বাংলাদেশের মানুষ যতদিন চাইবে ততদিন ক্ষমতায় থেকে মানুষের সেবা করে যাবেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কাতার সময় বুধবার সকালে এক অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। কাতার সফরের শেষ দিনে কাতার ইকোনমিক ফোরামের এক প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এদিকে আলোচনা শুরু হয় বাংলাদেশের আইএমএফের ঋণপ্রাপ্তি নিয়ে। এ ঋণ পরিশোধের প্রতিশ্রুতি মানার সক্ষমতা আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ঋণ দেওয়ার আগে আইএমএফ প্রথমে দেখে সেদেশের পরিশোধের সক্ষমতা আছে কি না। বাংলাদেশের অর্থনীতি এমন একটি অবস্থায় আছে, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে এ ঋণ দেশের উন্নয়নে সঠিকভাবে ব্যবহার করে অবশ্যই পরিশোধ করতে পারবে।
বিশ্বব্যাপী চলমান জ্বালানি সংকটের আলোচনার পর সব প্রসঙ্গ ছাপিয়ে যায় বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গ। টানা ১৪ বছর সরকার পরিচালনার দায়িত্বে থাকা শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন রাখা হয় তিনি আর কত সময় ক্ষমতায় থাকবেন।
এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ যত দিন চাইবে ততদিন আমি ক্ষমতায় থেকে মানুষের সেবা করে যাবো। কারণ আমি মানুষের জন্য কাজ করছি। আমাদের সরকারের নেওয়া উদ্যোগের ফলে ইতোমধ্যে দারিদ্যের হার অনেক কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। দেশের আর্থ-সামাজিক ব্যাপক উন্নয়ন করে দেশকে একটি পর্যায়ে আনতে পেরেছি। আশা করি আগামী দুই তিন বছরের মধ্যে একেবারেই অতি দারিদ্র্য মুক্ত হবে দেশ।
যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলো চায় সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে। অন্যদিকে কয়েকটি বিরোধীদল বলছে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তারা নির্বাচনে যাবে না। তাহলে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন কীভাবে সম্ভব হবে। এমন প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের অধিকার প্রতিষ্ঠা আমাদের আন্দোলন, সংগ্রামের ফসল। যে দলটি আজ নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলছে, তাদের নেতৃত্বাধীন জোট ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে মাত্র ২৯টি পেয়েছিল। আমি মানুষের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আছি। আমরা মানুষের ভোটের অধিকার সংরক্ষণের জন্য আছি, হরণ করা জন্য নয়। আমাদের সরকারের সময়ে আগামী নির্বাচন অবশ্যই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। যারা বলছে নির্বাচনে যাবে না, তারা কীভাবে যাবে? তাদের তো জনসমর্থনই নেই। নানা অপকর্মের জন্য মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সব নির্বাচনেই কিছু ঘটনা ঘটে। এখনও যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফল মেনে নেননি সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য কি- এমন প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের সরকার সবাইকে আহ্বান করছে নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে। যুক্তরাষ্ট্রও পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারে।
এদিকে আলোচনা শুরু হয় বাংলাদেশের আইএমএফের ঋণপ্রাপ্তি নিয়ে। এ ঋণ পরিশোধের প্রতিশ্রুতি মানার সক্ষমতা আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ঋণ দেওয়ার আগে আইএমএফ প্রথমে দেখে সেদেশের পরিশোধের সক্ষমতা আছে কি না। বাংলাদেশের অর্থনীতি এমন একটি অবস্থায় আছে, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে এ ঋণ দেশের উন্নয়নে সঠিকভাবে ব্যবহার করে অবশ্যই পরিশোধ করতে পারবে।
বিশ্বব্যাপী চলমান জ্বালানি সংকটের আলোচনার পর সব প্রসঙ্গ ছাপিয়ে যায় বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গ। টানা ১৪ বছর সরকার পরিচালনার দায়িত্বে থাকা শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন রাখা হয় তিনি আর কত সময় ক্ষমতায় থাকবেন।
এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ যত দিন চাইবে ততদিন আমি ক্ষমতায় থেকে মানুষের সেবা করে যাবো। কারণ আমি মানুষের জন্য কাজ করছি। আমাদের সরকারের নেওয়া উদ্যোগের ফলে ইতোমধ্যে দারিদ্যের হার অনেক কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। দেশের আর্থ-সামাজিক ব্যাপক উন্নয়ন করে দেশকে একটি পর্যায়ে আনতে পেরেছি। আশা করি আগামী দুই তিন বছরের মধ্যে একেবারেই অতি দারিদ্র্য মুক্ত হবে দেশ।
যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলো চায় সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে। অন্যদিকে কয়েকটি বিরোধীদল বলছে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তারা নির্বাচনে যাবে না। তাহলে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন কীভাবে সম্ভব হবে। এমন প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের অধিকার প্রতিষ্ঠা আমাদের আন্দোলন, সংগ্রামের ফসল। যে দলটি আজ নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলছে, তাদের নেতৃত্বাধীন জোট ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে মাত্র ২৯টি পেয়েছিল। আমি মানুষের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আছি। আমরা মানুষের ভোটের অধিকার সংরক্ষণের জন্য আছি, হরণ করা জন্য নয়। আমাদের সরকারের সময়ে আগামী নির্বাচন অবশ্যই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। যারা বলছে নির্বাচনে যাবে না, তারা কীভাবে যাবে? তাদের তো জনসমর্থনই নেই। নানা অপকর্মের জন্য মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সব নির্বাচনেই কিছু ঘটনা ঘটে। এখনও যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফল মেনে নেননি সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য কি- এমন প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের সরকার সবাইকে আহ্বান করছে নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে। যুক্তরাষ্ট্রও পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারে।