এবার সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের চলমান পরিস্থিতি অস্থিতিশীল হলে বাংলাদেশও চুপ করে বসে থাকবে না বলে জানিয়েছেন খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার ৬ ফেব্রুয়ারি বেলা সাড়ে ১১টায় মিয়ানমার ইস্যুতে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মিয়ানমারের সংঘাতময় পরিস্থিতির কোনো প্রভাব এখনো পর্যন্ত কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরের ওপর পড়েনি। মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তের নাফ নদী, টেকনাফ স্থলবন্দর এলাকায় সেনাবাহিনী, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘থাইল্যান্ডের রেনম বন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরগুলোর মধ্যে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এতে স্বল্প সময়ে এবং সহজে পণ্য আমদানি রফতানি সম্ভব হবে,’
এদিকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে বাংলাদেশে পালিয়ে আসছেন দেশটির বিজিপি, সেনাবাহিনী ও সাধারণ নাগরিকরা। সবশেষ মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ১১৪ জনকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে। এ নিয়ে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যসহ মোট ২২৭জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মিয়ানমারের সংঘাতময় পরিস্থিতির কোনো প্রভাব এখনো পর্যন্ত কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরের ওপর পড়েনি। মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তের নাফ নদী, টেকনাফ স্থলবন্দর এলাকায় সেনাবাহিনী, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘থাইল্যান্ডের রেনম বন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরগুলোর মধ্যে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এতে স্বল্প সময়ে এবং সহজে পণ্য আমদানি রফতানি সম্ভব হবে,’
এদিকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে বাংলাদেশে পালিয়ে আসছেন দেশটির বিজিপি, সেনাবাহিনী ও সাধারণ নাগরিকরা। সবশেষ মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ১১৪ জনকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে। এ নিয়ে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যসহ মোট ২২৭জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।