এবার বিয়ে শেষে শ্বশুরবাড়ি না গিয়ে সেই পোশাকেই পরীক্ষাকেন্দ্রে যেতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন কনে খুশবু রাজপুত। বাবার বাড়ি আর শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাতে সম্মতি দিয়ে দেবরের মাধ্যমে পাঠালেন পরীক্ষাকেন্দ্র।
আজ মঙ্গলবার ৬ ফেব্রুয়ারি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর প্রদেশের ঝাঁসির বুন্দেলখণ্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর এমন ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়, বিয়ের পরের দিন সকালে কনে দুই পরিবারের সামনে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার কথা জানান। কনের এই অনুরোধ কোনও রকম আপত্তি জানাননি তার বাবার বাড়ি ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন। বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার আগে পরীক্ষা দিতে গেলেন কনে, আর তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে গেলেন তার দেবররা।
কনের বেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের কাছ থেকে আশীর্বাদও নিয়েছেন খুশবু। ছাত্রীর এমন সিদ্ধান্তে খুশি হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকারাও। পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফিরে বিয়ের পরবর্তী পর্যায়ের সমস্ত আচার ও নিয়ম পালন করেছেন তিনি। তার পরেই বাড়ি ছেড়ে শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশে যাত্রা করেন খুশবু।
এদিকে খুশবু বলেন, বিয়ের নিয়মকানুন ঘণ্টা দুয়েক পরে করলেও কিছু ক্ষতি হবে না। তবে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া হয়ে গেলে আমার আফসোস থেকে যেত সারাজীবন। আমার পরিবারের লোকজন আমার কথা বুঝেছেন। তারা সবসময় আমার পাশে ছিলেন, আমায় সাহায্য করেছেন পদে পদে। আমি সব মেয়ের কাছেই অনুরোধ করব বিয়ের পরেও পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য।
আজ মঙ্গলবার ৬ ফেব্রুয়ারি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর প্রদেশের ঝাঁসির বুন্দেলখণ্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর এমন ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়, বিয়ের পরের দিন সকালে কনে দুই পরিবারের সামনে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার কথা জানান। কনের এই অনুরোধ কোনও রকম আপত্তি জানাননি তার বাবার বাড়ি ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন। বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার আগে পরীক্ষা দিতে গেলেন কনে, আর তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে গেলেন তার দেবররা।
কনের বেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের কাছ থেকে আশীর্বাদও নিয়েছেন খুশবু। ছাত্রীর এমন সিদ্ধান্তে খুশি হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকারাও। পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফিরে বিয়ের পরবর্তী পর্যায়ের সমস্ত আচার ও নিয়ম পালন করেছেন তিনি। তার পরেই বাড়ি ছেড়ে শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশে যাত্রা করেন খুশবু।
এদিকে খুশবু বলেন, বিয়ের নিয়মকানুন ঘণ্টা দুয়েক পরে করলেও কিছু ক্ষতি হবে না। তবে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া হয়ে গেলে আমার আফসোস থেকে যেত সারাজীবন। আমার পরিবারের লোকজন আমার কথা বুঝেছেন। তারা সবসময় আমার পাশে ছিলেন, আমায় সাহায্য করেছেন পদে পদে। আমি সব মেয়ের কাছেই অনুরোধ করব বিয়ের পরেও পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য।