেকটা প্রশ্ন হলো, পরিবেশ বিভাগের ছাড়পত্র। আমার বিবেচনায় আমার এলাকায় খেয়াল করে দেখলাম, ছাড়পত্র পাওয়া সবচেয়ে বেশি বিবেচিত হয়, কারণ কোনোভাবে ম্যানেজ করে এই ছাড়পত্র নেয়া যায়। এই ব্যাপারে আপনারা শক্তিশালী ব্যবস্থা নেবেন কি না?
এর জবাবে বন ও পরিবেশমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, পরিবেশ ছাড়পত্র সহজীকরণের বিষয়ে আমাদের টার্গেট আছে। আমরা জানি, এখানে অনেক অভিযোগ আছে , দীর্ঘসূত্রিতার একটা অভিযোগ আছে এবং হয়রানির অভিযোগ আছে। এই বিষয়টা আমরা দেখছি। আজকে আমাদের মন্ত্রণালয় এবং এটুআই এমওইউ স্বাক্ষর করেছি। দ্বিতীয়ত, ইটভাটার কথাটা বললেন, বাংলাদেশে প্রতিবছর ১৩ কোটি মেট্রিকটন কৃষিজমি আমরা ব্যবহার করছি এই ইটভাটার জন্য এবং সেটা খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়ে একটি প্রভাব আছে। আমরা সে সমাধান হিসেবে ব্লকের দিকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছি।
এদিকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ভাষণের ওপর দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনের চতুর্থ কার্যদিবসে গতকাল মঙ্গলবার ৬ ফেব্রুয়ারি এসব কথা বলেন তিনি। স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য হলেও মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু প্রশ্নে আওয়ামী লীগ থেকে তাকে আলাদা করে দেখার সুযোগ নেই বলেও এ সময় জানান ব্যারিস্টার সুমন।
এ সময় তিনটি প্রশ্ন উত্থাপন করেন হবিগঞ্জের এ সংসদ সদস্য। তিনি বলেন, ‘১৯৯৫ সালে আইন করে পলিথিন ব্যাগ বন্ধ করা হয়েছে। আইন প্রণয়নের পরে ২০ বছর হয়ে গেছে। সম্প্রতি আমার এলাকার নদী খনন করতে গিয়ে দেখলাম, কয়েক হাজার মণ শুধু পলিথিন। এখন পলিথিন ব্যাবহারকারীকে জরিমানা করে যতটুকু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে, তারচেয়ে যদি পলিথিনের উপাদান আমদানি বন্ধ করা হয়, সেদিকে আপনারা হাত দেবেন কি-না?’
এ সময় ব্যারিস্টার সুমন আরও বলেন, আমার এলাকায় খেয়াল করে দেখলাম, পরিবেশের সঙ্গে সঙ্গে ইটভাটাগুলোতে কৃষি জমির মাটিও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কিছুদিন পরপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়। এটা এমনভাবে এমন জায়গায় চলে গেছে যে স্থানীয় প্রশাসন এটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। আরেকটা প্রশ্ন হলো, পরিবেশ বিভাগের ছাড়পত্র। আমার বিবেচনায় আমার এলাকায় খেয়াল করে দেখলাম, ছাড়পত্র পাওয়া সবচেয়ে বেশি বিবেচিত হয়, কারণ কোনোভাবে ম্যানেজ করে এই ছাড়পত্র নেয়া যায়। এই ব্যাপারে আপনারা শক্তিশালী ব্যবস্থা নেবেন কি না?
এর জবাবে বন ও পরিবেশমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, পরিবেশ ছাড়পত্র সহজীকরণের বিষয়ে আমাদের টার্গেট আছে। আমরা জানি, এখানে অনেক অভিযোগ আছে , দীর্ঘসূত্রিতার একটা অভিযোগ আছে এবং হয়রানির অভিযোগ আছে। এই বিষয়টা আমরা দেখছি। আজকে আমাদের মন্ত্রণালয় এবং এটুআই এমওইউ স্বাক্ষর করেছি। দ্বিতীয়ত, ইটভাটার কথাটা বললেন, বাংলাদেশে প্রতিবছর ১৩ কোটি মেট্রিকটন কৃষিজমি আমরা ব্যবহার করছি এই ইটভাটার জন্য এবং সেটা খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়ে একটি প্রভাব আছে। আমরা সে সমাধান হিসেবে ব্লকের দিকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছি।